শহর ছেড়ে গ্রামে গিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে কৃতীদের সংবর্ধনা দিলেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা র প্রশাসন কার্তিক চন্দ্র পাল।
1 min readশহর ছেড়ে গ্রামে গিয়ে উচ্চমাধ্যমিকে কৃতীদের সংবর্ধনা দিলেন কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা র প্রশাসন কার্তিক চন্দ্র পাল।
তন্ময় চক্রবর্তী এবার শহর ছেড়ে গ্রামে গিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক কৃতি দের সংবর্ধনা দিল কালিয়াগঞ্জ পৌরসভা র পৌর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল। জীবনযুদ্ধের বড় পরীক্ষায় আজ কালিয়াগঞ্জ ব্লকের অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের ছাত্র-ছাত্রীরা সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছে শুধু তাই নয় রাজ্যে মেধাতালিকায় তারাও যে নাম তুলতে পারে সেটা কিন্তু এবার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের দরিদ্র পরিবারের ছেলে মেয়েরা দেখিয়ে দিয়েছে।
এবার তাদের উৎসাহিত করতে কালিয়াগঞ্জ শহর ছেড়ে গ্রামে গিয়ে কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের ফুলের স্তবক মিষ্টির প্যাকেট দিয়ে শুভেচ্ছা জানান পৌর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল।
তিনি বলেন তারা যেভাবে জীবন যুদ্ধের বড় পরীক্ষার উত্তীর্ণ হয়ে কালিয়াগঞ্জ কে একটা বড় জায়গায় আনতে পেরেছে শিক্ষাক্ষেত্রে সাফল্য তা সত্যিই এক অভূতপূর্ব। তাই তিনি শহরে যেমন মাধ্যমিকে কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের সম্বর্ধ
না দিয়েছিলেন তেমনভাবেই আজ গ্রামে গিয়ে যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা যারা এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বিরাট সাফল্য এনে দিয়ে কালিয়াগঞ্জ কে একটা অন্য মাত্রায় যোগ করেছে।
তাদের সংবর্ধনা দিলেন ফুলের স্তবক ও মিষ্টিমুখ করিয়ে। পৌর প্রশাসকের এহেনও ভূমিকায় অত্যন্ত আপ্লুত হয়ে সেই ছাত্রছাত্রীরা জানালেন তারা আজ ভীষণ আনন্দিত এবং গর্বিত। আগামীতে তাদের আরো দায়িত্ব বেড়ে গেল পড়াশোনার ক্ষেত্রে কালিয়াগঞ্জ এর মান কে আরো দূরে নিয়ে যাওয়ার জন্য।জানা যায় আজ যাদের সংবর্ধনা দিলেন পৌর প্রশাসক কার্তিক চন্দ্র পাল গ্রামে গিয়ে তারা হলেন রাজ্যের সম্ভাব্য সপ্তম সুবর্ণা সাহা তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। রাজ্যের সম্ভাব্য তৃতীয় মীরা দেব শর্মা তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ এবং রাজ্যে মেধাতালিকায় সম্ভবত তৃতীয় গৌতমি পাহান। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