ভোটের দিন অনিশ্চিত হলেও পঞ্চায়েতের প্রার্থীদের প্রচারে কোন খামতি নেই উত্তর দিনাজপুর জেলায়-
1 min read
তপন চক্রবর্তী—উত্তরদিনাজপুর :– সারা
রাজ্যে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন আজও অনিশ্চিত
হলেও কি হবে বিভিন্ন
রাজনৈতিক দলের ভোট প্রার্থীরা
কিন্তূ হাল ছেড়ে দিয়ে
বসে নেই।রাজনৈতিক
দলের নেতৃত্বদের বক্তব্য রাজ্য প্রশাসনের কাজ
রাজ্য সরকার করছে।তাই আমরাইবা আমাদের
প্রচারের কাজ বন্ধ করে
রাখবো কেন? ভোট নাহয়ে
যাবে কোথায়।আমরা
নিশ্চিত আগামী ১৪ই মে
তেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট হচ্ছে।
রাজ্যে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন আজও অনিশ্চিত
হলেও কি হবে বিভিন্ন
রাজনৈতিক দলের ভোট প্রার্থীরা
কিন্তূ হাল ছেড়ে দিয়ে
বসে নেই।রাজনৈতিক
দলের নেতৃত্বদের বক্তব্য রাজ্য প্রশাসনের কাজ
রাজ্য সরকার করছে।তাই আমরাইবা আমাদের
প্রচারের কাজ বন্ধ করে
রাখবো কেন? ভোট নাহয়ে
যাবে কোথায়।আমরা
নিশ্চিত আগামী ১৪ই মে
তেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোট হচ্ছে।
উত্তরদিনাজপুর জেলার সর্বত্র
বাম ও কংগ্রেসকে পিছে
ফেলে তৃণমূল কংগ্রেসকে বি
জে পির সাথেই যে
লড়তে হবে শাসক তৃণমূল
তা হারে হারে বুঝতে পেরেছে।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের উত্তাপ শহরে থেকে
বুঝতে না পারা গেলেও
আশপাশের গ্রামে গেলে বোঝা
যায় কি হারে পঞ্চায়েত
ভোটের উত্তাপ বেড়ে গেছ
উত্তর দিনাজপুর জেলার সর্বত্র।
গ্রামে গঞ্জে শুরু হয়েছে ভোট
উৎসব।
বাম ও কংগ্রেসকে পিছে
ফেলে তৃণমূল কংগ্রেসকে বি
জে পির সাথেই যে
লড়তে হবে শাসক তৃণমূল
তা হারে হারে বুঝতে পেরেছে।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের উত্তাপ শহরে থেকে
বুঝতে না পারা গেলেও
আশপাশের গ্রামে গেলে বোঝা
যায় কি হারে পঞ্চায়েত
ভোটের উত্তাপ বেড়ে গেছ
উত্তর দিনাজপুর জেলার সর্বত্র।
গ্রামে গঞ্জে শুরু হয়েছে ভোট
উৎসব।
এই
গ্রামীন ভোট উৎসবকে কেন্দ্র
করে গ্রামে গঞ্জের পঞ্চায়েত
দখল নিতে সব রাজনৈতিক
দল প্রচারে নেমে পড়েছে নাও
খাওয়া ভুলে।বিরোধী
শিবিরের বক্তব্য এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচন
তারা চ্যালেঞ্জ হিসাবেই নিয়েছে শাসক ত্রিনমূল
কংগ্রেসকে বিনা যুদ্ধে এক
ইঞ্চি জমিও ছেড়ে
দেবেনা কোন অবস্থাতেই।[ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি
তথা কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক প্রমথ নাথ
রায় বলেন কালিয়াগঞ্জ ব্লকের
৮টি গ্রাম পঞ্চায়েতের কোন
একটি একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের
দখল বিগত ২০১৩ সালের
পঞ্চায়েত নির্বাচনে
শাসক তৃণমূল কংগ্রেস কি
নিতে পেরেছিল?পারেনি।মানুষ
তাদের একটি ভোট ও
দেয়নি।অথচ
সব গ্রাম পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত
সমিতি, জেলা পরিষদ তাদের
দখলে।
গ্রামীন ভোট উৎসবকে কেন্দ্র
করে গ্রামে গঞ্জের পঞ্চায়েত
দখল নিতে সব রাজনৈতিক
দল প্রচারে নেমে পড়েছে নাও
খাওয়া ভুলে।বিরোধী
শিবিরের বক্তব্য এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচন
তারা চ্যালেঞ্জ হিসাবেই নিয়েছে শাসক ত্রিনমূল
কংগ্রেসকে বিনা যুদ্ধে এক
ইঞ্চি জমিও ছেড়ে
দেবেনা কোন অবস্থাতেই।[ব্লক কংগ্রেসের সভাপতি
তথা কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক প্রমথ নাথ
রায় বলেন কালিয়াগঞ্জ ব্লকের
৮টি গ্রাম পঞ্চায়েতের কোন
একটি একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের
দখল বিগত ২০১৩ সালের
পঞ্চায়েত নির্বাচনে
শাসক তৃণমূল কংগ্রেস কি
নিতে পেরেছিল?পারেনি।মানুষ
তাদের একটি ভোট ও
দেয়নি।অথচ
সব গ্রাম পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত
সমিতি, জেলা পরিষদ তাদের
দখলে।
এ
এক অদ্ভুত ধরনের রাজনৈতিক
দল যারা সরা সরি
মানুষের আশির্বাদ নিতে ভয় পেয়ে
থাকে।গরু
কেনাবেচার মত সব কিনে
নিয়ে এই দল সব
কিছু দখল করে থাকে।এবার
ও তাই ভেবে লোক
দেখাতে ভোটের ময়দানে নেমেছে।কিন্তূ
মানুষ এবার অন্য ভাবছে।গ্রামের
মানুষ এবার সজাগ।তারা শাসক দলের
কোন প্ররোচনায় এবার ওরা পা দেবেনা
বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে।বিজেপি নেতা প্রদীপ
সরকার বলেন মনোনয়ন পত্র
যখন জমা দিয়েছি তখন
ভোট এবার করিয়েই ছাড়বো।গ্রাম
বাংলার মানুষের আশীর্বাদে উত্তরদিনাজপুর জেলার জেলা পরিষদের
বেশ কিছু আসনের সাথে
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের তিনটি জেলা
পরিষদ আসনের সব কয়টিই
বিজেপির প্রাথীরা জয়ী হবে বলে
অত্যন্ত আত্ম বিশ্বাসের সাথে
প্রদীপ সরকার জানান।বুধবার তিনি কালিয়াগঞ্জ ব্লকের
১৮নম্বর জেলা পরিষদের আসনের
প্রার্থী সবিতা সরকারের প্রচারে
প্রার্থীকে নিয়ে প্রচারে নেমেছিলেন।
এক অদ্ভুত ধরনের রাজনৈতিক
দল যারা সরা সরি
মানুষের আশির্বাদ নিতে ভয় পেয়ে
থাকে।গরু
কেনাবেচার মত সব কিনে
নিয়ে এই দল সব
কিছু দখল করে থাকে।এবার
ও তাই ভেবে লোক
দেখাতে ভোটের ময়দানে নেমেছে।কিন্তূ
মানুষ এবার অন্য ভাবছে।গ্রামের
মানুষ এবার সজাগ।তারা শাসক দলের
কোন প্ররোচনায় এবার ওরা পা দেবেনা
বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে।বিজেপি নেতা প্রদীপ
সরকার বলেন মনোনয়ন পত্র
যখন জমা দিয়েছি তখন
ভোট এবার করিয়েই ছাড়বো।গ্রাম
বাংলার মানুষের আশীর্বাদে উত্তরদিনাজপুর জেলার জেলা পরিষদের
বেশ কিছু আসনের সাথে
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের তিনটি জেলা
পরিষদ আসনের সব কয়টিই
বিজেপির প্রাথীরা জয়ী হবে বলে
অত্যন্ত আত্ম বিশ্বাসের সাথে
প্রদীপ সরকার জানান।বুধবার তিনি কালিয়াগঞ্জ ব্লকের
১৮নম্বর জেলা পরিষদের আসনের
প্রার্থী সবিতা সরকারের প্রচারে
প্রার্থীকে নিয়ে প্রচারে নেমেছিলেন।
প্রদীপবাবু
বলেন মানুষ শাসক দলের
অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।মানুষ
এবার এদের হাত থেকে
পরিত্রাণ পাবার পথ খুঁজছে।প্রদীপ
বাবু বলেন কালিযাগঞ্জের অনেক
হেভিওয়েট প্রার্থীদের রাতের ঘুম কেড়ে
নিয়েছে বিজেপি প্রার্থীরা।
বাম ফ্রন্টের Kনেতা দেবব্রত সরকার
বলেন এ রাজ্যে রাজ্য সরকার আছে
বলে মনে হয়না।রাজ্য সরকার ২০১৩
সালের নির্বাচন কমিশন মীরা পান্ডের
কাছ থেকে কোন শিখায়
গ্রহণ করেনি।এবার
এমন এক নির্বাচন কমিশনকে
চেয়ারে বসিয়েছে যাকে দিয়ে ইচ্ছামত
কাজ করবে ভেবে থাকলেও
তাকে নিয়ে একরকম রাজ্য
সরকার লেজেগবরে হয়ে গেছে।দফায় দফায় উচ্চ
আদালতের কাছ থেকে নির্দেশ
পাবার কারনে পঞ্চায়েত নির্বাচন
নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন দেখা
দিয়েছে।যা
ভারতবর্ষের ইতিহাসে নজীর বলা যায়।রাজ্যের
শাসক দল পঞ্চায়েত
নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে।
বলেন মানুষ শাসক দলের
অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।মানুষ
এবার এদের হাত থেকে
পরিত্রাণ পাবার পথ খুঁজছে।প্রদীপ
বাবু বলেন কালিযাগঞ্জের অনেক
হেভিওয়েট প্রার্থীদের রাতের ঘুম কেড়ে
নিয়েছে বিজেপি প্রার্থীরা।
বাম ফ্রন্টের Kনেতা দেবব্রত সরকার
বলেন এ রাজ্যে রাজ্য সরকার আছে
বলে মনে হয়না।রাজ্য সরকার ২০১৩
সালের নির্বাচন কমিশন মীরা পান্ডের
কাছ থেকে কোন শিখায়
গ্রহণ করেনি।এবার
এমন এক নির্বাচন কমিশনকে
চেয়ারে বসিয়েছে যাকে দিয়ে ইচ্ছামত
কাজ করবে ভেবে থাকলেও
তাকে নিয়ে একরকম রাজ্য
সরকার লেজেগবরে হয়ে গেছে।দফায় দফায় উচ্চ
আদালতের কাছ থেকে নির্দেশ
পাবার কারনে পঞ্চায়েত নির্বাচন
নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন দেখা
দিয়েছে।যা
ভারতবর্ষের ইতিহাসে নজীর বলা যায়।রাজ্যের
শাসক দল পঞ্চায়েত
নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে।
যারা একটি পঞ্চায়েত নির্বাচন
সুষ্ঠভাবে করতে পারেনা তাদের
এক মুহূর্তের জন্য রাজ্যের ক্ষমতা
আঁকড়ে থাকা উচিত নয়
বলেই তিনি মনে করেন
কালিয়াগঞ্জের বাম নেতা ভারতেন্দ্র
চৌধুরী বলেন উন্নয়নের দোহাই
দিয়ে রাজ্যের সর্বত্র অরাজকতা নামিয়ে এনেছে এই
সরকার।মানুষ
শধু সুযোগের অপেক্ষায়। মানুশের
সাথে সাথে শাসক দলের
প্রবল গোষ্ঠী দ্বন্দ ই
এদের তাড়াতে যথেষ্ট বলেই
তিনি মনে করেন।
অপর দিকে তৃণমূল কংগ্রেসের
রাজ্য সম্পাদক অসীম ঘোষ বলেন
বাম,কংগ্রেস ও বিজেপি নেতারা
স্বপ্ন দেখছে তারা এবার
নাকি পঞ্চায়েত দখল করবে।তিনি বলেন স্বপ্নদেখা
ভালো ।কিন্তূ
এই রাজ্যের বিরোধী দলগুলি সীমাহীন
স্বপ্ন দেখতে শুরু করে
দিয়েছে।অসীম
বাবু বলেন পঞ্চায়েতের মাধ্যমে
গ্রাম বাংলার মানুষ যে
সব সুযোগ সুবিধা পেয়েছে
যা কোন সরকারের আমলেই
পায়নি।মানুষ
উন্নয়নের সাথে সাথে তারা
এই সরকারের আমলে কিকি সুবিধা
পেয়েছে তার হিসাব করে
দেখবে।
সুষ্ঠভাবে করতে পারেনা তাদের
এক মুহূর্তের জন্য রাজ্যের ক্ষমতা
আঁকড়ে থাকা উচিত নয়
বলেই তিনি মনে করেন
কালিয়াগঞ্জের বাম নেতা ভারতেন্দ্র
চৌধুরী বলেন উন্নয়নের দোহাই
দিয়ে রাজ্যের সর্বত্র অরাজকতা নামিয়ে এনেছে এই
সরকার।মানুষ
শধু সুযোগের অপেক্ষায়। মানুশের
সাথে সাথে শাসক দলের
প্রবল গোষ্ঠী দ্বন্দ ই
এদের তাড়াতে যথেষ্ট বলেই
তিনি মনে করেন।
অপর দিকে তৃণমূল কংগ্রেসের
রাজ্য সম্পাদক অসীম ঘোষ বলেন
বাম,কংগ্রেস ও বিজেপি নেতারা
স্বপ্ন দেখছে তারা এবার
নাকি পঞ্চায়েত দখল করবে।তিনি বলেন স্বপ্নদেখা
ভালো ।কিন্তূ
এই রাজ্যের বিরোধী দলগুলি সীমাহীন
স্বপ্ন দেখতে শুরু করে
দিয়েছে।অসীম
