অবিরাম বৃষ্টির সাথে হু হূ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি পুজোর আনন্দ নেই আম আদমির মধ্যে
1 min readঅবিরাম বৃষ্টির সাথে হু হূ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি পুজোর আনন্দ নেই আম আদমির মধ্যে
তপন চক্রবর্তী,কালিয়াগঞ্জ,৪ অক্টোবর:দুর্গা পূজার বাকি আর মাত্র ১৬ দিন। পূজার ১৬ দিন মাত্র বাকি থাকলেও গত মঙ্গলবার থেকে অবিরাম বৃষ্টি যে ভাবে শুরু হয়েছে তাতে করে বস্ত্র ব্যাবসায়ীদের মাথায় হাত পড়েছে।কলকাতা থেকে কালিয়াগঞ্জ শহরের কাপড়ের দোকানদাররা প্রচুর পরিমাণে নানান ধরনের জামা কাপড় দিয়ে দোকান সাজা লেও বিক্রির কোন দেখা নেই। সকাল,দুপুর,বিকাল বা সন্ধ্যায় শহরের কোন কাপড়ের দোকানে পূজার কেনা কাটার কোন লক্ষণ নেই।
সামনেই যে পূজা দুয়ারে এসে গেছে তাতে করে আম আদমির মধ্যে কোন রকম আলাদা পূজার কোন আনন্দ নেই। কালিয়াগঞ্জ শহরের বস্ত্র ব্যাবসায়ী সজল সাহা বলেন অনবরত বৃষ্টির ভ্রুকুটি পূজার আনন্দকে বরবাত করে দিয়েছে।সব সময় বৃষ্টি যদি লেগেই থাকে তাহলে নূতন জামা কাপড় কিনতে কে আসবে দোকানে বলতে পারেন?আমদের কপালে এবারের দুর্গাপূজায় যে দুঃখ আছে সেটা পরিষ্কার বোঝাই যাচ্ছে। শুধু তাই নয় উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে যে ভাবে বৃষ্টির ফলে নদীর জল বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে করে সাধারন মানুষ আশঙ্কা করছে কালিয়াগঞ্জ শহরের পার্শ্ববর্তী রাধিকা পুরের টাঙ্গন নদীর জল বৃদ্ধির ফলে পুজোর আগে বন্যার আশঙ্কা করছে অনেকেই।এক দিকে অবিরাম বৃষ্টি তার সাথে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম যে ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে দুইয়ে মিলে আম জনতার কাছে পূজার আনন্দের চেয়ে খেয়ে পড়ে বেচেঁ থাকার আনন্দ অনেক বেশি বেশি গুরুত্ব।পূজা এলেও মানুষের মনে সুখ নেই।জিনিস পত্রের দাম যে ভাবে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ঊর্ধ্বে উঠছে সে ব্যাপারে প্রশাসনের নেই কোন লাগাম।পূজার আগে সব্জির বাজারে লেগেছে আগুন।আলু_২৫ টাকা কেজি,ফুল কফি ১০০টাকা কেজি, বাঁধা কফি৮০ টাকা, কাঁচা লঙ্কা ১৫০ টাকা কেজি, টমাটো১৪০ টাকা।মাছের বাজার ও মাংসের বাজারে সাধারন মানুষরা অনেকেই যায়না মাছ মাংসের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাবার কারনে।অনেকেই মনে করছেন দুই এক দিনের মধ্যে যদি বৃষ্টি না কমে তাহলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে কেও বলতে পারবেনা।তাইআম আদমীদের কাছে পূজার আনন্দ বলে কিছু নেই যারা চাকুরিয়া তাদের কাছে পূজার আনন্দ আগেও ছিল এখনো আছে আগামীতেও পূজার আনন্দ তাদের কাছেই থাকবে বলে আম আদমীদের কাছে পূজার আনন্দ বলে কিছু নেই যারা চাকুরিয়া তাদের কাছে পূজার আনন্দ আগেও ছিল এখনো আছে আগামীতেও পূজার আনন্দ তাদের কাছেই থাকবে বলে জানালেন কালিয়াগঞ্জের বাসিন্দা মলয় ব্যানার্জী।