দলের নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী
1 min read
দলের নেতা–কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ২১ জুলাইয়ের শহিদ সমাবেশের মঞ্চ থেকে টানা রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
দিল্লিকেই এখন পাখির চোখ করে । দিল্লি দখলই লক্ষ্য তৃণমূল নেত্রীর।আসন্ন লোকসভা ভোটে এ রাজ্য থেকে রেকর্ড সংখ্যক আসন নিয়ে । তার আগে দলের নেতা–কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ২১ জুলাইয়ের শহিদ সমাবেশের মঞ্চ থেকে টানা রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মমতা।তৃণমূল নেত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ জুলাই নানুর দিবস পালনের মাধ্যমে এই ম্যারাথন কর্মসূচির সূচনা হবে। ২০০০ সালের ২৭ জুলাই বীরভূমের নানুরের সূচপুরে ১১ জন ভূমিহীন কৃষককে নৃশংস ভাবে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে সিপিএমের বিরুদ্ধে। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন তৃণমূল সমর্থক।
দিল্লিকেই এখন পাখির চোখ করে । দিল্লি দখলই লক্ষ্য তৃণমূল নেত্রীর।আসন্ন লোকসভা ভোটে এ রাজ্য থেকে রেকর্ড সংখ্যক আসন নিয়ে । তার আগে দলের নেতা–কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ২১ জুলাইয়ের শহিদ সমাবেশের মঞ্চ থেকে টানা রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মমতা।তৃণমূল নেত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ জুলাই নানুর দিবস পালনের মাধ্যমে এই ম্যারাথন কর্মসূচির সূচনা হবে। ২০০০ সালের ২৭ জুলাই বীরভূমের নানুরের সূচপুরে ১১ জন ভূমিহীন কৃষককে নৃশংস ভাবে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে সিপিএমের বিরুদ্ধে। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন তৃণমূল সমর্থক।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এই ঘটনায় ৪৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় জেলা আদালত। তারপর থেকে ওই দিনটিকে নানুর দিবস হিসেবে পালন করছে তৃণমূল। এ বছরের নানুর দিবসের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন দলনেত্রী।নানুর দিবসের পরের দিন, অর্থাৎ ২৮ জুলাই মেদিনীপুর কলেজ মাঠে বড় করে জনসভা করার জন্য দলকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কয়েক দিন আগে এ মাঠেই সভা করে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
span>তারই পাল্টা হিসেবে ওই ময়দানে জনসভা করে দলের শক্তি দেখাতে চাইছেন তৃণমূল নেত্রী। রাজনৈতিক গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে দলের একঝাঁক প্রথম সারির নেতাকে ওই জনসভায় পাঠাচ্ছেন তিনি। সেখানে থাকবেন দলের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, সুব্রত বক্সি এবং কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ১ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে দলের তরফে সাম্প্রদায়িক শক্তি হঠাও, বিজেপি হঠাও, দেশ বাঁচাও কর্মসূচি চলবে। ১৫ অগস্ট তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা–নেত্রীরা স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে সামিল হবেন। তার আগে ৯ অগস্ট ভারত ছাড়ো আন্দোলন উপলক্ষে রাজ্যজুড়ে নানা কর্মসূচি নেওয়া হবে। ওই দিনই আবার আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস। ঝাড়গ্রামে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতেও আদিবাসী দিবস পালিত হবে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও আদিবাসী দিবস উদ্যাপিত হবে।১৪ অগস্ট স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন মাঝরাতে ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট পালন করার জন্য দলের নেতা–কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দলের পক্ষ থেকে সম্মানিত করা হবে। ২৮ অগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। এই উপলক্ষ্যে কলকাতায় গান্ধী মূর্তির পাদদেশে আয়োজন করা হয়েছে বিশাল ছাত্র সমাবেশের। সেখানেও মুখ্যমন্ত্রী হাজির থাকবেন। ৫ সেপ্টেম্বর ঘটা করে দলের নেতা–কর্মীদের শিক্ষক দিবস পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই দিন স্কুল–কলেজের শিক্ষক–শিক্ষিকা এবং নিজ নিজ এলাকার শিক্ষক–শিক্ষিকাদের দলের তরফে সম্মান জ্ঞাপন করার কথাও জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।