কালিয়াগঞ্জের কসকো ক্লাবে এবারের শ্যামা পূজার থিম দুয়ারে বাবা কেদার নাথের দর্শন-
1 min readকালিয়াগঞ্জের কসকো ক্লাবে এবারের শ্যামা পূজার থিম দুয়ারে বাবা কেদার নাথের দর্শন-
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,২৮ অক্টোবর:শুধু কালিয়াগঞ্জ নয় উত্তর দিনাজপুর জেলার বিগ বাজেটের শ্যামা মায়ের পূজা গুলির অন্যতম কালিয়াগঞ্জের কসকো ক্লাবের শ্যামা মায়ের পূজা।কসকো ক্লাব প্রতিবছরই থিম পূজাকলয় নতুন কিছু দেবার চেষ্টা করে থাকে। এবারেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। বৃহস্পতিবার কসকো ক্লাব প্রাঙ্গলে পূজা কমিটির সম্পাদক পরিতোষ সরকার জানান তাদের শ্যামা পূজা এবার ৪৩ বছরে পদার্পন করলো।ক্লাব সম্পাদক পরিতোষ সরকার বলেন তারা প্রতিবছরই নুতন নুতন থিম কে ঘিরে সাধারণ মানুষদের থিমের পূজার মাধ্যমে আকর্ষণ করে থাকি।এবারেও তার কোন ব্যতিক্রম ঘটবেনা।এবারের শ্যামা পূজায় শ্যামা মাযের পূজার পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কেদার নাথের মন্দিরের আদলে মন্দির করা হচ্ছে।
কালিয়াগঞ্জে থেকেকেদার নাথ মন্দির দর্শন এ এক অভাবনীয় ঘটনা। তাই আমাদের পূজার থিমের নাম দেওয়া হয়েছে ” দুয়ারে বাবা কেঁদেরনাথ”।কেদার নাথ দেখবার জন্য ভক্তদের মন যেমন আকুল হয়ে থাকে তেমনি কসকো ক্লাবের কেদার নাথের মন্দির দেখবার জন্য মানুষের ঢল যে নামবেই তা আত্মবিশ্বাসের সাথেই বলতে পারি। তিনি বলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার মধ্যে আমাদের পূজা শ্রেষ্ঠ পূজার মর্যাদা পাবার যোগ্যতা রাখে বলে দাবি করেন।কেদার নাথে যেতে গেলে
যেমন পাহারের দুর্গম রাস্তা অতিক্রম করে কেদার নাথের মন্দিরে পৌছেতে হয়। কসকো ক্লাবের কেদার নাথের মন্দিরের মা ও কেদার নাথকে দর্শন করতে গেলেও পাহাড়ের সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে মন্দিরে পৌঁছতে হবে মাযের দর্শন লাভের জন্য।সম্পাদক পরিতোষ সরকার জানান
বাবা কেদার নাথের মন্দির নির্মাণ করছে বর্ধমানের দাস ডেকোরেটর(অমিত দাস)।মায়ের প্রতিমা তৈরি করছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুরের রিন্টু পাল। কসক ক্লাবের মনমাতানো লাইটিং প্রতিবারের মত এবারও হবে বলে জানান কসক ক্লাবেরশ্যামা পূজা কমিটির সভাপতি জীবন কৃষ্ণ রায়। সভাপতি জীন কৃষ্ণ রায় বলেন তাদের ক্লাবের একটি প্রথা আছে মায়ের পূজার উদ্বোধন হয় একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দুস্থ পরিবারের লোকজনদের মধ্যে বস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে। পূজায় রাজ্য সরকারের কো
ভিড বিধির নির্দেশিকা যাতে সম্পুর্ন মেনে চলা হয় সেদিকে ক্লাবের কর্মকর্তারা সজাগ দৃষ্টি রেখে চলবে বলে পূজা কমিটির সভাপতি জীবন কৃষ্ণ রায়।