কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা নির্বাচন ও বিধানসভা আসনটিকে পাখির চোখ করে কংগ্রেস-বাম জোট গুটি সাজানো শুরু করলো
1 min readকালিয়াগঞ্জ পৌর সভা নির্বাচন ও বিধানসভা আসনটিকে পাখির চোখ করে কংগ্রেস-বাম জোট গুটি সাজানো শুরু করলো
তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,২৪,আগস্ট: এই রাজ্যে যখনই পৌর নির্বাচন অথবা বিধানসভা নির্বাচন হোক কালিয়াগঞ্জের বাম-কংগ্রেস জোটের স্থানীয় নেতৃত্বরা এখন থেকেই সামনের দুটি নির্বাচনকে পাখির চোখ করে নির্বাচনের কৌশলগত কাজ শুরু করে দিয়েছে।জানা যায় ২০২১ সালের বিধান সভা নির্বাচনের আগে বা পরে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ভোট রাজ্যের অন্যান পৌর সভার সাথেই হবার কথা।করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের কারনে বর্তমানে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পর সেখানে সাময়িক কাজ চালাবার জন্য বিদায়ী পৌরপিতা কার্তিক চন্দ্র পালকে দুই সদস্য বিশিষ্ট পৌর প্রসাশক মন্ডলীর প্রসাশক করা হয়েছে সরকারি নির্দেশে।
করোনা অবহের মধ্যেই প্রতিনিয়ত কালিয়াগঞ্জের বাম নেতৃত্বদের সাথে কংগ্রেসের স্থানীয় নেতৃত্বদের চুল চেরা বিশ্লেষণ শুরু হয়ে গিয়েছে।২০১৫ সালের ২৫ শে এপ্রিল উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার নির্বাচন হয়েছিল।ইতিমধ্যেই কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ষষ্ঠবার নির্বাচনের আসন সংরক্ষণের তালিকা বেশ কিছুদিন পূর্বেই প্রকাশ হয়েছে।২০২১সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে অথবা পরে যেকোন সময় করোনা সংক্রমণের প্রভাব কিছুটা কমলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে পৌর নির্বাচনী যুদ্ধ হবেই বলে বাম ও কংগ্রেস জোটের নেতৃত্বরা মনে করছে।এই হিসাবকে ধরে নিয়ে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ১৭ টি আসনে বাম এবং কংগ্রেস কটি করে লড়বে এবং তার সাথে সাথে কোন কোন ওয়ার্ডে কোন কোন দলের প্রার্থী লড়বে তার চুলচেরা বিচার বিশ্লষনের কাজ বাম দলের সিপিআইএম এবং কংগ্রেস করে যাচ্ছে তৃণমূলের হাত থেকে পৌর সভা দখল করার লক্ষে।সিপিআইএম দলের উত্তর দিনাজপুর জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য ভারতেন্দ্র চৌধরী বলেন কালিয়াগঞ্জ শহরে বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮৭সালে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা গঠিত হয়।১৯৮৭ সাল থেকে টানা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত সরকার মনোনীত বাফ্রন্টের হাতে পৌর সভা পরিচালিত হয় প্রাক্তন পৌরপিতা অশোক ঘোষের নেতৃত্বে।সরকার ১৯৯৪ সালে প্রথম সরকারি ভাবে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার নির্বাচন ঘোষণা করা হয়।
১৯৯৪ সালে কংগ্রেসের কাছে বামফ্রন্ট পরাজিত হয়।ক্ষমতায় আসে বিশাল জয় নিয়ে কালিয়াগঞ্জের কংগ্রেস দল।কালিয়াগঞ্জ ব্লক কংগ্রেস সভাপতি সুজিৎ দত্ত বলেন প্রয়াত প্রাক্তন সর্বভারতীয় নেতা তথা ভূমি পুত্র ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সীর খাস তালুক তথা সাজানো বাগান ছিল। সাজানো বাগান না হলে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা ১৯৯৪ সাল থেকে ২০১৫ সময় একটানা ক্ষমতায় কেও।থাকতে পারেনা কোনভাবেই।২০১৫ সালেও কালিয়াগঞ্জ পৌর সভায় বিশাল জয় নিয়ে পুনরায় পৌর বোর্ড দখল করে কংগ্রেস দল।কিন্তূ কংগ্রেস দলের কিছু সুযোগসন্ধানীদের দল বদলের কারনে কংগ্রেসের প্রতিকে জনগনের ভোটে জয়ী হয়ে তৃণমূলের পৌর বোর্ড গঠন ।যার পৌরপিতার দায়িত্ব বর্তমানে পালন করছেন কার্তিক চন্দ্র পাল।সুজিৎ দত্ত বলেন কালিয়াগঞ্জের মাটি আগেও কংগ্রেডের ছিল এখনো আছে।আগামী পৌর নির্বাচনে দুধকা দুধ পানি কা পানি হয়ে যাবে বলেই তিনি মনে করেন।