১৭ সেপ্টেম্বর রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের ডাকে কলকাতায় রাজ্য কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে। এর প্রধান উদ্যোক্তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী আগাম জানিয়ে দিয়েছেন, দুর্গা পুজো ও কালী পুজো শেষ হলেই ব্রিগেডের প্রস্তুতিতে নেমে পড়তে হবে তৃণমূল কর্মীদের। সেই মঞ্চে দেশের তাবড় রাজনৈতিক নেতারা হাজির থাকবেন। তাঁদের সামনে নিজেকে নরেন্দ্র মোদীর বিকল্প মুখ হিসেবে তুলে ধরতে ব্রিগেডে ভিড়ের রেকর্ড গড়তে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী।এই সময়: দিল্লিকেই এখন পাখির চোখ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসন্ন লোকসভা ভোটে এ রাজ্য থেকে রেকর্ড সংখ্যক আসন নিয়ে দিল্লি দখলই লক্ষ্য তৃণমূল নেত্রীর। তার আগে তৃণমূল নেত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ জুলাই নানুর দিবস পালনের মাধ্যমে এই ম্যারাথন কর্মসূচির সূচনা হবে। ২০০০ সালের ২৭ জুলাই বীরভূমের নানুরের সূচপুরে ১১ জন ভূমিহীন কৃষককে নৃশংস ভাবে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে সিপিএমের বিরুদ্ধে। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন তৃণমূল সমর্থক। এই ঘটনায় ৪৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় জেলা আদালত। তারপর থেকে ওই দিনটিকে নানুর দিবস হিসেবে পালন করছে তৃণমূল। এ বছরের নানুর দিবসের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এবং বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন দলনেত্রী।
নানুর দিবসের পরের দিন, অর্থাৎ ২৮ জুলাই মেদিনীপুর কলেজ মাঠে বড় করে জনসভা করার জন্য দলকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কয়েক দিন আগে এ মাঠেই সভা করে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তারই পাল্টা হিসেবে ওই ময়দানে জনসভা করে দলের শক্তি দেখাতে চাইছেন তৃণমূল নেত্রী। রাজনৈতিক গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে দলের একঝাঁক প্রথম সারির নেতাকে ওই জনসভায় পাঠাচ্ছেন তিনি। সেখানে থাকবেন দলের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, সুব্রত বক্সি এবং কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ১ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে দলের তরফে সাম্প্রদায়িক শক্তি হঠাও, বিজেপি হঠাও, দেশ বাঁচাও কর্মসূচি চলবে। ১৫ অগস্ট তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা–নেত্রীরা স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে সামিল হবেন। তার আগে ৯ অগস্ট<
span style="color: black; font-family: "Arial","sans-serif"; font-size: 12.5pt;"> ভারত ছাড়ো আন্দোলন উপলক্ষে রাজ্যজুড়ে নানা কর্মসূচি নেওয়া হবে। ওই দিনই আবার আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস। ঝাড়গ্রামে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতেও আদিবাসী দিবস পালিত হবে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও আদিবাসী দিবস উদ্যাপিত হবে।
১৪ অগস্ট স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন মাঝরাতে ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট পালন করার জন্য দলের নেতা–কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দলের পক্ষ থেকে সম্মানিত করা হবে। ২৮ অগস্ট<
span style="color: black; font-family: "Arial","sans-serif"; font-size: 12.5pt;"> তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। এই উপলক্ষ্যে কলকাতায় গান্ধী মূর্তির পাদদেশে আয়োজন করা হয়েছে বিশাল ছাত্র সমাবেশের। সেখানেও মুখ্যমন্ত্রী হাজির থাকবেন। ৫ সেপ্টেম্বর ঘটা করে দলের নেতা–কর্মীদের শিক্ষক দিবস পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই দিন স্কুল–কলেজের শিক্ষক–শিক্ষিকা এবং নিজ নিজ এলাকার শিক্ষক–শিক্ষিকাদের দলের তরফে সম্মান জ্ঞাপন করার কথাও জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
১৭ সেপ্টেম্বর রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের ডাকে কলকাতায় রাজ্য কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে। এর প্রধান উদ্যোক্তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী আগাম জানিয়ে দিয়েছেন, দুর্গা পুজো ও কালী পুজো শেষ হলেই ব্রিগেডের প্রস্তুতিতে নেমে পড়তে হবে তৃণমূল কর্মীদের। সেই মঞ্চে দেশের তাবড় রাজনৈতিক নেতারা হাজির থাকবেন। তাঁদের সামনে নিজেকে নরেন্দ্র মোদীর বিকল্প মুখ হিসেবে তুলে ধরতে ব্রিগেডে ভিড়ের রেকর্ড গড়তে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});