বাবু বলেন পঞ্চায়েতের মাধ্যমে
গ্রাম বাংলার মানুষ যে
সব সুযোগ সুবিধা পেয়েছে
যা কোন সরকারের আমলেই
পায়নি।মানুষ
উন্নয়নের সাথে সাথে তারা
এই সরকারের আমলে কিকি সুবিধা
পেয়েছে তার হিসাব করে
দেখবে।
তাই
বিরোধীরা যতই শাসক দলের
বিরুদ্ধে অপ প্রচার করুক
মানুষ সঠিক সময়েই তার
যোগ্য জবাব অবশ্যই দেবে
বলে অসীম বাবু মনে
করেন।তিনি
বলেন কালিয়াগঞ্জ শুধু নয় উত্তরদিনাজপুর
জেলার সব জায়গাতেই তৃণমূল
দলের ফল বিরোধী দলগুলোকে
আরো ছন্ন ছাড়া করে
দেবে।কালিয়াগঞ্জ
ব্লক তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি
দধি মোহন দেবশর্মা বলেন
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের সব অঞ্চলেই
তৃণমূল এই নির্বাচনে আশাতীত
ফল করবে।
বিরোধীরা যতই শাসক দলের
বিরুদ্ধে অপ প্রচার করুক
মানুষ সঠিক সময়েই তার
যোগ্য জবাব অবশ্যই দেবে
বলে অসীম বাবু মনে
করেন।তিনি
বলেন কালিয়াগঞ্জ শুধু নয় উত্তরদিনাজপুর
জেলার সব জায়গাতেই তৃণমূল
দলের ফল বিরোধী দলগুলোকে
আরো ছন্ন ছাড়া করে
দেবে।কালিয়াগঞ্জ
ব্লক তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি
দধি মোহন দেবশর্মা বলেন
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের সব অঞ্চলেই
তৃণমূল এই নির্বাচনে আশাতীত
ফল করবে।
প্রতিটি
অঞ্চলেই তৃণমূলের হয়ে যুবক যুবতীরা,
মহিলা সংগঠনের কর্মীরা দিনরাত এক করে
কাজ করছে যা দেখে
নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের সমস্ত গ্রাম
পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলাপরিষদের
আসন তৃণমূলের দখলেই যাবে।তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিরোধীদের
আনা কুৎসা,অপপ্রচার এসবের
সমস্ত জবাব মানুষ আর
কয়েকটা দিন পরেই ভোট
বাক্সেই দেবে।একটু
অপেক্ষা করতে বলবো বিরোধীদের।বুধবার
ইটা হারের বিভিন্ন এলাকায়
তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের প্রাথী
তথা জেলার তৃণমূল সভাপতির
কন্যা পূজা আচার্য বলেন
তিনি যেখানেই প্রচারে যাচ্ছেন সেখানেই ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন।মানুষ
যে তাকে আশির্বাদ করবেন
এ ব্যপারে নিশ্চিত ভাবেই তিনি মনে
করেন।
অঞ্চলেই তৃণমূলের হয়ে যুবক যুবতীরা,
মহিলা সংগঠনের কর্মীরা দিনরাত এক করে
কাজ করছে যা দেখে
নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়
কালিয়াগঞ্জ ব্লকের সমস্ত গ্রাম
পঞ্চায়েত ,পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলাপরিষদের
আসন তৃণমূলের দখলেই যাবে।তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিরোধীদের
আনা কুৎসা,অপপ্রচার এসবের
সমস্ত জবাব মানুষ আর
কয়েকটা দিন পরেই ভোট
বাক্সেই দেবে।একটু
অপেক্ষা করতে বলবো বিরোধীদের।বুধবার
ইটা হারের বিভিন্ন এলাকায়
তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের প্রাথী
তথা জেলার তৃণমূল সভাপতির
কন্যা পূজা আচার্য বলেন
তিনি যেখানেই প্রচারে যাচ্ছেন সেখানেই ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন।মানুষ
যে তাকে আশির্বাদ করবেন
এ ব্যপারে নিশ্চিত ভাবেই তিনি মনে
করেন।