আজ ও কিশোর কুমারের জন্য আফসোস এই তারকার।
1 min read
বর্তমানের কথা,১৯৯০ এর মুক্তি পায় মহেশ ভাট পরিচালিত ছবি রোমান্টিক মিউজিকাল ছবি “আশিকী”। নদীম – শ্রবণ এর মিউজিক দেন ছবিতে। ছবির প্রতিটি গান প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে। এখনও মানুষের মুখে মুখে ঘুরে ফেরে সেই ছবির গান। সেই ছবির গান গেয়ে রাতারাতি তারকা হয়ে উঠেছিলেন কুমার শানু এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে।ছোট থেকেই সংগীতের আবহে বেরে উঠেছিল এই জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী।
খুব কম বয়স থেকেই কিশোর কুমারের গান আকৃষ্ট করে তাকে। এরপর একের পর এক তার গান মুখস্থ করতে শুরু করেন তিনি। পরবর্তী কালে পাড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাকে কিশোর কুমারের গানে মন্চ মাতাতে দেখা যায়। তার সংগীত জীবনের সবচেয়ে বড়ো অনুপ্রেরণা কিশোর কুমার। আজীবন গুরুকে মাথায় রেখে সংগীত সাধনা করে গেছেন এই সংগীত শিল্পী। জানিয়েছেন ১৯৯০ সালে “আশিকী” সিনেমাতে গান গাওয়ার সময় কিশোর দা ছিলেন তার অনুপ্রেরণা। এখনও স্টেজ শো করতে উঠলে নিজের গান এর পাশাপাশি কিশোরকুমার এর গান গেয়ে গুরুর প্রতি সন্মান জানান তিনি। কিংবদন্তি এই শিল্পীর মৃত্যুর পর “টি সিরিজ” এর পক্ষ থেকে তাকে সন্মান জানিয়ে “অমর শিল্পী তুমি কিশোর কুমার” গান গেয়ে গুরু কে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছিলেন শানু। পরবর্তী কালে কিশোর কুমারের গানগুলি তার কন্ঠে রেকর্ড করেছিলেন টি সিরিজ কর্তৃপক্ষ। কিংবদন্তি এই গায়কের মৃত্যুর পর তার বহুদিনের সাথী আবদুল্লার মুখে শুনেছিলেন তৎকালীন উঠতি প্রতিভা শানুর গান মনে ধরেছে কিশোরের। আবার এমনকি আব্দুল্লা কে বলেন অনেকটা তার মতোই নাকি গান গায় কুমার। এই খবর আপ্লুত করে শানু কে। তবে কোথাও যেন মনের কোনে কিশোর কে গান না শোনানোর আফসোস আজীবন থেকেই গেল কুমার শানুর।