গ্রামে উন্নয়নের জোয়ার এতটাই যে ৯০বছরের কাঞ্চবালা আজও বঞ্চিত বৃদ্ধাভাতা ও সমস্ত সরকারি সুযোগ থেকে
1 min read
তপন চক্রবর্তী–উত্তরদিনাজপুর––পশ্চিমবঙ্গের মা মাটি মানুষের সরকারের উন্নয়নের জোয়ারে গ্রাম বাংলার হতদরিদ্র মানুষেরা নাকি ভাসছে।অথচ উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের ধনকল গ্রাম পঞ্চয়েতের দুর্গাপুর গ্রামের ৯০ বছরের বৃদ্ধা জীবনের শেষ বেলায় এসেও মা–মাটি–মানুষের সরকারের দেওয়া বৃদ্ধাভাতা থেকেই শুধু বঞ্চিত যে তা নয়, কাঞ্চবালা রাজ্য সরকারের সমস্ত রকম সুযোগ সুবিধা থেকে আজও বঞ্চিত?রবিবার সকালে ধনকোলের দুর্গাপুর থেকে প্রতিদিনের মতই বগল দাবায় লাঠিতে ভর করে
কালিয়াগঞ্জ শহরের মহেন্দ্রগঞ্জ বাজারে ভিক্ষা বৃত্তি করে বেড়াচ্ছিল। হটাৎ করেই এই প্রতিবেদকের দৃষ্টিতে পরে যায় ৯০বছরের বৃদ্ধা।বৃদ্ধাকে প্রশ্ন করে জানা যায় তিনি অনেকবার ডালিমগায় অবস্থিত ধনকোল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে তার এই চরম সমস্যার কথা বলেছিল।কিন্তু গ্রাম পঞ্চা
কালিয়াগঞ্জ শহরের মহেন্দ্রগঞ্জ বাজারে ভিক্ষা বৃত্তি করে বেড়াচ্ছিল। হটাৎ করেই এই প্রতিবেদকের দৃষ্টিতে পরে যায় ৯০বছরের বৃদ্ধা।বৃদ্ধাকে প্রশ্ন করে জানা যায় তিনি অনেকবার ডালিমগায় অবস্থিত ধনকোল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে তার এই চরম সমস্যার কথা বলেছিল।কিন্তু গ্রাম পঞ্চা
য়েতের পক্ষ থেকে তাকে কোন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি বলে জানালেন।৯০ বছরের বৃদ্ধা জানান সরকার থেকে আমাদের মত হত্দরিদ্রদের জন্য সব সুযোগ সুবিধা এলেও আমি শেষ বয়সেও কিছু পেলাম না কেন? আক্ষেপ করে বলতে থাকে আর কবে পাব বেটা।শরীর চলেনা,জোর করে এই শরীর নিয়ে পেটের তাগিদে ইচ্ছা না থাকলেও আসতে হয়।ক8 করবো বসিল বেটা।কে দেখবে আমাকে।যাদের দেখার কথা তারাই দেখেনা।পাঁচ ছেলের মধ্যে দুই বেটা মরি গেল।তিন বেটার মধ্যে এক বেটা কাশ্মীরে কারখানায় কাজ করে,আরেক
বেটা
হিমাচল প্রদেশে কাজ করে কিন্তু কেউ এই ৯০বছরের মাকে দেখেনা।আর এক বেটা অসুস্থ হয়ে পড়ি আছে।আমি ভিক্ষা করে না নিয়ে গেলে অসুস্থ বেটা আর আমি কি খাম?কালিয়াগঞ্জের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক মঃ জকারিয়া সম্পর্কে বলেন আমার এই বেটার কাছে অফিসে গেলে আমাকে টাকা দেয়।আমার জন্য ভাবে।বলে মা আমার কিছূই করার নাই। খুব ভালো বেটা আমার।ও আমাকে দেখে। ৯০বছরের বৃদ্ধা দুঃখ করে জানায় আমার বেটি মুখ্যমন্ত্রীতো আমার জন্য সরকারি ভাবে সব সুযোগ সুবিধা পাঠায়।কিন্তু গ্রাম পঞ্চায়েতে এলেই সব উধাও হয়ে যায়।এক প্রশ্নের উত্তরে কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির বিদায়ী সভাপতি নিতাই বৈশ্য বলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের হত দরিদ্র মানুষদের সব রকম সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে।কেন এই ৯0বছরের বৃদ্ধা কোন সরকারি সুযোগ পায়না তা বুঝতে পারছিনা।এব্যাপারে এই প্রতিবেদক বলেন এই বৃদ্ধার ও যাবার সময় হয়ে গেছে যেমন ঠিক তেমনি আপনিও আগস্ট মাসেই চলে যাচ্ছেন।সুতরাং ধরেই নেওয়া যেতে পারে
বৃদ্ধা র আক্ষেপ যে আক্ষেপে ই থেকে যাবে তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তবে ৯০বছরের
বৃদ্ধা সব কথার
শেষে একটা কথা
বড় বাস্তব সত্য কথা
বললেন সবাই গরিবদের উন্নতির কথা বলে কিন্তু কিছুই
করেনা।এই সরকারের কাছে অনেক আশা ছিল।আর আশা করবার আমার সময় নেই বাপ।
বেটা
হিমাচল প্রদেশে কাজ করে কিন্তু কেউ এই ৯০বছরের মাকে দেখেনা।আর এক বেটা অসুস্থ হয়ে পড়ি আছে।আমি ভিক্ষা করে না নিয়ে গেলে অসুস্থ বেটা আর আমি কি খাম?কালিয়াগঞ্জের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক মঃ জকারিয়া সম্পর্কে বলেন আমার এই বেটার কাছে অফিসে গেলে আমাকে টাকা দেয়।আমার জন্য ভাবে।বলে মা আমার কিছূই করার নাই। খুব ভালো বেটা আমার।ও আমাকে দেখে। ৯০বছরের বৃদ্ধা দুঃখ করে জানায় আমার বেটি মুখ্যমন্ত্রীতো আমার জন্য সরকারি ভাবে সব সুযোগ সুবিধা পাঠায়।কিন্তু গ্রাম পঞ্চায়েতে এলেই সব উধাও হয়ে যায়।এক প্রশ্নের উত্তরে কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির বিদায়ী সভাপতি নিতাই বৈশ্য বলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের হত দরিদ্র মানুষদের সব রকম সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে।কেন এই ৯0বছরের বৃদ্ধা কোন সরকারি সুযোগ পায়না তা বুঝতে পারছিনা।এব্যাপারে এই প্রতিবেদক বলেন এই বৃদ্ধার ও যাবার সময় হয়ে গেছে যেমন ঠিক তেমনি আপনিও আগস্ট মাসেই চলে যাচ্ছেন।সুতরাং ধরেই নেওয়া যেতে পারে
বৃদ্ধা র আক্ষেপ যে আক্ষেপে ই থেকে যাবে তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তবে ৯০বছরের
বৃদ্ধা সব কথার
শেষে একটা কথা
বড় বাস্তব সত্য কথা
বললেন সবাই গরিবদের উন্নতির কথা বলে কিন্তু কিছুই
করেনা।এই সরকারের কাছে অনেক আশা ছিল।আর আশা করবার আমার সময় নেই বাপ।