যায় ২০২১ সালের বিধান সভা নির্বাচনের আগে বা পরে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ভোট রাজ্যের অন্যান পৌর সভার সাথেই হবার কথা।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের কারনে বর্তমানে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার মেয়াদ উত্তীর্ণ হবার পর সেখানে সাময়িক কাজ চালাবার জন্য বিদায়ী পৌরপিতা কার্তিক চন্দ্র পালকে দুই সদস্য বিশিষ্ট পৌর প্রসাশক মন্ডলীর প্রসাশক করা হয়েছে।করোনা অবহের মধ্যেই প্রতিনিয়ত কালিয়াগঞ্জের বাম নেতৃত্বদের সাথে কংগ্রেসের স্থানীয় নেতৃত্বদের চুল চেরা বিশ্লেষণ শুরু হয়ে গিয়েছে।২০১৫ সালের ২৫ শে এপ্রিল উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার নির্বাচন হয়েছিল।ইতিমধ্যেই কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ষষ্ঠবার নির্বাচনের আসন সংরক্ষণের তালিকা বেশ কিছুদিন পূর্বেই প্রকাশ হয়েছে।২০২১সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে অথবা পরে যেকোন সময় করোনা সংক্রমণের প্রভাব কিছুটা কমলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে পৌর নির্বাচনী যুদ্ধ হবেই বলে বাম ও কংগ্রেস জোটের নেতৃত্বরা মনে করছে।
এই হিসাবকে ধরে নিয়ে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ১৭ টি আসনে বাম এবং কংগ্রেস কটি করে লড়বে এবং তার সাথে সাথে কোন কোন ওয়ার্ডে কোন কোন দলের প্রার্থী লড়বে তার চুলচেরা বিচার বিশ্লষনের কাজ বাম দলের সিপিআইএম এবং কংগ্রেস করে যাচ্ছে তৃণমূলের হাত থেকে পৌর সভা দখল করার লক্ষে।সিপিআইএম দলের উত্তর দিনাজপুর জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য ভারতেন্দ্র চৌধরী বলেন কালিয়াগঞ্জ শহরে বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮৭সালে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা গঠিত হয়।১৯৮৭ সাল থেকে টানা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত সরকার মনোনীত বাফ্রন্টের হাতে পৌর সভা পরিচালিত হয় প্রাক্তন পৌরপিতা অশোক ঘোষের নেতৃত্বে।সরকার ১৯৯৪ সালে প্রথম সরকারি ভাবে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার নির্বাচন ঘোষণা করে।১৯৯৪ সালে কংগ্রেসের কাছে বামফ্রন্ট পরাজিত হয়।ক্ষমতায় আসে বিশাল জয় নিয়ে কালিয়াগঞ্জের কংগ্রেস দল।কালিয়াগঞ্জ ব্লক কংগ্রেস সভাপতি সুজিৎ দত্ত বলেন প্রয়াত প্রাক্তন সর্বভারতীয় নেতা তথা ভূমি পুত্র ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সীর খাস তালুক তথা সাজানো বাগান ছিল এবং এখনো আছে বলেই তার বিশ্বাস। সাজানো বাগান না হলে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা ১৯৯৪ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রয়াত অরুণ দে সরকার পৌরপিতার নেতৃত্বে একটানা ক্ষমতায় কেও থাকতে পারেনা কোনভাবেই।২০১৫ সালেও কালিয়াগঞ্জ পৌর সভায় বিশাল জয় নিয়ে পুনরায় পৌর বোর্ড দখল করে কংগ্রেস দল।কিন্তূ কংগ্রেস দলের কিছু সুযোগসন্ধানীদের দল বদলের কারনে কংগ্রেস দলকে সংখ্যালঘু দলে পরিণত করে জনগনের ভোটে কংগ্রেসে জয়ী হয়ে তৃণমূলের পৌর বোর্ড গঠনকরে।যার পৌরপিতার দায়িত্ব বর্তমানে পালন করছেন কার্তিক চন্দ্র পাল।সুজিৎ দত্ত বলেন কালিয়াগঞ্জের মাটি আগেও কংগ্রেসের ছিল এখনো আছে।আগামী পৌর নির্বাচনের ফলাফলে দুধকা দুধ পানি কা পানি হয়ে যাবে বলেই তিনি মনে করেন।তার বিশ্বাস আগামী পৌর নির্বাচন সঠিক ভাবে হলে তাদের জোট কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা পুনরায় দখল করবে বলেই তার দৃঢ় বিশ্বাস।কালিয়াগঞ্জ শহর কংগ্রেসের সভাপতি তুলসী জয়সওয়াল বলেন তৃণমূলের মধ্যে কালিয়াগঞ্জ শহরে যে গোষ্ঠী কোন্দল শুরু হয়েছে তা নিয়েই তৃণমূলের সময় যায়।মানুষ এদের হাত থেকে রেহাই পাবার জন্য শুধু সময়ের অপেক্ষায় আছে বলে জানান।