হাম কিসিসে কম নেহি-
1 min read
পঞ্চায়েত নির্বাচন বড় বালাই।রাজ্যে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন
নিয়ে মা মাটি মানুষের সরকার 2011সালে বঙ্গের 33বছরের বামফ্রন্ট সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করার পর 2013সালে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।সে বছরেও
রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সাথে রাজ্য সরকারের দফায় দফায় গন্ডগোলের পর পঞ্চায়েত
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
নিয়ে মা মাটি মানুষের সরকার 2011সালে বঙ্গের 33বছরের বামফ্রন্ট সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করার পর 2013সালে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।সে বছরেও
রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সাথে রাজ্য সরকারের দফায় দফায় গন্ডগোলের পর পঞ্চায়েত
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
রাজ্যের মানুষ ভেবেই নিয়েছিল রাজ্য সরকার যে ভাবে
গ্রামগঞ্জের উন্নয়ন পঞ্চায়েতের মাধ্যমে এই পাঁচ ধরে করেছে তাই গ্রামের মানুষ
নিশ্চিত ভাবেই পুনরায় মা মাটি সরকারকেই ফিরিয়ে আনবেই।
গ্রামগঞ্জের উন্নয়ন পঞ্চায়েতের মাধ্যমে এই পাঁচ ধরে করেছে তাই গ্রামের মানুষ
নিশ্চিত ভাবেই পুনরায় মা মাটি সরকারকেই ফিরিয়ে আনবেই।
কিন্তূ পঞ্চায়েতের ভোট আসলেই
ভোট নিয়ে বিগত দুই দুইবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সাথে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক ভালো
না থাকার কারনে পঞ্চায়েত নির্বাচনী জটে জরিয়ে পড়ায় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বার বার
আঘাত নামছে।ব্যহত হচ্ছে নির্বাচনের কাজকর্ম।বদনামের দায় নিতেও হচ্ছে রাজ্য
সরকারকেই।
ভোট নিয়ে বিগত দুই দুইবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সাথে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক ভালো
না থাকার কারনে পঞ্চায়েত নির্বাচনী জটে জরিয়ে পড়ায় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বার বার
আঘাত নামছে।ব্যহত হচ্ছে নির্বাচনের কাজকর্ম।বদনামের দায় নিতেও হচ্ছে রাজ্য
সরকারকেই।
এবারের ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের জটিলতা তৈরীর পেছনে যার সবচেয়ে বড়
অবদান রয়েছে তিনি স্বয়ং রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার। আর তার চেয়েও বড় কথা তাকে আবার
জোর করে আরো বিপদের মুখে ফেলে দিয়ে রাজ্য সরকারের কয়েকজন অভিজ্ঞ মন্ত্রী এখন মুচকি
হাসি হেসে বেড়াচ্ছেন।
অবদান রয়েছে তিনি স্বয়ং রাজ্যের নির্বাচন কমিশনার। আর তার চেয়েও বড় কথা তাকে আবার
জোর করে আরো বিপদের মুখে ফেলে দিয়ে রাজ্য সরকারের কয়েকজন অভিজ্ঞ মন্ত্রী এখন মুচকি
হাসি হেসে বেড়াচ্ছেন।
এই রাজ্যের মানুষ রাজ্যে
সরকারের কাছ থেকে বিশেষ করে গ্রামে গঞ্জের মানুষদের জন্য এই সরকার আসার পর
থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে
আসছে।কিন্তূ উন্নয়নমূলক কাজ করার পরেও কোন এক অজ্ঞাত কারণে মানুষের রায় নিতে কেন
ভয় পাচ্ছে এই প্রশ্ন এখন সবার মুখে মুখে।
সরকারের কাছ থেকে বিশেষ করে গ্রামে গঞ্জের মানুষদের জন্য এই সরকার আসার পর
থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে
আসছে।কিন্তূ উন্নয়নমূলক কাজ করার পরেও কোন এক অজ্ঞাত কারণে মানুষের রায় নিতে কেন
ভয় পাচ্ছে এই প্রশ্ন এখন সবার মুখে মুখে।
সরকার উন্নয়নমূলক কাজ করার পরেও যে কোন
নির্বাচন সেটা যেকোন প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনে শাসক দলের অতি উৎসাহী সমর্থকদের
দ্বারা মনোনয়ন পত্র জমা দিতে দেওয়া হচ্ছেনা।ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শাসক দল সব
ক্ষেত্রেই সেইসব প্রতিষ্ঠান দখলের খেলায়
মেতে উঠেছে । যা প্রকৃত গণতন্ত্র রক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত মারাত্মক বলেই সবার
ধারণা।
নির্বাচন সেটা যেকোন প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনে শাসক দলের অতি উৎসাহী সমর্থকদের
দ্বারা মনোনয়ন পত্র জমা দিতে দেওয়া হচ্ছেনা।ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শাসক দল সব
ক্ষেত্রেই সেইসব প্রতিষ্ঠান দখলের খেলায়
মেতে উঠেছে । যা প্রকৃত গণতন্ত্র রক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত মারাত্মক বলেই সবার
ধারণা।
তাই গণতন্তের সুরক্ষার স্বার্থে অবিলম্বে হঠকারী সিদ্ধান্ত পরিত্যাগ করে
শাসক দলের শুভবুদ্ধির উদয় হওয়া অত্যন্ত জরুরী।যে কোন রাজনৈতিক দলের উচিত তাদের
দলের দলীয় শক্তি যাচাই করে নেওয়া উচিত সুষ্ঠ নির্বাচনের ময়দানেই।তাই পেশি শক্তি
বর্জন করে গ্রামে গঞ্জের উন্নয়নকে শাসক দলের হাতিয়ার করে জনমত যাচাই করে নেওয়া
একটি রাজনৈতিক দলের সুস্বাস্থ্যের পক্ষেই মঙ্গল।
শাসক দলের শুভবুদ্ধির উদয় হওয়া অত্যন্ত জরুরী।যে কোন রাজনৈতিক দলের উচিত তাদের
দলের দলীয় শক্তি যাচাই করে নেওয়া উচিত সুষ্ঠ নির্বাচনের ময়দানেই।তাই পেশি শক্তি
বর্জন করে গ্রামে গঞ্জের উন্নয়নকে শাসক দলের হাতিয়ার করে জনমত যাচাই করে নেওয়া
একটি রাজনৈতিক দলের সুস্বাস্থ্যের পক্ষেই মঙ্গল।
পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্র যাতে কোন
ভাবেই বিপন্ন না হয়ে ওঠে সে ব্যাপারে শুধু মুখে গালভরা গণতন্ত্রের বুলি না আউরিযে
দলগত স্বার্থের কথা দূরে সরিয়ে রেখে বৃহত্বর গণতন্ত্রকে মজবুত করতে রাজ্যের সমস্ত
রাজনৈতিক দলগুলোকে এককাট্টা হয়ে গণতন্ত্রের স্তম্ভকে রক্ষা করা আশু কর্তব্য।তাই হাম
কিসিসে কম নেহি এই ধ্যান ধারণা পরিত্যাগ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সমস্ত রাজনৈতিক দল
অংশগ্রহণ করুক।পঞ্চায়েত নির্বাচন নিছক নির্বাচন না হয়ে নির্বাচন উৎসবে পরিণত
হোক।তাহলেই ম্লান হতে যাওয়া মা মাটি মানুষের সরকারের ভাবমূর্তি পুনরায় উজ্বল হবে
বলেই সাধারণ মানুষ মনে করে।
ভাবেই বিপন্ন না হয়ে ওঠে সে ব্যাপারে শুধু মুখে গালভরা গণতন্ত্রের বুলি না আউরিযে
দলগত স্বার্থের কথা দূরে সরিয়ে রেখে বৃহত্বর গণতন্ত্রকে মজবুত করতে রাজ্যের সমস্ত
রাজনৈতিক দলগুলোকে এককাট্টা হয়ে গণতন্ত্রের স্তম্ভকে রক্ষা করা আশু কর্তব্য।তাই হাম
কিসিসে কম নেহি এই ধ্যান ধারণা পরিত্যাগ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সমস্ত রাজনৈতিক দল
অংশগ্রহণ করুক।পঞ্চায়েত নির্বাচন নিছক নির্বাচন না হয়ে নির্বাচন উৎসবে পরিণত
হোক।তাহলেই ম্লান হতে যাওয়া মা মাটি মানুষের সরকারের ভাবমূর্তি পুনরায় উজ্বল হবে
বলেই সাধারণ মানুষ মনে করে।