একগুচ্ছ উন্নয়নের চাবি এবং মরচে ধরা জনগণের হৃদয়ের তালা নিয়েই শ্রমিক দিবস থেকে কাউন্টডাউন শুরু পঞ্চায়েত নির্বাচন।
1 min read
জয়ন্ত বোস, বর্তমানের কথা। ১৪
মে সারা রাজ্য ব্যাপি
ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। প্রতিটি
জেলার সাথে উত্তর দিনাজপুর
জেলাতেও একই দিনে রাজ্য
নির্বাচন কমিশন ১৪ মে
পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ধার্য করেছেন।
মে সারা রাজ্য ব্যাপি
ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। প্রতিটি
জেলার সাথে উত্তর দিনাজপুর
জেলাতেও একই দিনে রাজ্য
নির্বাচন কমিশন ১৪ মে
পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ধার্য করেছেন।
আজ
শ্রমিক দিবস, আজ থেকেই
কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেল
ত্রিস্তরে পঞ্চায়েত দখলের লড়াই।
এই লড়াইয়ের ময়দানে শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেস , অলিখিত জোট সিপিএম
ও কংগ্রেস, বিজেপি এবং নির্দল।
শ্রমিক দিবস, আজ থেকেই
কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেল
ত্রিস্তরে পঞ্চায়েত দখলের লড়াই।
এই লড়াইয়ের ময়দানে শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেস , অলিখিত জোট সিপিএম
ও কংগ্রেস, বিজেপি এবং নির্দল।
আদালত
চত্বরে একপ্রস্থ নাটকের পর শেষ
পর্যন্ত নির্বাচনের দিন ধার্য হয়েছে
কিন্তু রাজনৈতিক ময়দানে কেন জানি এখনও
আদালতের গন্ধ ঘোরপাক খাচ্ছে
বলে মনে করছে বিরোধী
শিবিরের কর্তাব্যক্তিরা। তবে
এই নিয়ে কোন হেলদোল
নেই সাধারণ মানুষদের কারন
ইতিমধ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে নিত্যদিন যে
অশান্তির বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তাতে
করে গনতন্ত্রের প্রতি জনগণের একটা
বিতশ্রদ্ধা ভাব ফুটে উঠেছে।
চত্বরে একপ্রস্থ নাটকের পর শেষ
পর্যন্ত নির্বাচনের দিন ধার্য হয়েছে
কিন্তু রাজনৈতিক ময়দানে কেন জানি এখনও
আদালতের গন্ধ ঘোরপাক খাচ্ছে
বলে মনে করছে বিরোধী
শিবিরের কর্তাব্যক্তিরা। তবে
এই নিয়ে কোন হেলদোল
নেই সাধারণ মানুষদের কারন
ইতিমধ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে নিত্যদিন যে
অশান্তির বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তাতে
করে গনতন্ত্রের প্রতি জনগণের একটা
বিতশ্রদ্ধা ভাব ফুটে উঠেছে।
পঞ্চায়েত
নির্বাচন নিয়ে গ্রাম গঞ্জে
যে মহামেলার আগমন হতো সেটা
কেন জানি অনেকটাই আজ
ফিকে। তবুও
এই উত্সব মূখর মেলায়
বিগত ৭ বছরের উন্নয়নশীল কর্মযজ্ঞের পসার নিয়ে বসেছে
টিএমসি দোকান তেমনি বসেছে
সিপিএম কংগ্রেস নেতৃত্ব জোট , বিজেপি
ও নির্দলের দোকান। সারা
বাংলার সাথে উত্তর দিনাজপুরের
প্রতিটি অঞ্চলেও উন্নয়নের জোয়ারে এলাকা প্লাবিত , যেটা সম্ভব হয়েছে
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আন্তরিক
প্রচেষ্টায়। এই
কথা যেমন বাস্তব সত্য
তেমনি উত্সব মূখর মেলায়
আসা জনগণের কথায়, তেমনি
