কালিয়াগঞ্জ এর গ্রাম থেকে শহর রাস উৎসবে মাতিয়ে দিলেন মানুষকে প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল। করতাল বাজিয়ে রাসের চাকা ও ঘুরিয়ে দিলেন ।
1 min readকালিয়াগঞ্জ এর গ্রাম থেকে শহর রাস উৎসবে মাতিয়ে দিলেন মানুষকে প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল। করতাল বাজিয়ে রাসের চাকা ও ঘুরিয়ে দিলেন ।
তনময় চক্রবর্তী কালিয়াগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রামে রাস উৎসবে গিয়ে মাতিয়ে দিলেন সাধারণ মানুষকে। গ্রাম থেকে বাড়ি ফেরার পথে কালিয়াগঞ্জ এর মহেন্দ্রগঞ্জ নাটমন্দিরে সকলের সাথে আবার কীর্তন ও করলেন। আর মাঝে মাঝেই বলতে শোনা গেল তাকে সকলের মাঝে হরেকৃষ্ণ ,হরেকৃষ্ণ ,হরে হরে, হরে রাম রাম রাম, হরে হরে।
শুধু তাই নয় কীর্তন দলের সঙ্গে সমানতালে তিনি করতাল ও বাজালেন একেবারে তালে তালে। ফলে সবাই হতবাক হয়ে যান কিছুক্ষণের জন্য। সবশেষে নাটমন্দির এ তিনি রাসের চাকাও ঘুরালেন আর পাচ জনের সঙ্গে একসাথে।রাসলীলার দিনে পৌর প্রশাসকের এমন কাণ্ডে স্বভাবত খুশি শহরের নাগরিকরা। অন্যদিকে এদিন তিনি কালিয়াগঞ্জ থেকে ছুটে গেলেন গ্রামের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত রে। যেখানেই রাসের আয়োজন সেখানেই তিনি ছুটে গেলেন খানিকের জন্যে।
ফলে আজকের পৌর প্রশাসকের এহেন ভূমিকায় কালিয়াগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রামের মানুষদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা যে কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে তা কিন্তু বলা যেতেই পারে। একাধারে জনসংযোগ অপরদিকে রাসলীলা উপলক্ষে গ্রামে গ্রামে গিয়ে মানুষের মাঝে উপস্থিত থেকে আজ যেন প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল কে এক অন্যরকম লাগছিল।
এদিন তিনি ডালিমগাঁও নেহালী পাড়া ছাড়াও কালিয়াগঞ্জ কুনোরের হাটখোলা, পীরপুকুর বাঁশতলী,রশিদপুর কালি কুন্ডি এবংকালিয়াগঞ্জ এর মহেন্দ্রগঞ্জ নাট মন্দিরে রাস উৎসবে অংশ গ্রহণ করতে।
প্রত্যেক জায়গায় দেখা যায় প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল যখনই সেই রাস-উৎসব পৌঁছে যান তখনই সাধারণ মানুষদের দের দেখা যায় চরম উৎসাহ এবং উন্মাদনা।প্রত্যেকটি জায়গায় প্রশাসক কে দেখা যায় সেই রাস-উৎসব কমিটিকে তার সাধ্যমত কিছু আর্থিক সাহায্য করতে।