লকডাউনে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌরপিতা দরিদ্র ঘরের কোলের শিশুদের কথা চিন্তা করে বেবিফুডের ব্যবস্থ্যা করলেন
1 min readলকডাউনে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌরপিতা দরিদ্র ঘরের কোলের শিশুদের কথা চিন্তা করে বেবিফুডের ব্যবস্থ্যা করলেন
তপন চক্রবর্তী–কালিয়াগঞ্জ(উত্তর দিনাজপুর)--মারন করোনা ভাইরাসের লকডাউনে যখন আবালবৃদ্ধবর্ণিতা বিশেষ করে দরিদ্র ঘরের কোলের সন্তানরা তাদের ত্রাণের কথা মুখে বলতে অপারগ।তখন কালিয়াগঞ্জের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন পৌরপিতা কালিয়াগঞ্জের ১৭টি ওয়ার্ডের হত দরিদ্র ঘরের কোলের সন্তানদের কথা চিন্তা করে এক হাজার প্যাকেট
বেবিফুড দেবার ব্যবস্থা করে অনেকটাই আশিবাদ সঞ্চয় করে নিলেন এ কথা আমাদের নয় যে সমস্ত দরিদ্র পরিবার শনিবার পৌরসভায় লাইন দিয়ে বেবিফুড সংগ্রহ করলেন এ কথা তাদেরই মুখের কথা।শনিবার বিকেল চারটা থেকে কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আসা দরিদ্র মানুষজন এই বেবিফুডের প্যাকেট পেয়ে খুশিতে ডগমগ।
এক সাক্ষাৎকারেকালিয়াগঞ্জের পৌরপিতা কার্তিক চন্দ্র পাল বলেন বিগত প্রায় দেড়মাস ধরে করোনা ভাইরাসের আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে তেমনি অন্যদিকে কাজকর্ম করতে না পেরে রুজি রোজগার বন্ধ করে গৃহবন্দি হয়ে আছে।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষদের খাদ্যের সুব্যবস্থ্যা করতে সমর্থ হয়েছে যাতে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার কোন মানুষ বলতে না পারে কেও ত্রাণের পরিষেবা থেকে বাদ পড়েছে।কালিয়াগঞ্জ শহর মূলত ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের বাস।মুষ্টিমেয় কিছু সরকারি কর্মীদের বাদ দিলে
শহরের ৮০ শতাংশ মানুশের জীবন জীবিকা নির্বাহ হয় ক্ষুদ্র ব্যবসার উপরে।পৌরপিতা কার্তিক পাল বলেন সবাইকে ত্রাণ দিয়ে সন্তুষ্ট করার পর শনিবার শিশুদের
জন্য দিনটি ধার্য করেছিলেন তিনি।তিনি নিজের হাতে বাচ্চাদের পুস্টিকর বেবিফুড তুলে দিতে পেরে নিজেও খুশি হয়েছেন বলে জানালেন।।রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর স্নেহধন্য পৌরপিতা কার্তিক পাল বলেন কালিয়াগঞ্জ শহরের মানুষদের এই দুঃসময়ে পাশে থেকে সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে কেউ কোনভাবেই অসুবিধায় না থাকে।