উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের
1 min readচক্রবত্তী ঃ– একেই বলে ক্যারিশমা।একেই বলে
জননেতা। যা দেখতে উৎসুক মানুষের ভীড় উপচে পড়ে গ্রামে গ্রামে।যার ক্যারিশমায় এবার
যিনি ভোটের আগেই জিতে বসে আছেন তিনি আর কেউ নন। তিনি হলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার
কালিয়াগঞ্জের জনপ্রিয় নেতা তথা রাজ্যের তৃনমূল কংগ্রেস এর সম্পাদক অসীম ঘোষ।এবার তিনি দাড়িয়েছেন উত্তর দিনাজপুর
জেলার জেলা পরিষধের ১৮ নং আসনে তৃনমূল কংগ্রেসের প্রাথী হয়ে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- |
সতীশ চন্দ্র ঘোষের হাত ধরে কংগ্রেস ঘারানার রাজনিতিতে যার প্রবেশ।পরবতিতে সেই
জায়গায় থেকে সরে এসে রাজ্যের তৎকালিন সংগ্রামী নেত্রী মমতা ব্যানাজীর নিতির প্রতি
আকৃষ্ট হয়ে তৃনমূল কংগ্রেসে যোগ দেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- ছবি ঃ- শঙ্কর গুপ্তা |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নিবির ভাবে মিশে মানুষের সুখ দুঃখের সাথী হয়ে কাজ করে চলছেন ।তাই আজ তাকে গ্রামের মানুষদের কাছে নিজে
প্রাথী হয়েও নতুন করে তাকে আর পরিচয় পর্ব করতে হয় নি। প্রথম রাউন্ড এ তিনি তার সব
রাজনৌতিক দল কে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন
কয়েশ শ মাইল আগে।
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- ছবি ঃ- শঙ্কর গুপ্তা |
দিন যেমন ভাবে গ্রামের মানুষদের পাশে থেকে তাদের সাথে কাটান ঠিক তেমন ভাবেই দেখা গেল ওণাকে দেখা গেল কথা
বলতে গ্রামের মানুষের সাথে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- ছবি ঃ- শঙ্কর গুপ্তা |
সাফ কথা,মানুষের চেয়ে বড় কেউ নেই।
তিনি বলেন তার ঠাকুর দার একটা কথা তাকে বারে বারে মনে করে দেয় সেটা হল মানুষের
ভালোর জন্য যদি কিছু কর তাহলেই রাজনিতি কর না হলে কারো না। অসীম বাবু বলেন
ঠাকুরদার সেই কথা তাকে খুব ই নারা দিয়েছে বলে মানুষের জন্য কিছু ভালো কারার তাগিদে
তার রাজনিতিতে প্রবেশ।
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- ছবি ঃ- শঙ্কর গুপ্তা |
বলে জানা গেল,মানুষ চায় গ্রামের উন্নয়ন
এমন একজন মানুষের দ্বারা হোক যে তাদের পাশে থাকবে সব সময়।
রাধিকাপুর মানুষেরা তো অসীম দা বলতে পাগল।
ছোট বড় সকলের মুখেই আজ তিনি অসীম দা নামেই
পরিচিত।রাধিকাপুরের মানুষেরা বলেন
তারা সীমান্ত অঞ্চলের মানুষ। তারা বলেন ৭১
বছর পর তারা তাদের গ্রামে স্বাধীনতার সাধ পেলেন।এতদিন তারা মনেই করতেন না তারা
ভারতের নাগরিক।
রেখেছিল। সেই টাঙ্গন নদীর উপর একটি সেতু এতদিন না থাকায় ফলে তারা সব দিক থেকে
বঞ্জিত ছিল। রেল ব্রিজ ই তাদের ভরসা ছিল।
প্রান দিতে হত। গ্রামে কোন একদিন কোন যানবাহন প্রবেশ করতে পারত না।ফলে রাত বিরাতে
তাদের গ্রামে কেউ যদি অসুস্থ্য হত তাদের কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে খুব ই সম্যসার মধ্যে তাদের পরতে হত। তাছাড়া ছোট
ছোট ছেলেমেয়েদের স্কুলে যেতে হত সেই রেল ব্রিজ পেরিয়ে।গ্রামবাসীরা টাঙ্গন নদীর উপর
সেতুর দাবীতে বহু আন্দোলন করেছিল বিগত বামফ্রন্ট সরকারের আমলে কিন্তু সেই সরকার
তাদের কথা কোন গুরুত্ব দেয় নি।
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- ছবি ঃ- শঙ্কর গুপ্তা |
গ্রামবাসীরা তাদের দাবি নিয়ে অসীম বাবুর দারম্ভ হলে অসীম বাবুর তৎপরতায় রাজ্যের
মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানাজীর উদ্দ্যেগে আজ তাদের দাবীকে প্রাধান্য দিয়ে তাদের এখানে টাঙ্গন নদীর উপর
একটি সেতু তৈরী হয়েছে ফলে আজ তারা প্রকৃত স্বাধীনতার সাধ পেয়েছেন। তাই তারা
প্রকাশ্যে বলেছেন হামাগো গ্রামের সমস্যা
মিটিয়েছেন অসীম বাবু তাই এবার হামাক ওকে ভোট দিয়া জিতবাই হবে।
উত্তর দিনাজপুরের একটি ব্রিজ ভাগ্য ফিরিয়ে দিয়েছে গ্রামবাসীদের:- ছবি ঃ- শঙ্কর গুপ্তা |
পঞ্চায়েত নিবাচনের বল যতই আদালতে থাকুক না
কেন ভোট উৎসব যে শুরু হয়েছে গ্রামে গ্রামে তা রাধিকাপুরে আসলেই বোঝা যায়।সবত্র
শুরু তৃনমূলের পোষ্টার দেওয়াল লিখন, বেশিরভাগ জায়গায় লেখা আছে স্বাধীনতার সাধ যে সরকার আমাদের
দিল সেই সরকারকে পুরস্কার আমরাই দিব এবার
পঞ্চায়েত নিবাচনে। গ্রামে গিয়ে দেখা যায় বিরোধী দল বলে যে কিছু আছে সেটা এখানে
তাদের কোন অস্তিত নেই কারন স্বাধীনতার সাধ সরকারী দল ই দিয়েছে ।তাই সব বিচারে জেলা পরিষধের ১৮ নং আসনে তৃনমূল কংগ্রেসের
প্রাথী অসীম ঘোষের জয় যে নিশ্চিত তা বলা যেতেই পারে।এদিকে অসীম বাবু জানান,রাজ্যের মানুষের কল্যানে প্রতিনিয়ত রাজ্যের
মূখমন্ত্রী মমতা ব্যানাজীর নেতৃত্বে কাজ হচ্ছে গ্রামে গ্রামে আগামীতে তিনি যদি
জয়লাভ করেন তাহলে আরো অনেক সম্যসা রয়েছে গ্রামে সেগুলি সমাধান করার চেষ্টা করবেন ।