প্রতিটি ব্যাঙ্ক এটিএম কাউন্টারগুলো করোনা সংক্রমনের কি আতুড়ঘর !
1 min readপ্রতিটি ব্যাঙ্ক এটিএম কাউন্টারগুলো করোনা সংক্রমনের কি আতুড়ঘর !
কৃতিমান বিশ্বাস, রায়গঞ্জ এই চরম বিপর্যয়ের দিনে যখন সাধারণ মানুষ হারিয়ে ফেলেছে জীবনে বেঁচে থাকার রসদ, এই মারন ভাইরাস যখন হরণ করেছে বহু মানুষের নিদ্রা,যখন সাধারণ মানুষকে দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে বেড়াচ্ছে এই মারণ ভাইরাস- তখন মানুষ নিজেকে সুস্থ ও সুরক্ষিত রাখার জন্য নিয়মিতভাবে হাত ধুয়ে হাত স্যানিটাইস করে চলেছে ও প্রতিনিয়তই চেষ্টা করে চলেছে এই নিষ্ঠুর করোনাভাইরাস কে দূরে ঠেলে দেওয়ার।
প্রায় প্রতিনিয়তই মানুষ নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য লড়াই করে চলেছে। বহু মানুষ এই লকডাউন এর দিনে সংসার খরচ চালাতে নিজেদের সঞ্চিত অর্থ সংগ্রহ করতে প্রায় প্রতিনিয়তই ব্যাংক ATM গুলির স্মরনাপন্ন হচ্ছে। লকডাউন এর ফলে বাইরে আটকে পড়া মানুষগুলি যারা এই মুহূর্তে রাজ্যে ফিরছে তাদেরও এই চরম বিপর্যয়ের দিনে ব্যাংক ATM গুলি কে প্রায় প্রতিনিয়তই ব্যবহার করতে হচ্ছে। তাই সাধারণ মানুষের সুরক্ষার জন্য ও সাধারণ মানুষকে এই নিষ্ঠুর করোনা ভাইরাসের ভয়াবহ প্রকোপের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য প্রত্যেকটি ব্যাংক ATM এর গেটে একটি করে স্যানিটাইজার এর ব্যবস্থা করা উচিত। যা সাধারণ মানুষকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করবে। ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রায় প্রত্যেকটি মুহুর্তেই মানুষ সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। এই নিষ্ঠুর করোনার করাল গ্রাস এর ফলে মানুষের মনে জন্ম নিয়েছে এক অন্ধকারাচ্ছন্ন আতঙ্ক। মানুষের মনকে যখন এই মহামারীর নিষ্ঠুর নজর দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে বেড়াচ্ছে-ঠিক এই মতো পরিস্থিতিতে ব্যাংকের ATM গুলি যদি সাধারণ মানুষের রক্ষার্থে সাধারণ মানুষের জন্য স্যানিটাইজার এর ব্যবস্থা করে তাহলে জনসাধারন এই চরম সংগ্রামের দিনে একটু শান্তির নিশ্বাস ফেলতে পারবে। সেই কারনে সমাজের সচেতন নাগরিকদের আশঙ্কা এই মুহূর্তে ব্যাঙ্ক এটিএম কাউন্টারগুলো করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আতুড়ঘর নয় তো।