ঐতিহ্যবাহী ঈদ উৎসবের প্রাক্কালে গ্রামের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মুখে হাসি ফোটাতে কালিয়াগঞ্জের বিধান সভার অন্তর্ভুক্ত ১০টি অঞ্চল ও পৌরসভার দুস্থদের মধ্যে বস্ত্র দান
1 min readঐতিহ্যবাহী ঈদ উৎসবের প্রাক্কালে গ্রামের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মুখে হাসি ফোটাতে কালিয়াগঞ্জের বিধান সভার অন্তর্ভুক্ত ১০টি অঞ্চল ও পৌরসভার দুস্থদের মধ্যে বস্ত্র দান
তপন চক্রবর্তী–কালিয়াগঞ্জ(উত্তর দিনাজপুর)-–করোনা আর আমপানের যৌথ প্রয়াসে যখন সারা পৃথিবী টালমাটাল সেই সময় প্রকৃতির নিমানুসারে আবার আমাদের সবার সামনে খুশির ঈদ এসে হাজির।সেই সময় খুশির ঈদে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুস্থ্য পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে এগিয়ে এলো কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক তপন দেব সিংহ।
শনিবার বিধায়ক তপন দেব সিংহ কালিয়াগঞ্জ বিধান সভার অন্তর্ভুক্ত দশটি গ্রাম পঞ্চায়েতে সহ কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুস্থ্য পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের বস্ত্র দিতে এগিয়ে এলেন।শনিবার সকালে বিধায়ক তপন দেব সিংহের সাথে
বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা সমাজসেবীদের হাতে প্রতিটি অঞ্চলের সংখ্যালঘুদের হাতে বস্ত্র বিভিন্ন ধরনের বস্ত্রের সম্ভার তুলে দেন।কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক তপন দেব সিংহের স্থানীয় অফিসের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক তপন দেবসিংহ ছাড়াও উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কো-মেন্টর অসীম ঘোষ,কালিয়াগঞ্জ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নিতাই বৈশ্য, তৃণমূল নেতা ঈশ্বর রজক,হিরন্ময় সরকার(বাপ্পা),নরেশ সাহা,
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের আটটি অঞ্চলের তৃণমূলের সভাপতিগন ও তৃণমূলের সমর্থকগন।জানা যায় যে সমস্ত বস্ত্র দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে ছিল ১০০০হাজার পিস শাড়ী,৯০০পিস বেডসিড,লুঙ্গি-৪০০পিস,পাজামা ও পাঞ্জাবি-৩০০ পিস,বাচ্চা ছেলেদের জামা-৩০০পিস,বাচ্চা মেয়েদের জামা-৩০০পিস এবং মেয়েদের ওড়না–১০০পিস।কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক তপন দেব সিংহ বলেন খুশির ঈদ উৎসব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটি বড় উৎসব।
একমাস নিয়ম নিষ্ঠার মধ্যে দিয়ে রোজা পালনের মধ্য দিয়ে রবিবার এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে।এবারের ঈদ উৎসব অন্যান্য বারের তুলনায় অনেকটাই অনাড়ম্বর ভাবে পালন করা হবে বিশ্ব ত্রাস করোনার সাথে ভয়াবহ ঝড়ের তান্ডবের কারনে।আগামীতে নিশ্চয় আবার আড়ম্বরের সাথেই পালন করা হবে বলে তিনি নিশ্চিত ভাবেই মনে করেন।উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কো-মেন্টর অসীম ঘোষ বলেন মানুষের এই দুর্দিনে সবসময়ের জন্য আমাদের মা মাটি মানুষের সরকার এবং শাসক দলের আমরা যারা সৈনিক তারা সবসময়ের জন্য পাশে ছিল, পাশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে তিনি জানান।