বিদায় লগ্নে আতঙ্কে ও প্রত্যাশায় নতুন কে স্বাগত জানাতে কাউন্টডাউন শুরু
1 min readবিদায় লগ্নে আতঙ্কে ও প্রত্যাশায় নতুন কে স্বাগত জানাতে কাউন্টডাউন শুরু
৩১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার। জয়ন্ত বোস, কালিয়াগঞ্জ,উঃ দিনাজপুর।আজকের সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে আরেকটি খ্রিস্টীয় বছর ২০২০ বিদায় নেবে। বছরটি পৃথিবীকে দিয়েছে মহামারীর তাণ্ডব, মৃত্যুর মিছিল, কর্মহারা জীবন ও অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ। এ পরিস্থিতির মধ্যেই রাত পেরিয়ে ভোরের সূর্য পৃথিবীর বুকে নিয়ে আসবে আরেকটি নতুন বছর। আর নতুন বছর নিয়ে মানুষ আশায় বুক বাঁধবে। করোনামুক্ত ঝলমলে একটি বিশ্ব গড়ার প্রত্যয় নিয়ে পথচলা শুরু করবে। কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘‘ফোটে যে ফুল আঁধার রাতে/ঝরে ধুলায় ভোর বেলাতে/আমায় তারা ডাকে সাথে- আয় রে আয়।/সজল করুণ নয়ন তোলো, দাও বিদায়…।’ সব বিদায়ের সঙ্গেই লুকিয়ে আছে আনন্দ-বেদনার কাব্য। ২০২০ বছর বিদায়ের ক্ষণেও সেই একই কথা বাজবে সবার অন্তরে।
আজ রাত ১২টা পেরোলেই শুরু হবে নতুন খ্রিস্টীয় বছর ২০২১। আর ভোরবেলাতেই উদয় হবে নতুন বছরের নতুন সূর্য।আমাদের জীবনের সব কর্মকাণ্ড ইংরেজি সালের গণনায় হয়, তাই খ্রিস্টীয় বছর বিশেষ গুরুত্ববাহী। সেই বিবেচনায় বিদায়ী বছরটা কেমন গেল তার হিসাব কষবেন সবাই। ভালো-মন্দ, আনন্দ-বেদনার স্মৃতিগুলো আরও একবার রোমন্থন করবেন। একইভাবে জীবনের সব ধরনের নেতিবাচক বিষয়গুলোকে দূরে ঠেলে সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায় নতুন করে পথচলার প্রত্যয় ব্যক্ত করবেন।ফিরে তাকানও যাক কি ঘটেছিল ২০২০ সালে। বছরটি যখন শুরু হয়, তখন পৃথিবীর মানুষ নতুন ভবিষ্যৎ গড়ার সংকল্প করে। কিন্তু বছরের ২ মাসের মাথায় পৃথিবীর মানুষের সামনে আসে ভয়াবহ এক বিপদ। চীনের উহানে প্রাণঘাতী ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। অসংখ্য মানুষের মৃত্যুর খবরে বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক তৈরি করে। নড়েচড়ে বসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।নানা ধরনের দিকনির্দেশনা দেয় দেশগুলোকে।
এরপরই একে একে বন্ধ হতে থাকে বিমান চলাচল। অনেক দেশের সীমানা বন্ধ হয়ে যায়। বিভিন্ন দেশ অভ্যন্তরীণভাবে লকডাউন দিয়ে নাগরিকদের সুরক্ষার চেষ্টা করে। এতেও কাজ চলছিল না। পশ্চিমা বিভিন্ন দেশ থেকে শুরু করে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের দেশগুলোতে বড় হতে থাকে মৃত্যুর মিছিল। বিদায়ী বছরের শেষে এসে বিশ্বের প্রায় ১৮ লাখ মানুষের মৃত্যুর খবর জানা যায়। আক্রান্ত হন আট কোটিরও বেশি মানুষ।করোনার প্রভাব সুদূরপ্রসারী। রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এমন কোনো জয়াগা নেই যেখানে করোনার প্রভাব পড়েনি। কর্মহীন হয়েছেন দেশের অনেক মানুষ।
অর্থনৈতিক দুরবস্থার কারণে অনেকে বাধ্য হয়ে বড় বড় শহর ছেড়ে গ্রামে চলে গেছেন। করোনায় বড় ক্ষতি হয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থায়। পুরোটা বছরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।করোনা মহামারীতে পুরো বিশ্ব যখন বিপর্যস্ত ঠিক তখন আশার আলো হিসেবে ৯ নভেম্বর আমেরিকান কোম্পানি ফাইজার ও জার্মানির বায়োএনটেক যৌথভাবে টিকা উদ্ভাবনের কথা জানায়। এ খবরে বিশ্বে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরে আসে।২০২১ সালে পৃথিবী কেমন হবে তা এখনও সবার অজানা। তবে ২০২০-এর আলোকে সবার চোখ থাকবে করোনাভাইরাসের টিকার দিকে। এ টিকাকে ঘিরে বিশ্বে নানা প্রান্তে কি মেরুকরণ হয় তাতেও চোখ থাকবে বিশ্বের মানুষের। যত বাধাই আসুক তা অতিক্রম করে ২০২১ সালে পৃথিবীর মানুষ এগিয়ে যাবে। পৃথিবী হবে আরও সুন্দর ও শান্তিময়।
Trust Pharmacy is a reliable medical supplies discounter available for customers in the worldwide cheap generic cialis
priligy without prescription Non si consiglia di prendere il Sildenafil piГ№ di una volta al giorno
Most commonly Cialis used in the U best price for generic cialis
We offer prescription medications clinically proven to help improve erections buy generic cialis online safely So much of your home
Male Factor Infertility. clomid pregnancy test calculator Got a feeling they will ask me to make an appointment which will cost over 200 an have a scan which is another 200.
tamoxifen price Dhaliwal LK, Suri V, Gupta KR, Sahdev S.