বিজেপি পরিচালনাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে সমগ্র ভারতের
মধ্যে পঞ্চায়েত উন্নয়নের কাজে প্রথম শিরোপা
অর্জন কারী রাজ্য এই
বাংলা , বিশ্ববাংলা। একদিকে
পঞ্চায়েতী উন্নয়নের কাজে পশ্চিমবঙ্গের সাফল্যে
বিশ্ব ব্যাংক যেমন আর্থিক
সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে
,ঠিক একগুচ্ছ উন্নয়নের চাবির মধ্যে “কন্যাশ্রী”
চাবি “বিশ্বশ্রী ” চাবিতে পরিনত হয়ে
বিশ্বের দরবারে বাংলাকে বিশ্ব
বাংলায় প্রতিষ্ঠিত করেছে ।
নির্বাচন নিয়ে গ্রাম গঞ্জে
যে মহামেলার আগমন হতো সেটা
কেন জানি অনেকটাই আজ
ফিকে। তবুও
এই উত্সব মূখর মেলায়
বিগত ৭ বছরের উন্নয়নশীল কর্মযজ্ঞের পসার নিয়ে বসেছে
টিএমসি দোকান তেমনি বসেছে
সিপিএম কংগ্রেস নেতৃত্ব জোট , বিজেপি
ও নির্দলের দোকান। সারা
বাংলার সাথে উত্তর দিনাজপুরের
প্রতিটি অঞ্চলেও উন্নয়নের জোয়ারে এলাকা প্লাবিত , যেটা সম্ভব হয়েছে
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আন্তরিক
প্রচেষ্টায়। এই
কথা যেমন বাস্তব সত্য
তেমনি উত্সব মূখর মেলায়
আসা জনগণের কথায়, তেমনি
বিজেপি পরিচালনাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে সমগ্র ভারতের
মধ্যে পঞ্চায়েত উন্নয়নের কাজে প্রথম শিরোপা
অর্জন কারী রাজ্য এই
বাংলা , বিশ্ববাংলা। একদিকে
পঞ্চায়েতী উন্নয়নের কাজে পশ্চিমবঙ্গের সাফল্যে
বিশ্ব ব্যাংক যেমন আর্থিক
সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে
,ঠিক একগুচ্ছ উন্নয়নের চাবির মধ্যে “কন্যাশ্রী”
চাবি “বিশ্বশ্রী ” চাবিতে পরিনত হয়ে
বিশ্বের দরবারে বাংলাকে বিশ্ব
বাংলায় প্রতিষ্ঠিত করেছে ।
এহেন
পরিস্থিতিতে পর্যালোচনার সমীক্ষায় সর্বক্ষেত্রেই ধরা পরছে উন্নয়নের জোয়ারের পাশাপাশি বিষাদের ভাটা । উন্নয়নের
জোয়ারে প্লাবিত মানুষের হৃদয় খেতে কেন
জানি বিষাদের ভাটায় চর পরতে
শুরু করেছে অতি অল্প
সময়েই। প্রতিবেদনের
সংবাদ সমীক্ষায় বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত
এই উত্সব মুখর নির্বাচনী
মেলায় সাধারণ সর্ব স্তরের
মানুষের সাথে কথা বলেই
জানা গেল। তাদের
মধ্যে সকলের গলায় একটি
সুর পঞ্চায়েত নির্বাচনে শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের দোকানে একগুচ্ছ উন্নয়নের
চাবি যে চাবি গুলি
দিয়ে ৭ বছর আগে
বাংলার অনুন্নয়নের তালা খুলে গেলেও
কেন জানি মানুষের হৃদয়ের
তালায় মরচে ধরতে শুরু
করেছে।
পরিস্থিতিতে পর্যালোচনার সমীক্ষায় সর্বক্ষেত্রেই ধরা পরছে উন্নয়নের জোয়ারের পাশাপাশি বিষাদের ভাটা । উন্নয়নের
জোয়ারে প্লাবিত মানুষের হৃদয় খেতে কেন
জানি বিষাদের ভাটায় চর পরতে
শুরু করেছে অতি অল্প
সময়েই। প্রতিবেদনের
সংবাদ সমীক্ষায় বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত
এই উত্সব মুখর নির্বাচনী
মেলায় সাধারণ সর্ব স্তরের
মানুষের সাথে কথা বলেই
জানা গেল। তাদের
মধ্যে সকলের গলায় একটি
সুর পঞ্চায়েত নির্বাচনে শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের দোকানে একগুচ্ছ উন্নয়নের
চাবি যে চাবি গুলি
দিয়ে ৭ বছর আগে
বাংলার অনুন্নয়নের তালা খুলে গেলেও
কেন জানি মানুষের হৃদয়ের
তালায় মরচে ধরতে শুরু
করেছে।
সংবাদ
প্রতিবেদনে প্রতিবেদক তালার মরচে পরার
কারন জানতে চাইলে বিভিন্ন
জায়গার জনগণ বলেছেন শাষক
দল তৃণমূল কংগ্রেসের এলাকা
ভিত্তিক নেতৃত্বদের একটা অহংকার, ঔদ্ধত্য,
জনগণের সাথে দুর্ব্যবহার, হাম
কিসিসে কম নেহী মনোভাব
ইত্যাদির সংমিশ্রণেই এই মরিচা পরার
কারন বলে মত প্রকাশ
করছেন সেই সাথে নির্বাচনী
মেলায় যে হিংসার বাতাবরণ
তৈরী হচ্ছে তার জন্য
ডিজিটাল যুগের রাম ভক্ত
হনুমানদের লাঠি, তীর ধনুক,পাথর নিয়ে নাচানাচির
কথা বলতেও ছারেন নি। ২
নং অঞ্চলের নবানু বর্মন , ১
নং অঞ্চলের প্রদীপ দাস সহ
আরো অনেকেই বলেছেন ৩৪
বছরের কমরেডরা কিভাবে নিজেদের কংরেডে
পরিনত করে ফেললেন তা
হয়তো মার্কস, এঞ্জেল, লেনিনরা বেঁচে থাকলে হার্টফেল
করতেন ।
প্রতিবেদনে প্রতিবেদক তালার মরচে পরার
কারন জানতে চাইলে বিভিন্ন
জায়গার জনগণ বলেছেন শাষক
দল তৃণমূল কংগ্রেসের এলাকা
ভিত্তিক নেতৃত্বদের একটা অহংকার, ঔদ্ধত্য,
জনগণের সাথে দুর্ব্যবহার, হাম
কিসিসে কম নেহী মনোভাব
ইত্যাদির সংমিশ্রণেই এই মরিচা পরার
কারন বলে মত প্রকাশ
করছেন সেই সাথে নির্বাচনী
মেলায় যে হিংসার বাতাবরণ
তৈরী হচ্ছে তার জন্য
ডিজিটাল যুগের রাম ভক্ত
হনুমানদের লাঠি, তীর ধনুক,পাথর নিয়ে নাচানাচির
কথা বলতেও ছারেন নি। ২
নং অঞ্চলের নবানু বর্মন , ১
নং অঞ্চলের প্রদীপ দাস সহ
আরো অনেকেই বলেছেন ৩৪
বছরের কমরেডরা কিভাবে নিজেদের কংরেডে
পরিনত করে ফেললেন তা
হয়তো মার্কস, এঞ্জেল, লেনিনরা বেঁচে থাকলে হার্টফেল
করতেন ।
সব
মিলিয়ে শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের কাছে একগুচ্ছ উন্নয়নের
চাবি নিয়ে বিগত ৭
বছরে এলাকার উন্নয়নের প্রচার,
আর বিরোধী দলগুলোর মরচে
পরে যাওয়া তালাগুলিকে নিয়ে
প্রচারের আলোয় নিয়ে আসার
কৌশলি পদক্ষেপ সাথে শাষক দলের
অন্দরেই সাবোতাজের গন্ধে শুরু হয়ে
গেল ১৪ মে পঞ্চায়েত
নির্বাচনের কাউন্টডাউন পালা।
মিলিয়ে শাষক দল তৃণমূল
কংগ্রেসের কাছে একগুচ্ছ উন্নয়নের
চাবি নিয়ে বিগত ৭
বছরে এলাকার উন্নয়নের প্রচার,
আর বিরোধী দলগুলোর মরচে
পরে যাওয়া তালাগুলিকে নিয়ে
প্রচারের আলোয় নিয়ে আসার
কৌশলি পদক্ষেপ সাথে শাষক দলের
অন্দরেই সাবোতাজের গন্ধে শুরু হয়ে
গেল ১৪ মে পঞ্চায়েত
নির্বাচনের কাউন্টডাউন পালা।
কারা
ভাঙবে কারা গড়বে,কারা
লড়বে কারা জিতবে ত্রিস্তর
পঞ্চায়েত রাজ সকলের চোখ
সেই দিকেই ভোটের ফলাফলের
দিকে। কংরেড
ও ডিজিটালাইজড হনুমানদের সাথে কতখানি পাল্লা
দিতে পারে শাষক দলের
উন্নয়নের চাবি এই ভাবনা
রসের গল্পে জমে উঠছে
গ্রাম বাংলার চায়ের দোকানের
জমজমাট আসর।
ভাঙবে কারা গড়বে,কারা
লড়বে কারা জিতবে ত্রিস্তর
পঞ্চায়েত রাজ সকলের চোখ
সেই দিকেই ভোটের ফলাফলের
দিকে। কংরেড
ও ডিজিটালাইজড হনুমানদের সাথে কতখানি পাল্লা
দিতে পারে শাষক দলের
উন্নয়নের চাবি এই ভাবনা
রসের গল্পে জমে উঠছে
গ্রাম বাংলার চায়ের দোকানের
জমজমাট আসর।
