চলতি মরশুমে উত্তর দিনাজপুর জেলায় আমের রেকর্ড ফলন হয়েছে
1 min read
চলতি মরশুমে উত্তর দিনাজপুর জেলায় আমের রেকর্ড ফলন হয়েছে। জেলা
উদ্যান
পালন
দপ্তর
সেই
আম
বাংলাদেশের
বাজারে
পাঠানোর
উদ্যোগ
নিয়েছে। পাশাপাশি এখানকার আম বিহার ও ঝাড়খণ্ডে পাঠানো হচ্ছে। জেলার
ল্যাংড়া,
ফজলি,
হিমসাগর,
সূর্যাপুরী
প্রভৃতি
আমের
সুখ্যাতি
রয়েছে। সেই সব আমের ফলন এবারে খুবই ভালো হয়েছে। তবে
বাংলাদেশে
মূলত
ল্যাংড়া
ও হিমসাগর
আম
পাঠানোর
উদ্যোগ
নেওয়া
হয়েছে।
উদ্যান
পালন
দপ্তর
সেই
আম
বাংলাদেশের
বাজারে
পাঠানোর
উদ্যোগ
নিয়েছে। পাশাপাশি এখানকার আম বিহার ও ঝাড়খণ্ডে পাঠানো হচ্ছে। জেলার
ল্যাংড়া,
ফজলি,
হিমসাগর,
সূর্যাপুরী
প্রভৃতি
আমের
সুখ্যাতি
রয়েছে। সেই সব আমের ফলন এবারে খুবই ভালো হয়েছে। তবে
বাংলাদেশে
মূলত
ল্যাংড়া
ও হিমসাগর
আম
পাঠানোর
উদ্যোগ
নেওয়া
হয়েছে।
প্রসঙ্গত,
শনিবার
ন্যাশনাল
হর্টিকালচার
বোর্ড
ও রাজ্য
উদ্যান
পালন
দপ্তরের
আধিকারিকেরা
উত্তর
দিনাজপুর
জেলায়
এসে
রায়গঞ্জ,
কালিয়াগঞ্জ,
হেমতাবাদ
প্রভৃতি
এলাকার
বেশ
কিছু
বাগান
ঘুরে
দেখেন। জেলা উদ্যান পালন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এখানকার আম, লিচু, লেবুর বাগান দেখে আধিকারিকরা খুশি হয়েছেন। জেলায়
আমের
ভালো
ফলন
নিয়েও
তাঁরা
উৎসাহিত।জেলা
উদ্যান
পালন
আধিকারিক
দীপক
সরকার
বলেন,
চলতি
মরশুমে
জেলায়
রেকর্ড
পরিমাণ
আমের
ফলন
হয়েছে। বাংলাদেশে আম পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি
এখান
থেকে
বিহার,
ঝাড়খণ্ডেও
আম
যাবে। শনিবার ন্যাশনাল হর্টিকালচার বোর্ডের কনসালট্যান্ট জগমোহন রেড্ডি দিল্লি থেকে ও রাজ্য উদ্যান পালন দপ্তরের অ্যাসিট্যান্ট ডিরেক্টর এস এস কুর্তি জেলায় এসে ছিলেন। তাঁরা
বেশ
কিছু
আম,
লিচু
ও লেবুর
বাগান
ঘুরে
দেখেছেন। বাগান ও ফলন দেখে তাঁরা খুশি। তাঁরা
আমাদের
নানা
পরামর্শ
দিয়েছেন
ও সহযোগিতা
করবেন
বলে
জানিয়েছেন। আগামীদিনে যাতে জেলায় আমের উৎপাদন আরও ভালো হয় তার জন্য আমরা এখন থেকেই কাজ শুরু করেছি।
এখান
থেকে
বিহার,
ঝাড়খণ্ডেও
আম
যাবে। শনিবার ন্যাশনাল হর্টিকালচার বোর্ডের কনসালট্যান্ট জগমোহন রেড্ডি দিল্লি থেকে ও রাজ্য উদ্যান পালন দপ্তরের অ্যাসিট্যান্ট ডিরেক্টর এস এস কুর্তি জেলায় এসে ছিলেন। তাঁরা
বেশ
কিছু
আম,
লিচু
ও লেবুর
বাগান
ঘুরে
দেখেছেন। বাগান ও ফলন দেখে তাঁরা খুশি। তাঁরা
আমাদের
নানা
পরামর্শ
দিয়েছেন
ও সহযোগিতা
করবেন
বলে
জানিয়েছেন। আগামীদিনে যাতে জেলায় আমের উৎপাদন আরও ভালো হয় তার জন্য আমরা এখন থেকেই কাজ শুরু করেছি।
উদ্যান
পালন
দপ্তর
জানিয়েছে,
উত্তর
দিনাজপুর
জেলার
ন’টি
ব্লকেই
কম–বেশি
আম
উৎপন্ন
হয়। তবে রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ, হেমতাবাদ, ইটাহারে বিভিন্ন জাতের আমের বাগান রয়েছে। গোয়ালপোখর–১ ব্লকের
মালকোটে
সূর্যাপুরী
আমের
ফলন
ভালো
হয়। গত বছর জেলায় ৩০–৩৫ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়েছিল।
পালন
দপ্তর
জানিয়েছে,
উত্তর
দিনাজপুর
জেলার
ন’টি
ব্লকেই
কম–বেশি
আম
উৎপন্ন
হয়। তবে রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ, হেমতাবাদ, ইটাহারে বিভিন্ন জাতের আমের বাগান রয়েছে। গোয়ালপোখর–১ ব্লকের
মালকোটে
সূর্যাপুরী
আমের
ফলন
ভালো
হয়। গত বছর জেলায় ৩০–৩৫ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয়েছিল।
এবারে
সেই
পরিমাণ
অনেকটাই
ছাপিয়ে
৫০
হাজার
মেট্রিক
টন
আম
হয়েছে।মূলত,
আবহাওয়া
ভালো
থাকায়
এবারে
আম
গাছে
প্রচুর
মুকুল
এসেছিল। কালবৈশাখীর দাপট তেমন না থাকায় আম সেভাবে ঝরেও পড়েনি। এছাড়াও
রোগ
পোকার
আক্রমণ
সেভাবে
না
হওয়াতে
এখনও
পর্যন্ত
জেলার
সব
ক’টি
ব্লকেই
আমের
ফলন
খুব
ভালো
রয়েছে। বিভিন্ন জায়গার পাইকারি ক্রেতারা আম কেনার জন্য আনাগোনা শুরু করেছেন। জেলার
ল্যাংড়া
ও হিমসাগর
আম
বাংলাদেশে
পাঠানোর
উদ্যোগ
নেওয়া হয়েছে। পশ্চিম দিনাজপুর চেম্বার অব কমার্সের সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর কুণ্ডু বলেন, বাংলাদেশে আম পাঠানোর ব্যাপারে জেলা উদ্যান পালন দপ্তরের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। প্রয়োজনে
এবিষয়ে
মালদহ
চেম্বার
অব
কর্মাসের
সঙ্গেও
আলোচনা
করব। কারণ বাংলাদেশে আম পাঠানোর বিষয়ে ওদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। শুক্রবার
ওদের
সঙ্গে
আমাদের
বৈঠক
হয়েছে। সেখানে আমাদের জেলার আমের ফলন নিয়ে কথা হয়েছে। ওরাও
খুব
উৎসাহিত। বিদেশে পাঠানোর পাশাপাশি উৎপাদিত আমের প্রক্রিয়াকরণের ব্যাপারেও ভাবা উচিত। মুকুল
আসার
সময়
থেকে
আম
পাড়া
পর্যন্ত
সব
দিকে
নজর
রাখা
হোক। আমের উৎপাদন যাতে আরও বাড়ে তা দেখা দরকার।
সেই
পরিমাণ
অনেকটাই
ছাপিয়ে
৫০
হাজার
মেট্রিক
টন
আম
হয়েছে।মূলত,
আবহাওয়া
ভালো
থাকায়
এবারে
আম
গাছে
প্রচুর
মুকুল
এসেছিল। কালবৈশাখীর দাপট তেমন না থাকায় আম সেভাবে ঝরেও পড়েনি। এছাড়াও
রোগ
পোকার
আক্রমণ
সেভাবে
না
হওয়াতে
এখনও
পর্যন্ত
জেলার
সব
ক’টি
ব্লকেই
আমের
ফলন
খুব
ভালো
রয়েছে। বিভিন্ন জায়গার পাইকারি ক্রেতারা আম কেনার জন্য আনাগোনা শুরু করেছেন। জেলার
ল্যাংড়া
ও হিমসাগর
আম
বাংলাদেশে
পাঠানোর
উদ্যোগ
নেওয়া হয়েছে। পশ্চিম দিনাজপুর চেম্বার অব কমার্সের সাধারণ সম্পাদক শঙ্কর কুণ্ডু বলেন, বাংলাদেশে আম পাঠানোর ব্যাপারে জেলা উদ্যান পালন দপ্তরের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। প্রয়োজনে
এবিষয়ে
মালদহ
চেম্বার
অব
কর্মাসের
সঙ্গেও
আলোচনা
করব। কারণ বাংলাদেশে আম পাঠানোর বিষয়ে ওদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। শুক্রবার
ওদের
সঙ্গে
আমাদের
বৈঠক
হয়েছে। সেখানে আমাদের জেলার আমের ফলন নিয়ে কথা হয়েছে। ওরাও
খুব
উৎসাহিত। বিদেশে পাঠানোর পাশাপাশি উৎপাদিত আমের প্রক্রিয়াকরণের ব্যাপারেও ভাবা উচিত। মুকুল
আসার
সময়
থেকে
আম
পাড়া
পর্যন্ত
সব
দিকে
নজর
রাখা
হোক। আমের উৎপাদন যাতে আরও বাড়ে তা দেখা দরকার।