উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে উচ্চ মাধ্যমীক পরীক্ষার প্রথম দিনেই ছাত্র-ছাত্রীদের হয়রানীর সন্মূখিন হতে হল বিদ্যালয়ের ভুলের কারনে
1 min readরাজু দেঃ- উচ্চ মাধ্যমীক পরীক্ষার প্রথম দিনেই ছাত্র–ছাত্রীদের হয়রানীর সন্মূখিন হতে হল বিদ্যালয়ের ভুলের কারনে। এই ঘটনার জেরে পরীক্ষার শেষে ছাত্র–ছাত্রী সহ অবিভাবকেরা বিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখায়। পরে পুলিশের তৎপরতায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পরীক্ষার শুরুতে হয়রানির ঘটনা ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে। অভিযোগ কালিয়াগঞ্জের ধনকৈইল লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র–ছাত্রীদের এডমিড দেওয়ার সয়য়ে জানানো হয় তাদের পরীক্ষার আসন পড়েছে ছাত্র–ছাত্রীদের কালিয়াগঞ্জের সরলা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ে।সেই মতে পরীক্ষার প্রথম দিন হবার কারনে ছাত্র–ছাত্রীরা পরীক্ষার শুরুর আগেই বিদ্যালয়ে পৌছে যায়।
কিন্তু বিদ্যালয় খোলার পড়ে তারা নিজেদের আসন খোজ শুরু করলে তাদের আসন খুজে পায়না। এতে করে ছাত্র–ছাত্রেরা অতঙ্কের মধ্যে পড়ে।পড়ে সরলা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কাছে জানতে পারে ছাত্রদের আসন পড়ে কালিয়াগঞ্জের অপর প্রান্তের শেরগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় ও ছাত্রীদের আসন পড়ে মিলনময়ী উচ্চ বিদ্যালয়ে। তা জানতে পেরে ছাত্র ছাত্রী থেকে শুরু করে অভিভাবকদের মাথায় হাত। এত অল্প সময়ের মধ্যের ছাত্র ছাত্রীরা নিজেদের পরীক্ষার আসন পৌছাবে কি করে।
বিষয়টি জানাজানি হতে চাঞ্চল্য ছড়ায়। কালিয়াগঞ্জ পুলিশ প্রশাসন সহযোগিতায় যুদ্ধ কালিন ছাত্র–ছাত্রীদের আদের বিদ্যালয়ে পৌছানোর ব্যবস্থা করা হয় ।চঞ্চল সাহা, তহিদুল ইসলাম ছাত্র ও –ছাত্রী অদিতী বর্মন থেকে শুরু করে অভিভাবক প্রতীমা সাহা জানান বিদ্যালয়ের ভুলের কারনে তারা হয়রানি মূখে প্রতে হয় তার সাথে পরীক্ষা শুরু হবার পড়ে তারা বিদ্যালয় পৌছায়। কেন তাদের বিদ্যালয় তাদের ভবিষ্যত নিয়ে ছিনিমিলি খেললো ।সেই কারনে তারা পরীক্ষার শেষে লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখায়। লক্ষ্মীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক,জানান ১৬ মার্চ তিনি এডমিড পাবার পর তার পরের দিন বিদ্যালয়ের ছাত্র–ছাত্রীদের এডমিড কার্ড বিতরণ করেন। বিতরণের সময় তার বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের আসন কোন বিদ্যালয়ে পড়েছে সে বিষয়ে জানার জন্য পরীক্ষার সাব সেন্টার ইঞ্চার্য পরিতোষ চোউধূরীকে টেলিফোনে জানতে চান,তিনি জানান তার বিদ্যালয়ে ছাত্র–ছাত্রীদের সরলা সুন্দীরে আসন পড়েছে। সেই মতে ছাত্র–ছাত্রীদের সেদিন জানিয়ে দেওয়া হয়। আজ তার ছাত্র ছাত্রীরা পরীক্ষা দিতে গেলে পরীক্ষার আগ মূহুর্তে জানতে পারে তাদের অন্য বিদ্যালয়ে আসন পড়েছে। সেই বিষয়ে তার কাছে খবর আসে।তিনি প্রশাসনের সহযোগিতায় ছাত্র–ছাত্রীদের সঠিক পরীক্ষার স্থানে পৌছানোর ব্যবস্থা করেন।