সামনেই বর্ষাকাল, ফলে নদী পারাপার নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ ইসলামপুর থানার কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের
1 min read
তপন কুমার
বিশ্বাস , ইসলামপুর :- সামনেই বর্ষাকাল, ফলে নদী পারাপার নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ ইসলামপুর থানার কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের। উল্লেখ্য ইসলামপুর থানার মাটিকুন্ডা-২ অঞ্চলের ভেলাগাছি, ডেরামারি, পোড়াভিটা, কোনিভিটা, কাঠালগুড়ি
,বড়োগাছিয়া সহ অন্যান্য গ্রাম লাগোয়া এলাকা দি
বিশ্বাস , ইসলামপুর :- সামনেই বর্ষাকাল, ফলে নদী পারাপার নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ ইসলামপুর থানার কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের। উল্লেখ্য ইসলামপুর থানার মাটিকুন্ডা-২ অঞ্চলের ভেলাগাছি, ডেরামারি, পোড়াভিটা, কোনিভিটা, কাঠালগুড়ি
,বড়োগাছিয়া সহ অন্যান্য গ্রাম লাগোয়া এলাকা দি
য়ে দলঞ্চা নদী বয়ে যাওয়ার ফলে দীর্ঘ দিনের সমস্যায় নদীর দুই পারে বসবাসকারী প্রায় ২০ টি গ্রামের কয়েক হাজার সাধারন মানুষ। এলাকায় রয়েছে একাধিক প্রাথমিক ওজুনিয়ার হাই ও হাই স্কুল সহ উপ–স্বাস্থ্যকেন্দ্র। ফলে নদীর ওপার থেকে ছাত্র ছাত্রীরা স্কুলে আসতে প্রতিনিয়ত অসুবিধার সম্মুখীন হয়। বলে রাখা ভালো এই নদীর ওপারের গ্রামগুলি ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা ।
মাধ্যমিক কিংবা উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশুনা করতে হলে নদীর এপারে দাড়িভিট হাইস্কুলে
আসতে হয় ছাত্রছাত্রীদের ।জানা যায়, নদীর এপার থেকে ওইপারে বা ওইপার থেকে এই পারে নানান কাজে সাধারন মানুষ, ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকাদের গ্রীষ্ম কালে নদীতে যখন জল কম থাকে তখন বাঁশের মাঁচাতে ও বর্ষাকালে নৌকা করে জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার করতে হয়। এই সকল মানুষদের এক মাত্র রাস্তা দাড়িভিটের দলঞ্চা নদীর ঘাট।এছাড়া বর্ডার রোড থাকলেও রাতে ব্যবহার করা যায় না
।এ ছাড়া বিএসএফের কোম্পানী বদল হলে দিনের বেলাতেও অনেক ঝক্কি পোহাতে হয় বাসিন্দাদের
।এছাড়া বর্ডার রোড ব্যবহার করতে হলে তাদের প্রায় ৮ কিমি ঘুর পথে যেতে হয় । তাই তারা বর্ডার রোড এড়িয়ে দাড়িভিটের দলঞ্চা নদীর
ঘাটই ব্যবহার করেন ।এই বিষয়ে এলাকার বাসিন্দা অক্ষয় পাল বলেন, এই ব্রিজের দীর্ঘ দিনের সমস্যা বিশেষ করে বর্ষা কালে। দলঞ্চা নদী কানায় কানায় জলে ভরে যায়, ফলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপারের মাধ্যম হিসেবে নৌকাই এক মাত্র ভরসা। ফলে মাঝে মধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে। আর গ্রীষ্মকালে বাঁশের মাচা দিয়ে নদী পার করতে হয় ছাত্র ছাত্রী সহ সাধারন মানুষকে, কিন্তু প্রশাসনের কোন হেলদোল নেই। প্রায় ১৫ বছর আগে একবার ব্রিজের জন্য সার্ভে করলেও এখনো পর্যন্ত কাজ হয় নি। সমস্ত রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা ভোট আসলেই আশ্বাস দেয়, আর ভোট পেরলে আর কারো দেখা নেই। তাই এবারও বর্ষায় দুর্ভোগে পড়তে হবে এখানকার সাধারন মানুষকে।আবার সাতভিটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রামগোপাল পাল
বলেন, আমাদের বর্ষার সময় খুব অসুবিধা হয়। বর্ষার সময় নৌকা নিয়ে পার হতে হয় নদী আর গ্রীষ্মের সময় বাঁশের মাচা। জীবনের ভয় লেগেই থাকে।এবিষয়ে এলাকার বিধায়ক কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন , নদী ব্রীজ করার বিষয়ে
উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের সাথে কথা হয়েছে ,খুব শীঘ্রই ওই ব্রিজ করা সম্ভব হবে ।
মাধ্যমিক কিংবা উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশুনা করতে হলে নদীর এপারে দাড়িভিট হাইস্কুলে
আসতে হয় ছাত্রছাত্রীদের ।জানা যায়, নদীর এপার থেকে ওইপারে বা ওইপার থেকে এই পারে নানান কাজে সাধারন মানুষ, ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকাদের গ্রীষ্ম কালে নদীতে যখন জল কম থাকে তখন বাঁশের মাঁচাতে ও বর্ষাকালে নৌকা করে জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার করতে হয়। এই সকল মানুষদের এক মাত্র রাস্তা দাড়িভিটের দলঞ্চা নদীর ঘাট।এছাড়া বর্ডার রোড থাকলেও রাতে ব্যবহার করা যায় না
।এ ছাড়া বিএসএফের কোম্পানী বদল হলে দিনের বেলাতেও অনেক ঝক্কি পোহাতে হয় বাসিন্দাদের
।এছাড়া বর্ডার রোড ব্যবহার করতে হলে তাদের প্রায় ৮ কিমি ঘুর পথে যেতে হয় । তাই তারা বর্ডার রোড এড়িয়ে দাড়িভিটের দলঞ্চা নদীর
ঘাটই ব্যবহার করেন ।এই বিষয়ে এলাকার বাসিন্দা অক্ষয় পাল বলেন, এই ব্রিজের দীর্ঘ দিনের সমস্যা বিশেষ করে বর্ষা কালে। দলঞ্চা নদী কানায় কানায় জলে ভরে যায়, ফলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পারাপারের মাধ্যম হিসেবে নৌকাই এক মাত্র ভরসা। ফলে মাঝে মধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে। আর গ্রীষ্মকালে বাঁশের মাচা দিয়ে নদী পার করতে হয় ছাত্র ছাত্রী সহ সাধারন মানুষকে, কিন্তু প্রশাসনের কোন হেলদোল নেই। প্রায় ১৫ বছর আগে একবার ব্রিজের জন্য সার্ভে করলেও এখনো পর্যন্ত কাজ হয় নি। সমস্ত রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা ভোট আসলেই আশ্বাস দেয়, আর ভোট পেরলে আর কারো দেখা নেই। তাই এবারও বর্ষায় দুর্ভোগে পড়তে হবে এখানকার সাধারন মানুষকে।আবার সাতভিটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রামগোপাল পাল
বলেন, আমাদের বর্ষার সময় খুব অসুবিধা হয়। বর্ষার সময় নৌকা নিয়ে পার হতে হয় নদী আর গ্রীষ্মের সময় বাঁশের মাচা। জীবনের ভয় লেগেই থাকে।এবিষয়ে এলাকার বিধায়ক কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন , নদী ব্রীজ করার বিষয়ে
উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের সাথে কথা হয়েছে ,খুব শীঘ্রই ওই ব্রিজ করা সম্ভব হবে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});