পঞ্চায়েত নির্বাচনে উত্তর দিনাজপুরে দীপা দাশমুন্সির নেত্রীত্বে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঝাঁপাবে কংগ্রেস
1 min read
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তর দিনাজপুর একদা কংগ্রেসের দুর্গ বলে পরিচিত উত্তর দিনাজপুর জেলায় বর্তমানে কংগ্রেস সাংগঠনিকভাবে অনেকটাই দুর্বল। অনেক নেতা দল ছেড়ে শাসক দলে যোগ দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেস এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়াইয়ে নামছে। দলকে নেতৃত্ব দেবেন কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি পঞ্চায়েত
নির্বাচনে
জেলায়
থেকে
।এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকেই তিনি জেলায় এসে থাকবেন দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি ।
নির্বাচনে
জেলায়
থেকে
।এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকেই তিনি জেলায় এসে থাকবেন দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি ।
এদিকে, উত্তর দিনাজপুর জেলায় কংগ্রেস নেতৃত্ব নিজেদের মধ্যে এলাকা ভাগ করে নিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের লড়াইয়ে নেমেছে। দলের জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত সামগ্রিক ভোট পরিচালনা করার পাশাপাশি মূলত রায়গঞ্জ মহকুমায় থাকবেন।
পবিত্র চন্দকে ইসলামপুর মহকুমার ভোট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি ইসলামপুরে থেকে দলের নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনা করবেন।জেলা কংগ্রেসের অন্যতম নেতা পবিত্র চন্দ বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকেই দীপা দাশমুন্সি জেলায় এসে থাকবেন। তাঁর সঙ্গে এনিয়ে আমাদের কথা হয়েছে। দল আমাকে ইসলামপুর মহকুমার ভোট পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে। সেকারণে আমি এই সময়টা ইসলামপুরে থেকেই দলের হয়ে নির্বাচনের কাজ করব। রায়গঞ্জ মহকুমার ভোট পরিচালনার কাজ মোহিতবাবু করবেন।
রাজনৈতিক
মহলের
ব্যাখ্যা,
কংগ্রেস
নেতৃত্ব
এভাবে
নিজেদের
মধ্যে
এলাকা
ভাগ
করে
কাজ
করলে
আখেরে
তাদের
লাভই
হবে। পাশাপাশি দীপাদেবীও নির্বাচনের আগে জেলায় টানা থাকলে তার লাভ কংগ্রেস ঘরে তুলতে সক্ষম হবে।এদিকে নির্বাচনের আগে দীপাদেবী ভোট প্রচার করলে কংগ্রেস লাভবান হবে বলে দলের দাবি। এই জেলার কংগ্রেস রাজনীতিতে প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির প্রভাব অনস্বীকার্য। দীর্ঘ রোগভোগের পর কিছুদিন আগেই তিনি প্রয়াত হয়েছেন। সেই স্মৃতি এখনও কংগ্রেস নেতা–কর্মীদের মনে উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। সেই জায়গায় দীপাদেবী জেলায় এসে ভোট প্রচার করলে কংগ্রেস বাড়তি অক্সিজেন পাবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
দীর্ঘ দিন থেকেই উত্তর দিনাজপুর কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত ছিল। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও এখানে কংগ্রেস ভালো ফল করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে বহু নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি শাসক দলে যোগ দেন। এরপর রায়গঞ্জ পুরসভা নির্বাচনের সময়েও বেশ কয়েক জন নেতা শাসক দলে যোগ দেন। পুরসভা নির্বাচনের পর কংগ্রেসের ভরাডুবির পর পবিত্রবাবু নিজেও কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি তিনি ফের পুরনো শিবিরে ফিরে এসেছেন। তিনি ফিরে আসার পরেই দল তাঁকে ইসলামপুর মহকুমায় হয়ে প্রচার ও ভোট পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});