নবান্ন অভিযানে পুলিশি সন্ত্রাস চলেছে! এই অভিযোগ তুলে বুধবার রাজ্যব্যাপী ১২ ঘণ্টা বনধের ডাক দিল বিজেপি।
1 min readনবান্ন অভিযানে পুলিশি সন্ত্রাস চলেছে! এই অভিযোগ তুলে বুধবার রাজ্যব্যাপী ১২ ঘণ্টা বনধের ডাক দিল বিজেপি।
নবান্ন অভিযানে পুলিশি সন্ত্রাস চলেছে! এই অভিযোগ তুলে বুধবার রাজ্যব্যাপী ১২ ঘণ্টা বনধের ডাক দিল বিজেপি। মঙ্গলবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে বনধের কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বনধ ডাকা হয়েছে।মঙ্গলবার নবান্ন অভিযান চলাকালীন বেশ কয়েকটি জায়গায় পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে বলে অভিযোগ ওঠে।ছোড়া হয় কাঁদানে গ্যাস, জলকামান। ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ ইচ্ছে করে ‘সন্ত্রাস’ চালিয়েছে বলে অভিযোগ তোলে গেরুয়া শিবির।
এরপরই বিজেপির তরফে বনধের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়।আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ। মঙ্গলবার সকাল থেকেই নবান্ন চত্বরে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বসানো হয় ঝালাই করা গার্ডরেল এবং কন্টেনার। পথে ছিল ২০০০-এরও বেশি পুলিশ।বেলা বাড়তেই বিভিন্ন এলাকায় মিছিল নবান্নে দিকে এগোতে থাকে। স্লোগান ওঠে, ‘দফা এক, দাবি এক, মমতার পদত্যাগ।’ হাওড়া ব্রিজেও বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। জলকামান চালানো পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়। এর পর ধীরে ধীরে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় আন্দোলনকারীরা।সুকান্ত মজুমদার বলেন, প্রচুর আহত, গ্রেফতারি হয়েছে, পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে, তাঁদের কথা ভেবে বাংলা বনধ ডাকা হচ্ছে। বিজেপির ডাকা বনধের তীব্র বিরোধিতা করেছেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূলের প্রাক্তন রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের কথায়, চক্রান্ত ভেস্তে গিয়েছে বলে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বিজেপি।