অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের ডেপুটেশন
1 min read
কমল কুমার বিশ্বাস(পতিরাম)15ই জুন :- অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী
পরিষদের পতিরাম কলেজ ইউনিটের পক্ষ থেকে পতিরাম যামিনী মজুমদার মেমোরিয়াল
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে মূলত চার
দফা দাবিতে ডেপুটেশন দিতে গিয়েছিলো l ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে দাবি রাখা হয়েছিল কলেজে অনার্স কোর্সে আবেদন ফি কমানো,কলেজের ভর্তি ফি কমানো ,কলেজের
ছাত্র সংসদ দ্বারা অনার্স পাইয়ে দেয়া বন্ধ করা ও দুর্নীতিগ্রস্ত ছাত্রছাত্রীদের উপযুক্ত
শাস্তির ব্যবস্থা করা l
পরিষদের পতিরাম কলেজ ইউনিটের পক্ষ থেকে পতিরাম যামিনী মজুমদার মেমোরিয়াল
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে মূলত চার
দফা দাবিতে ডেপুটেশন দিতে গিয়েছিলো l ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে দাবি রাখা হয়েছিল কলেজে অনার্স কোর্সে আবেদন ফি কমানো,কলেজের ভর্তি ফি কমানো ,কলেজের
ছাত্র সংসদ দ্বারা অনার্স পাইয়ে দেয়া বন্ধ করা ও দুর্নীতিগ্রস্ত ছাত্রছাত্রীদের উপযুক্ত
শাস্তির ব্যবস্থা করা l
ফর্মের দাম বৃদ্ধি,
ভর্তির নামে তোলাবাজি, অবৈধ ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া পরিচালনা ,ইত্যাদির প্রতিবাদে এবিভিপি
পতিরাম যামিনী মজুমদার মেমোরিয়াল কলেজে ডেপুটেশন দিতে যায়।কিন্তু কলেজের টিচার ইন চার্জ
তাদের ডেপুটেশন না নেওয়ায় তারা প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে পতিরামে।এপ্রসঙ্গে ছাত্র
নেতা ABVP র প্রদেশ কর্মসমিতির সদস্য অতুনু
দাস জানান ,আগামী দিনে টিচার ইন চার্জের এই দাম্ভিক ও অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে
এবিভিপি আরও বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যাবে।
ভর্তির নামে তোলাবাজি, অবৈধ ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া পরিচালনা ,ইত্যাদির প্রতিবাদে এবিভিপি
পতিরাম যামিনী মজুমদার মেমোরিয়াল কলেজে ডেপুটেশন দিতে যায়।কিন্তু কলেজের টিচার ইন চার্জ
তাদের ডেপুটেশন না নেওয়ায় তারা প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে পতিরামে।এপ্রসঙ্গে ছাত্র
নেতা ABVP র প্রদেশ কর্মসমিতির সদস্য অতুনু
দাস জানান ,আগামী দিনে টিচার ইন চার্জের এই দাম্ভিক ও অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে
এবিভিপি আরও বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যাবে।
উনি বুঝে যাবেন কোনো বিশেষ একটা গোষ্ঠীর চামচাবাজির
ফল কি হতে পারে। আমাদের মূল দাবী ছিল পতিরাম কলেজ কর্তৃপক্ষ অত্যাধিক পরিমানে প্রথম
বর্ষের ফর্মের দাম ধার্য করেছে ,যার ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের দুঃস্থ পরিবারের বহু পড়ুয়া
সমস্যার সম্মুখীন কারণ একটা অনার্সের বিষয়ের ফর্মের দাম যদি300 থেকে 350 এমনকি 400
টাকা হয় তাহলে পরবর্তীকালে ভর্তির ফিস বহন করতে তারা আরও সমস্যার মুখে পড়বে।এবং তার
সাথে সাথে অবৈধ উপায়ে অনার্স পাইয়ে দেওয়া যাতে
না হয়,স্বচ্ছতার সাথে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, ইত্যাদি দাবিতে আমরা ডেপুটেশন দিতে
যাই, কিন্তু কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আমাদের ডেপুটেশন নিতে অস্বীকার করে কোন অদৃশ্য
শক্তির চাপে।এবং উনি এমন কথাও বলেন যে উনি নাকি এবিভিপি বলে কোন সংগঠন পতিরাম কলেজে
আছে এমনটা যানেন না ।কিন্তু আমরা তাকে স্মরণ করিয়ে দেই যে আমরা গত 2017 সালের কলেজ
নির্বাচনে এবং 2015 সালের নির্বাচনে 18 টা সিটেই প্রার্থী দিয়েছিলাম ।তাই তার এই ধরনের
অপমানজনক ,অবজ্ঞাসূচক এবং শাসকদলের ছাত্রসংঠনের দালালির প্রতিবাদ করি। এবং একপ্রকার
জোর করে টিএমসিপি আমাদের কলেজ গ্রাউন্ড ছাড়তে বাধ্য করে পুলিশের সহায়তায়।পুলিশ প্রশাসনের
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ এবং অধ্যক্ষের এবং টিএমসিপির দাদাগিরির প্রতিবাদে আমরা পতিরামে বিক্ষোভমিছিল
বের করি।উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রমুখ প্রবীর মন্ডল ,জেলা সংযোজক জ্যোতিষ বর্মন।আগামী
দিনে আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং আমাদের দাবি না মানা হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।
এদিকে টিচার ইন চার্জের পদত্যাগ দাবি তুলবো বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও র সাথে যোগাযোগ করা যায়নি ।
ফল কি হতে পারে। আমাদের মূল দাবী ছিল পতিরাম কলেজ কর্তৃপক্ষ অত্যাধিক পরিমানে প্রথম
বর্ষের ফর্মের দাম ধার্য করেছে ,যার ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের দুঃস্থ পরিবারের বহু পড়ুয়া
সমস্যার সম্মুখীন কারণ একটা অনার্সের বিষয়ের ফর্মের দাম যদি300 থেকে 350 এমনকি 400
টাকা হয় তাহলে পরবর্তীকালে ভর্তির ফিস বহন করতে তারা আরও সমস্যার মুখে পড়বে।এবং তার
সাথে সাথে অবৈধ উপায়ে অনার্স পাইয়ে দেওয়া যাতে
না হয়,স্বচ্ছতার সাথে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, ইত্যাদি দাবিতে আমরা ডেপুটেশন দিতে
যাই, কিন্তু কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আমাদের ডেপুটেশন নিতে অস্বীকার করে কোন অদৃশ্য
শক্তির চাপে।এবং উনি এমন কথাও বলেন যে উনি নাকি এবিভিপি বলে কোন সংগঠন পতিরাম কলেজে
আছে এমনটা যানেন না ।কিন্তু আমরা তাকে স্মরণ করিয়ে দেই যে আমরা গত 2017 সালের কলেজ
নির্বাচনে এবং 2015 সালের নির্বাচনে 18 টা সিটেই প্রার্থী দিয়েছিলাম ।তাই তার এই ধরনের
অপমানজনক ,অবজ্ঞাসূচক এবং শাসকদলের ছাত্রসংঠনের দালালির প্রতিবাদ করি। এবং একপ্রকার
জোর করে টিএমসিপি আমাদের কলেজ গ্রাউন্ড ছাড়তে বাধ্য করে পুলিশের সহায়তায়।পুলিশ প্রশাসনের
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ এবং অধ্যক্ষের এবং টিএমসিপির দাদাগিরির প্রতিবাদে আমরা পতিরামে বিক্ষোভমিছিল
বের করি।উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রমুখ প্রবীর মন্ডল ,জেলা সংযোজক জ্যোতিষ বর্মন।আগামী
দিনে আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং আমাদের দাবি না মানা হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।
এদিকে টিচার ইন চার্জের পদত্যাগ দাবি তুলবো বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও র সাথে যোগাযোগ করা যায়নি ।