কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার বিদ্যুৎ বিভাগের যোদ্ধাদের হাতে দিলেন গামবুট রেইনকোট ও হ্যান্ড গ্লাভস স্বয়ং পৌর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল।
1 min readকালিয়াগঞ্জ পৌরসভার বিদ্যুৎ বিভাগের যোদ্ধাদের হাতে দিলেন গামবুট রেইনকোট ও হ্যান্ড গ্লাভস স্বয়ং পৌর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল।
তন্ময় চক্রবর্তী বর্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে। এরইমধ্যে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তাদের কাজ করতে হচ্ছে নিজের জীবনকে বাজি রেখে। কারণ তাদের একটাই কাজ শহরের মানুষদের অন্ধকার থেকে আলোর পথ দেখানো। তাই প্রতিদিন শহরের বিভিন্ন প্রান্তে এরা ছুটে বেড়ায় পথের ধারে পথ বাতি গুলোকে সঠিক সময় যেমন জ্বালিয়ে দিতে ঠিক তেমনি ভাবে এরা সঠিক সময়ে সেই পথ বাতি গুলোকে আবার নিভাতে ও ভুলেন না।
আবারো কোন কোন সময় ডাক আসে যে অমুক পাড়ার পথ বাতি খারাপ হয়ে গিয়েছে তা ঠিক করে দেওয়ার জন্য। আর তখনই এদের যেতে হয় কোন কোন সময় প্রাকৃতিক বিপর্যয় কে উপেক্ষা করেও।
নিজেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করলেও বিগত দিনে সিপিআইএম ও কংগ্রেসের পৌর বোর্ডকে দেখা যায়নি মানবিকভাবে এদের পাশে দাঁড়িয়ে এদের নিরাপত্তার দিকটি খেয়াল রাখতে। কিন্তু আজ কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল কে দেখা গেল মানবিক দিক দিয়ে
এই সমস্ত শহরের যোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াতে। এরা আর কেউ নয় এরা হলেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা র বিদ্যুৎ বিভাগের যোদ্ধারা। যারা শহরের মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর সন্ধান দেন প্রতিনিয়ত নিজের জীবনকে বাজি রেখে। আজ সেই সমস্ত বিদ্যুৎ বিভাগের যোদ্ধাদের পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল নিজে হাতে দিলেন তাদের নিরাপত্তার কথা
চিন্তা করে রেইনকোট, গামবুট এবং হ্যান্ড গ্লাভস। যা পেয়ে অত্যন্ত খুশি এইসব যোদ্ধারা। কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল বলেন, এরাও আমাদের মত সন্তান। আজ তারা রুটি-রুজির তাগিদে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে চলছে প্রতিনিয়ত। তাই তাদের খেয়াল রাখা আমাদের প্রত্যেকেরই দরকার। তাই তাদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে তিনি আজ পৌরসভার পক্ষ থেকে দিলেন রেইনকোট, হ্যান্ড গ্লাভস এবং গামবুট।