কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার উন্নয়ন মূলক কাজ ই তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কানাইলাল আগরওয়াল কে এগিয়ে রাখছে কালিয়াগঞ্জে, ভোটের আগে জনতার রায়
1 min readতন্ময় চক্রবত্তী ঃ– রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে দুহাত তুলে আশীর্বাদ দিয়েছেন
তাতে খুশি কালিয়াগঞ্জ আমজনতা। এইভাবে কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়ন হতে থাকলে আগামী কয়েক
বছরের মধ্যে শহরের চেহারা আমূল বদলে যাবে । তাই এবার মানুষ ও দুই হাত তুলে ভোট বাক্সে তার প্রতিদান দিবে । হ্যাঁ এই কথা গুলো আমার নয় এই কথাগুলি বললেন
কালিয়াগঞ্জ এর ৭০ বছরের এক বৃদ্ধ অভিনব । তিনি
বলেন এতদিন বঞ্চনার শিকার ছিল কালিয়াগঞ্জ শহর।
আজ আর
সেটা নেই। শহর জুড়ে শুধু উন্নয়নের ছবি । যা এখন দুই চোখ দিয়েই দেখা যাচ্ছে। আর
যেটা বাস্তব হয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির উদ্যোগে কালিয়াগঞ্জ
পৌরসভার পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল এর হাত
দিয়ে। যেটা বিগত দিনে শহর কে সাজাতে ব্যর্থ কালিয়াগঞ্জের
তথাকথিত কংগ্রেস ও সিপিআইএম দল। যা তারা করেনি সুযোগ পেয়েও। তাই এবার আর ফিরে তাকাবার সময় নেই, শহরের মানুষ দের এখন এগিয়ে চলার ।
সেটা নেই। শহর জুড়ে শুধু উন্নয়নের ছবি । যা এখন দুই চোখ দিয়েই দেখা যাচ্ছে। আর
যেটা বাস্তব হয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির উদ্যোগে কালিয়াগঞ্জ
পৌরসভার পৌরপতি কাত্তিক চন্দ্র পাল এর হাত
দিয়ে। যেটা বিগত দিনে শহর কে সাজাতে ব্যর্থ কালিয়াগঞ্জের
তথাকথিত কংগ্রেস ও সিপিআইএম দল। যা তারা করেনি সুযোগ পেয়েও। তাই এবার আর ফিরে তাকাবার সময় নেই, শহরের মানুষ দের এখন এগিয়ে চলার ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
৭০ বছরের বৃদ্ধ অভিনব কর্মকার এর মত আরো শহরের বিভিন্ন
ওয়ার্ডের মানুষরা তাদের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে জানায় এবার সময় এসেছে কংগ্রেস ও
সিপিআইএম এবং বিজেপিকে জবাব দেওয়ার ।কারণ ওরা শুধু ভোটের রাজনীতি করে। ওদের দেখা
যায় শুধুমাত্র ভোটের সময়। বছরে আর পাঁচটা দিন ওদের দেখা নেই ।একজন টোটো চালক তো বলেই ফেললেন কেমন করে
ওরা মানুষের কাছে ভোট চাইবে ওদের মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার তো কোন অধিকারই নেই।
কারণ বামফ্রন্টের আমল ও কংগ্রেসের আমলে পৌরসভা থেকে তারা কোনো সুযোগ-সুবিধা পাননি।বহু মানুষ এখন শহরে উপকৃত হয়েছে। ফিরে পেয়েছে তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই । ফিরে পেয়েছে তাদের রুটি–রুজি আস্তানা ।তাদের মধ্যে তিনি ও
একজন। বর্তমান
পৌরপতির সহযোগিতায় তিনি ব্যাংক থেকে ঋণ পেয়ে একটা টোটো কিনে তা চালিয়ে এখন
নিজেই রুটি রোজগার করছেন বেশ ভালোভাবেই । ফলে এখন আর সংসারে কোন সমস্যা নেই ।তিনি বলেন শহরের উন্নয়ন এখন কে করছে তা সকলেরই জানা। এটা নতুন করে বলার
নেই। তাই দলমত নির্বিশেষে সকলের উচিত রাজ্য সরকারের উন্নয়নের পাশে থেকে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা কে সহযোগিতা করা । কালিয়াগঞ্জ এর স্কুল পাড়ার নব কুমার মন্ডল জানান, আগের কালিয়াগঞ্জ এখনকার কালিয়াগঞ্জ এর মধ্যে দিনরাত ফারাক । অলিতে গলিতে এখন আলোয় আলোময়। রাস্তাঘাট আর আগের মত নেই। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন পরিষেবা এখন মানুষ খুব সুন্দর ভাবে পাচ্ছে পৌরসভা থেকে । শহর পরিষ্কার এখন
হচ্ছে নিয়মিতভাবে । শহরে বড় বড় হাইড্রেন এর কাজ চলছে জোড় কদমে। তাছাড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় যেভাবে উন্নয়নমূলক কাজ শুরু হয়েছে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তাতে শহরবাসী হিসেবে তিনি গর্বিত । তিনি জানান , এতদিন
তিনি স্বপ্ন দেখতেন উন্নত কালিয়াগঞ্জ কবে হবে তার স্বপ্ন । কিন্তু এখন সেটা বাস্তবে দেখতে পাচ্ছেন তার দুচোখ দিয়ে। তাই তার আশা তার মতো বহু মানুষ এবার শহরের উন্নয়নে পক্ষেই রায় দিবেন ভোট বাক্সে আগামী ১৮ এপ্রিল । যতই কংগ্রেস, সিপিআইএ্ম, বিজেপি ভোটের সময় কালিয়াগঞ্জ এর অলি গলিতে চিৎকার করুক না কেন।
ওয়ার্ডের মানুষরা তাদের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে জানায় এবার সময় এসেছে কংগ্রেস ও
সিপিআইএম এবং বিজেপিকে জবাব দেওয়ার ।কারণ ওরা শুধু ভোটের রাজনীতি করে। ওদের দেখা
যায় শুধুমাত্র ভোটের সময়। বছরে আর পাঁচটা দিন ওদের দেখা নেই ।একজন টোটো চালক তো বলেই ফেললেন কেমন করে
ওরা মানুষের কাছে ভোট চাইবে ওদের মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার তো কোন অধিকারই নেই।
কারণ বামফ্রন্টের আমল ও কংগ্রেসের আমলে পৌরসভা থেকে তারা কোনো সুযোগ-সুবিধা পাননি।বহু মানুষ এখন শহরে উপকৃত হয়েছে। ফিরে পেয়েছে তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই । ফিরে পেয়েছে তাদের রুটি–রুজি আস্তানা ।তাদের মধ্যে তিনি ও
একজন। বর্তমান
পৌরপতির সহযোগিতায় তিনি ব্যাংক থেকে ঋণ পেয়ে একটা টোটো কিনে তা চালিয়ে এখন
নিজেই রুটি রোজগার করছেন বেশ ভালোভাবেই । ফলে এখন আর সংসারে কোন সমস্যা নেই ।তিনি বলেন শহরের উন্নয়ন এখন কে করছে তা সকলেরই জানা। এটা নতুন করে বলার
নেই। তাই দলমত নির্বিশেষে সকলের উচিত রাজ্য সরকারের উন্নয়নের পাশে থেকে কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা কে সহযোগিতা করা । কালিয়াগঞ্জ এর স্কুল পাড়ার নব কুমার মন্ডল জানান, আগের কালিয়াগঞ্জ এখনকার কালিয়াগঞ্জ এর মধ্যে দিনরাত ফারাক । অলিতে গলিতে এখন আলোয় আলোময়। রাস্তাঘাট আর আগের মত নেই। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন পরিষেবা এখন মানুষ খুব সুন্দর ভাবে পাচ্ছে পৌরসভা থেকে । শহর পরিষ্কার এখন
হচ্ছে নিয়মিতভাবে । শহরে বড় বড় হাইড্রেন এর কাজ চলছে জোড় কদমে। তাছাড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় যেভাবে উন্নয়নমূলক কাজ শুরু হয়েছে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তাতে শহরবাসী হিসেবে তিনি গর্বিত । তিনি জানান , এতদিন
তিনি স্বপ্ন দেখতেন উন্নত কালিয়াগঞ্জ কবে হবে তার স্বপ্ন । কিন্তু এখন সেটা বাস্তবে দেখতে পাচ্ছেন তার দুচোখ দিয়ে। তাই তার আশা তার মতো বহু মানুষ এবার শহরের উন্নয়নে পক্ষেই রায় দিবেন ভোট বাক্সে আগামী ১৮ এপ্রিল । যতই কংগ্রেস, সিপিআইএ্ম, বিজেপি ভোটের সময় কালিয়াগঞ্জ এর অলি গলিতে চিৎকার করুক না কেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});