October 25, 2024

অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌতম পাল ও তার সুযোগ্য তাঁর সহধর্মিনী তথা উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কর্মধক্ষ পম্পা পাল

1 min read

অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌতম পাল ও তার সুযোগ্য সহধর্মিনী  তথা উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কর্মধক্ষ পম্পা পাল

তন্ময় চক্রবর্তী করোনাভাইরাস জেরে লকডাউন এ আর পাঁচজন যখন পরিবারের সাথে সময় কাটাচ্ছেন ঘর বন্দী অবস্থায়, ঠিক্‌তখন জীবনকে বাজি রেখে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌতম পাল ও তার সুযোগ্য  সহধর্মিনী তথা উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কর্মধক্ষ পম্পা পাল।

লকডাউন এর সময় থেকেই জেলার প্রতিটি অঞ্চলে অঞ্চলে গিয়ে নিজেদের জীবনকে বাজি রেখে কখনো বা দেখা যাচ্ছে তাদের অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের খাদ্য সামগ্রী দিতে, কখনো বা আবার দেখা যাচ্ছে করোনাভাইরাস মোকাবেলার জন্য যা যা সামগ্রী দরকার নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য সেটা দিছেন।যা এক কথায়  নজির সৃষ্টি করে দিয়েছে জেলার মধ্যে ইতিমধ্যেই।প্রতিদিনই কোন না কোন ব্লকে গিয়ে তারা কাজ করে চলছেন মানুষের জন্য।প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার সেই বিখ্যাত গানের কলি আজ যেন তাদের চোখের সামনে ভাসছে।

মানুষ মানুষের জন্য ,জীবন জীবনের জন্য, মানুষ একটু  কি সহানুভুতি পাবে না ও্‌ বন্ধু ?  এই বিখ্যাত গান কে মর্যাদা দিয়ে তারা সমানভাবে এই দুর্দিনেও  মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে কাজ করে চলছে। তাই আজ অসহায় মানুষদের কাছে বিপদের বন্ধু হয়ে দাঁড়িয়েছেন গৌতম পাল ও পম্পা পাল।

সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার তারা এ কাজগুলো করে চলছেন একেবারেই রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে। সকলকে সমান চোখে দেখে।অনেক মানুষকেই বলতে শোনা গেছে এমন মানুষ আজকালকার দিনে দেখাই যায় না যেটা করে দেখিয়েছে গৌতম পাল। বিপদের দিনে যে মানুষ সকলের পাশে থাকে সেই আসল বন্ধু যা আজ  ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে। তাই সকলের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থভাবে অসহায় মানুষদের পাশে তিনি দাঁড়িয়ে কাজ করে চলেছেন প্রতিনিয়ত। কখনো তিনি একা যাচ্ছেন বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন অফিস কাচারীতে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে কখনো বা আবার তাকে দেখা যাচ্ছে যে সমস্ত এলাকায় করোনা পজিটিভ এ কোন ব্যাক্তি আক্রান্ত হওয়ার ফলে সেই এলাকায় সংবেদনশীল হওয়ায় সেই এলাকা যখন প্রশাসনের থেকে  সিল করে দেওয়া হয়েছে ঠিক সেই জায়গায় গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেই জায়গার মানুষদের খাবারের যোগান দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত।শুধু তাই নয় যারা এই করোনাভাইরাস মোকাবেলায় যুদ্ধক্ষেত্রে নেমে প্রতিনিয়ত লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তার মধ্যে অন্যতম পুলিশ প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীরা ।তাদের পাশে দাঁড়াতেও তাকে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন সময়।

 এমন ছবিও দেখা যাচ্ছে প্রায় সই। এরই মাঝে পবিত্র রমজান মাস চলছে। আর এই রমজান মাসে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষদের কাছে একটা বড় উৎস। তাই সময় সেই ধর্মাবলম্বী মানুষদের কেউ সেই আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে তিনি  যে খেয়াল রাখতে ভুলেনি তা কিন্তু আজ তিনি প্রমান করে দিয়েছেন। আজ উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ কর্মাধ্যক্ষ তথা তাঁর সহধর্মিনী পম্পা পাল কে  সাথে নিয়ে সেই সমস্ত মুসলিম সম্প্রদায়ের অসহায় গরীব মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে নতুন বস্ত্র বিতরণ করে আজ আবারো নয়া চমক দিলেন।আজ তিনি হেমতাবাদ ব্লকের ১ নম্বর চৈনগর পঞ্চায়েতের ২ নম্বর পঞ্চায়েতের বিষ্ণুপুর হাট এবং ৩ নম্বর নওদা পঞ্চায়েতের পীড়েরহাট এলাকায়  মুসলিম ধর্মাবলম্বী  অসহায় দরিদ্র মানুষদের নতুন বস্ত্র দান করলেন। যা পেয়ে ভীষণ খুশি সেই সমস্ত মানুষরা।হাজার হাজার মানুষকে দেখা যায় কখনো পম্পা পালের হাত থেকে নতুন বস্ত্র নিতে কখনো বা আবার দেখা যায় গৌতম পাল এর হাত থেকে নতুন বস্ত্র নিতে। তার সহধর্মিনী তথা জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ কর্মাধ্যক্ষ পাল জানান, অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো এই সময় তাদের লক্ষ্য। কারণ এখন একটা বিপদ এর মধ্য দিয়ে মানুষ চলছে। সর্বত্র লকডাউন। এই সময় মানুষের কাজ ও তেমন ভাবে নেই। দোকানপাটও বন্ধ তাই সেই সমস্ত মানুষরা তাদের উৎসবে একটু নতুন জামা কাপড় পড়বে। সেদিকে কথা চিন্তা করে তারা সকলকে নতুন জামা-কাপড় দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। অন্যদিকে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি গৌতম পাল বলেন,অসহায় মানুষদের পাশে সব সময় কাজ করতে তার ভালো লাগে। তাই তিনি কাজ করে চলছেন মানুষের পাশে থেকে। তিনি বলেন এই কাজে তিনি দলমত নির্বিশেষে সকলকে সমান চোখে দেখছেন। তাই সকলকে তার সাধ্যমত সাহায্য করে চলছেন তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন।

15 thoughts on “অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন উত্তর দিনাজপুর জেলার তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌতম পাল ও তার সুযোগ্য তাঁর সহধর্মিনী তথা উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের কর্মধক্ষ পম্পা পাল

  1. Men who take ED drugs recreationally often believe that it will give them stronger, longer lasting erections or that it might reduce their refractory period — the period after ejaculation in which it s difficult to get another erection buying cialis online Additionally, in order to ensure healthcare providers have access to the PPEs they need, the McGuff Company is temporarily limiting PPEs to healthcare providers

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *