October 26, 2024

মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর নির্দেশে সরকারি ভাবে অর্থিক সাহায্য নিয়ে মৃত ৬মৃত শ্রমিকের বাড়িতে তৃনমূলের সভাপতি অমল আচার্য্য

1 min read
-তপন চক্রবর্তী–উত্তর দিনাজপুর–রাজ্যের মুখ্য মন্ত্রীর নির্দেশে ভিন রাজ্যে মৃত উত্তর দিনাজপুর জেলার ৬মৃত শ্রমিকের বাড়িতে আর্থিক সাহায্য।  উল্লেখ্য, ৩১ তারিখ উত্তর প্রদেশের বারেলি তে ফাইবার কেবলের কাজ করতে গিয়ে মাটি চাপা পরে মারা যায় উত্তর দিনাজপুর জেলার ছয় দিন মজুর। তারপর তাদের মৃতদেহ ২ আগষ্ট নিজের বাসস্থানে এসে পৌচ্ছায়।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

 শনিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে উত্তর দিনাজপুর জেলা সভাপতি অমল আচার্য্য ইটাহার ব্লকের ৩ জন ও রায়গঞ্জ ব্লকের ৩ জন মোট ছয় মৃত শ্রমিকের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের পাশে দাড়ান এবং পাশাপাশি প্রত্যেক টি পরিবারের হাতে তৃনমূল কংগ্রেসের তরফে ৩০  হাজার  টাকার আর্থিক সাহায্য তুলে দেন। এছাড়া এদিন উপস্থিত ছিলেন এলাকার জেলা পরিষদ সদস্য বিউটি বেগম, অন্য আর এক জেলা পরিষদ সদস্য মোশারফ হুসেন, রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপিতা সন্দীপ বিশ্বাস, তৃনমূল নেতা অমিত গাঙ্গুলী, আসলাম আলী, ইটাহার তৃনমূল ব্লক সভাপতি মহঃ ইসরাইল, ইটাহার ব্লক যুব সভাপতি অশোক দাস সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। এদিন তৃনমূলের পতিনিধি রা মৃত পরিবার গুলোর বাড়িতে ঢুকতেই কান্নায় ভেঙে পরেন পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন উপস্থিত নেতৃত্ব। সব শেষে ইটাহার হয়ে রায়গঞ্জ ব্লকে যায় জেলা সভাপতি অমল আচার্যের নেতৃত্বে তৃনমূলের পতিনিধি দল।এদিন অমল আচার্য্য বলেন, আজ ৪ দিন পর আমরা সবাই মিলে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর নির্দেশে ও উত্তর দিনাজপুর জেলা পর্যবেক্ষক শুভেন্দু অধিকারীর কথায় এখানে এসেছি। ইটাহার ব্লকের ৩ শ্রমিক ও রায়গঞ্জ ব্লকের তিন শ্রমিকের পরিবারের কিছু আর্থিক সাহায্য তুলে দিলাম। এছাড়াও এই ছয় টি পরিবারের আর্থিক অবস্থ্যা খুব খারাপ হবার জন্য মৃত্যুর পরবর্তি কাজের জন্য দুই লক্ষ  টাকা করে দেওয়া হবে, মুখ্য মন্ত্রী নিদে’শে পাশাপাশি বিধবা ভাতা সহ অন্যান্য যে ভাবে আরো সাহায্য করা যায় সেই বিষয়ে দল থেকে ব্যবস্থ্যা করা করা হবে। যে কমপানির হয়ে কাজ করছিল তাদের কাছে থেকেও যাত্রা টাকা আদায় করা যায় সে ব্যাবস্হা করা হবে,  যাতে তাদের পরিবার গুলো পরিবারের সদস্য দের নিয়ে ভালো ভাবে থাকতে পারে কারন এই পরিবার গুলোর এক মাত্র উপার্যনের মানুষ গুলোই মারা গেছেন। জেলার ৬ শ্রমিকের মৃত্যু খুব দুখ্যঃ জনক ঘটনা। আমরা পরিবার গুলোর পাঁশে আছি সর্বতভাবে।( ছবি আছে)


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *