October 28, 2024

নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের রায়গঞ্জ শাখা আয়োজিত কুলিকের গভীর অরণ্যে”মহালয়ার”সাহিত্য সঙ্গীতের অভিনব আড্ডা

1 min read

নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের রায়গঞ্জ শাখা আয়োজিত কুলিকের গভীর অরণ্যে”মহালয়ার”সাহিত্য সঙ্গীতের অভিনব আড্ডা

রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি কালিয়াগঞ্জ- ৬ অক্টোবর:বুধবার নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের রায়গঞ্জ শাখা আয়োজিত,জয়েন্ট কোনভেনার কল্যাণ চক্রবর্তী ও রঞ্জন রায়ের ব্যবস্থাপনায় ও উত্তর দিনাজপুর জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক দেবদাস রানার সহ যোগীতায় মহালয়ার শিউলি-কাশের সকালে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জে অবস্থিত কুলিকের গভীর বনাঞ্চল বসলো একঝাঁক কবি,সাহিত্ত্বিক সঙ্গীতশিল্পী ও গুণীজনদের প্রভাতি আড্ডা। এমন একটি নৈসর্গিক ভূমিতে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ,কালিয়াগঞ্জ,মহারাজা হাট, বিন্দলের কবি সাহিত্যিকদের একত্রিত করে যাদেরকে অরণ্য মাঝে চমকে দেবার সুযোগ করে দিয়েছেন

তিনি আর কেউ নন উত্তর দিনাজপুর জেলার তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের জেলা আধিকারিক রানা দেবদাস।বুধবারের মহালয়ার শিউলি ঝরা প্রভাতে কুলিক অরণ্য মাঝে বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ যারা উপস্থিত হয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম রেঞ্জ অফিসার অনিন্দিতা পাত্র, উত্তর দিনাজপুর জেলা তথ্য ও সাংস্কৃতিক আধিকারিক দেবদাস রানা,গৌরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ডঃ সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায়,রেঞ্জ আধিকারিক বরুণ সাহা,লেখক শিল্পী সংঘের ভানু কিশোর সরকার,মঞ্চ একুশের সম্পাদক দুলাল ভদ্র মহালয়া উপলক্ষে প্রত্যেকের নান্দনিক বক্তব্যের মাঝে গভীর অরণ্যের মাদকতাকে উল্লেখ করতে বাধ্য হয়েছে সাহিত্যের আড্ডার মাঝে সবাই।

অনিন্দিতা চক্রবর্তীর সঙ্গীতের সাথে ধ্রুবজ্যোতি দাসের তবলা সঙ্গত এক কথায় খুব ভালো হয়েছে। সবুজের সমারহ গভীর বনভূমি মধ্যে কবিতা পাঠ করেন দেবদাস রানা, শাহিদা খাতুন,অরুণ দাস,নিবারণ দাস,অশোক রায়, দ্বীপা চৌধরী,শুভব্রত লাহিড়ী,নীহারিকা মন্ডল,অধ্যাপক তাপস ঘোষ,সোমা চক্রবর্তী,অধ্যাপক সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায়,বিনয় লাহা,অমিত সাহা, দিবাকর প্রামানিক আরতী দেবনাথ, যাদব চৌধরী,মৌসুমী দেব নাথের কবিতা সবাইকে অবশ্যই নাড়া দিতে সমর্থ হয়েছে।

দেবেশ চক্রবর্তীর অনুগল্প মন কেড়েছে অনেকেরই।বেতার শিল্পী ও স্বভাব কবি ব্রজ গোপাল বৈষ্ণবের বৃক্ষ ছেদনের সঙ্গীত থেকে আমরা যারা সাহিত্যের আড্ডায় মেতেছিলাম তারা অন্তত পক্ষে শিক্ষা নিতে পেরেছি।সংবাদিক সঙ্গীত শিল্পী ও আকাশ বাণীর অনুমোদিত গীতিকার তপন চক্রবর্তী মাদুর্গাকে নিয়ে গানটি গেয়ে মাকে আগাম জানিয়ে দিতে পেরেছেন

 

এবার মর্তে এসে যেন অসুরদের নিবধন করা হয়। সব মিলিয়ে মহালয়ার বৃষ্টি ভেজা সাহিত্য ও সঙ্গীতের আসর অনেকদিন সবার মনে অবশ্যই থাকবে এ কথা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। সব শেষে সাহিত্য ও সঙ্গীতের আড্ডাকে যার সঞ্চালনার জাদুতে প্রথম থেকেই অসাধারন হয়ে উঠেবহিল8 তিনি আমাদের সবার প্রিয় অধ্যাপক সুকুমার বারুই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *