October 24, 2024

বিশ্বভারতী বিশ্ব বিদ্যালযে ছাত্র ছাত্রীদের দায়বদ্ধতা ও কমিউনিটির মাধ্যমে পরিবেশ উন্নয়ন নিয়ে বক্তব্য রেখে সবার হৃদয় জয় করলো অধ্যাপক ড তাপস পাল

1 min read


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

তপন চক্রবর্তী--বিশ্ব  ভারতী
বিশ্ববিদ্যালয়  ছাত্র-ছাত্রীদের
দায়বদ্ধতা ও কমিউনিটি মাধ্যমে পরিবেশের উন্নয়ন নিয়ে  বক্তব্য রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের
হৃদয় জয় করল  রায়গঞ্জ
বিশ্ববিদ্যালয়ের  অধ্যাপক  ডঃ তাপস পাল। রাষ্ট্রপুঞ্জের অনুদানে দক্ষিণ
কোরিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে ডঃ তাপস পাল পরিবেশের উপর যে প্রশিক্ষণ  নিয়ে এসেছিলেন তাকে বাস্তবে রূপ দিতে সর্বদাই
চেষ্টা করে চলেছেন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড.
 তাপস পালগত ২৭ শে জানুয়ারিরাষ্ট্রপুঞ্জের ২০৩০ এজেন্ডারউপরে বক্তৃতা রাখেন একদা তিনি যেখান থেকে পড়াশোনা করে বড় হয়েছেনসেই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বপ্নের বিশ্বভারতীর
শিক্ষা বিভাগে
তার বক্তব্যের
বিষয়বস্তু ছিল
“Community Engagement and Social Responsibility : moving
towards Sustainable Development”| শিক্ষা বিভাগের
বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড.
 কানু চরণ সাহু শিক্ষা বিভাগের নির্দিষ্ট শিক্ষার্থীদের সামাজিক দায়বদ্ধতার ব্যাপারে সচেতন করতে এবং কমিউনিটির মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশের উন্নয়ন সম্ভব তার
উপরে আলোকপাত করতে তাপসবাবুকে
 অনুরোধ করেন | অধ্যাপক কানু চরণ সাহুর কাছ থেকে জানা যায় তাপস বাবু তাদের
ছাত্র ছিলেন এবং ছাত্র জীবন থেকেই সৃজনশীল ছিলেন
তাই তাপস বাবু কে স্থিতিশীল উন্নয়নের উপর বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া
হয়েছে
|


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

 ওই বিভাগেরই আরো
অধ্যাপক ড.
 প্রহ্লাদ রায়   ড. শ্যাম সুন্দর বৈরাগ্য উপস্থিত ছিলেন বক্তৃতার
সময়
পৃথিবীর বিভিন্ন
দেশ স্থিতিশীল উন্নয়ন কিভাবে অনুসরণ করছে
 তার ব্যবহারই উদাহরণ হিসেবে তাপস পাল তুলে ধরেছেন|দক্ষিণ কোরিয়া জেজু আইল্যান্ডইন্দোনেশিয়ার সুরাবায়া শহর এবং আমেরিকা কিভাবে তাদেরউন্নয়নকে তাদের প্রকৃতিপরিবেশসামাজিক,সাংস্কৃতিক জীবন-মধ্যে তুলে ধরেছেন তার উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেছেন
সন্ত্রাসবাদকে কিভাবে পর্যটনবিদ্যায় পরিবর্তন করা হয় যায় তার কৌশল
সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট-এর মাধ্যমে কিভাবে
গ্গ্রীন ভিলেজ তৈরি করা যায়
 তার উদাহরণঅধ্যাপক তাপস পাল বলেন স্থিতিশীল শহর তৈরি করতে গেলে দরকার  ‘স্থিতিশীল  চিন্তা’| 


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

আর স্থিতিশীল ভাবনা না আসলে ব্যক্তি নিজেকে কখনো আমাদের
সমাজের কমিউনিটি নিযুক্তকরণে যুক্ত হতে পারবে না
কারণতার মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতার জন্ম হয় নাতাই সামাজিক দায়বদ্ধ হিসেবে তার নিজের শহর রায়গঞ্জকে গ্রীন সিটি   স্থিতিশীল শহর হিসেবে দেখতে চানড. প্রহ্লাদ রায় তাপস বাবুর বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বলেন ‘আমাদের ছাত্র তাপস এবং সে নিজে যখন বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের স্থিতিশীল উন্নয়নের ব্যাপারে শিক্ষাদান করছে এটা দেখে
একটুকু
 অনুধাবনকরলাম  যে আমাদের দেওয়া শিক্ষায় তাপসের স্থিতিশীল উন্নয়ন হয়েছে এবং যে শিক্ষা সে পেয়েছে রবীন্দ্র-সংস্কৃতিতে তা ছিল স্থিতিশীল ও নান্দনিক শিক্ষা যার
বহিঃপ্রকাশ আজকের আলোচনার
 |আলোচনার শেষে এই
বিভাগেরই গবেষক মৃত্যুঞ্জয় কৈবর্ত সহ বেশ কিছু ছাত্র-ছাত্রী ওদের পাঠক্রম এর সাথে
বক্তব্য
  যোগসাজেশ খুঁজে
পেয়ে নতুন ভাবে ইনক্লুসিভ এডুকেশন নিয়ে ভাবতে শুরু করেছেন এবং তাপস বাবুকে
ধন্যবাদ জানিয়েছেন এই বলে যে কবিগুরুর শান্তিনিকেতনও যে স্থিতিশীল উন্নয়নকে সাথে
নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে
তা  আবারো তাদের চোখের সামনে ভেসে উঠলো আজ এই 1 ঘন্টার বক্তৃতার মধ্য দিয়ে|


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *