কেন্দ্রে কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে আমার প্রথম কাজই হবে রাধিকাপুর-কলকাতা সকালের ট্রেন ও কালিয়াগঞ্জ-বুনিয়াদপুর রেল পথের কাজ দ্রুত শুরু করা–দীপা
1 min read
তপন চক্রবর্তী–উত্তর দিনাজপুর–উত্তর দিনাজপুর জেলার মানুষ দেশের প্রথম সারির কংগ্রেস নেতা তথা ভূমিপুত্র প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রিয় রঞ্জন দাসমুন্সীর প্ৰযানে শোকাহত।উত্তর দিনাজপুর জেলায় প্রিয়দার এক সময়কার স্বপ্নের অসম্পূর্ণ কাজগুলি প্রিয় জাযা দীপা দাসমুন্সী ছাড়া কারো পক্ষেই করা সম্ভব নয়এলাকা বাসীরা মনে করেন।তাই প্রিয়দাকে আমাদের মধ্যে বাঁচিয়ে রাখতে কংগ্রেসকেই জয়ী করতে হবে।
দীপা দাসমুন্সি বলেন রায়গঞ্জ লোকসভা এলাকার মানুষদের মুখে একই কথা।দীপা দাস মুন্সী বলেন জনগন আমাকে রায়গঞ্জ কেন্দ্র থেকে দিল্লী পাঠালে আমার প্রথম কাজই হবে রেলের দুটি অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ন করা।দীপা দাসমুন্সি বলেন কেন্দ্রের মোদি সরকার বিগত ৫বছর ক্ষমতায় থেকেও রাধিকাপুর থেকে কলকাতা গামী একটি সকালের ট্রেন চালু করতে পারেনি।যা দুর্ভাগ্যজনক।শুধু তাই নয় দীর্ঘ দিন ধরে অর্ধ সমাপ্ত কালিয়াগঞ্জ-বুনিয়াদপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ রেল প্রকল্পের কাজ বিগত দশ বছর থেকে বন্ধ করে রেখেছে মোদি সরকার।যে রেল প্রকল্প টি সম্পুর্ন হলে সমগ্র উত্তর পূর্বাঞ্চলের সাথে সরাসরি যোগাযোগ ঘটতে পারতো উত্তর ও দিনাজপুর জেলার সাথে।কিন্তু রেল দপ্তর ও রাজ্য সরকারের অপদর্থতার কারনে এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়ে আছে।দীপা দাসমুন্সি বলেন কংগ্রেস সরকার এবার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসছেই।তাই প্রিয়দার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে রায়গঞ্জ লোকসভার মানুষ বুঝতে পেরেছে কংগ্রেসের পক্ষেই এই কাজ করা সম্ভব।
তাই আমার বিশ্বাস আমার মাধ্যমে প্রিয়দাকেই এবার এলাকার মানুষ জিতিয়ে এনে তাদের সমস্যার সমাধান করবে বলে দীপা দাসমুন্সি মনে করেন।আমাকে উত্তর দিনাজপুর জেলার মানুষ দুহাত ভরেই ভোট দিয়েছিল।কিন্তু মাত্র ১৬০০ভোটে আমাকে হারতে হয়েছে।এটাকে কি করে হার বলবো।এই এলাকার মানুষ আমাকে এবার ফিরিয়ে দেবেনা বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।দীপা দাসমুন্সি বলেন বিগত ৫বছরে যে সাংসদ উত্তর দিনাজপুর জেলার মানুষের জন্য একটি অতিরিক্ত ট্রেন এলাকার মানুষের উপকারের জন্য উপহার দিতে পারেন নি তার কি ভোট চাইবার অধিকার থাকে?বিগত নির্বাচনে আমাকে হারানোর জন্য যারা উঠে পরে লেগেছিল আজ তাদের নির্বাচনী যুদ্ধে দেখা যাচ্ছেনা।আমি কিন্তু আছি।দীপা দাসমুন্সি বলেন আগামী ২৫শে মার্চ মনোনয়ন তিনি জমা দেবেন।তিনি জানান কোন আগাম না জানিয়ে ইসলামপুরে এসে মানুষের মধ্যে যে উচ্ছাস আনন্দ দেখলাম তা ভালোবাসার উজ্বল দৃষ্টান্ত বলেই আমার মনে হয়েছে।