ভালো ঝাঁটা বানাতে পারলে ভাল ঘরে বিয়ে কালিয়াগঞ্জ শহর থেকে মাত্র ১৬ কিমি দূরে কোথায় জানুন ?
1 min read
তন্ময়
চক্রবর্তী – শুনলে আবাক হবারই কথা।যদিও
এই অলিখিত নিয়ম একমাত্র পলিমাত্র পলিহার র্ঝাটা তৈরীর গ্রমেই সম্ভব। জানা যায় উত্তর
দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ
ব্লকের মালগাও গ্রাম পঞ্চায়েতের সাহেবঘাটার পাশ্ববর্তী গ্রামের মেয়েদের বিয়ে
সম্মন্ধ ঠিক করা হয় কে কত
ভালো নারকেলের র্ঝাটা তৈরী করতে পারে তারই উপর নির্ভর করে।
চক্রবর্তী – শুনলে আবাক হবারই কথা।যদিও
এই অলিখিত নিয়ম একমাত্র পলিমাত্র পলিহার র্ঝাটা তৈরীর গ্রমেই সম্ভব। জানা যায় উত্তর
দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ
ব্লকের মালগাও গ্রাম পঞ্চায়েতের সাহেবঘাটার পাশ্ববর্তী গ্রামের মেয়েদের বিয়ে
সম্মন্ধ ঠিক করা হয় কে কত
ভালো নারকেলের র্ঝাটা তৈরী করতে পারে তারই উপর নির্ভর করে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এই ঘটনার কথা জেনে তা প্রত্যক্ষ করবার জন্য কালিয়াগঞ্জ শহর থেকে ১৬
কিমি দূরে এই প্রতিবেদক পলিহার গ্রামে গিয়ে দেখতে পায় গ্রামের আধিকাংশ বাড়ীতেই
চলছে নারকেলের শালা দিয়ে র্ঝাটা বানানোর বিশাল কর্মকান্ড।এক সাক্ষাৎকারে পলিহার
গ্রামের বির্ষিয়ান র্ঝাটা প্রস্তুতকারক তসিল কর্মকার বলেন বহু দিন ধরে তারা র্ঝাটা তৈরীর কাজ করে আসছে।
কিমি দূরে এই প্রতিবেদক পলিহার গ্রামে গিয়ে দেখতে পায় গ্রামের আধিকাংশ বাড়ীতেই
চলছে নারকেলের শালা দিয়ে র্ঝাটা বানানোর বিশাল কর্মকান্ড।এক সাক্ষাৎকারে পলিহার
গ্রামের বির্ষিয়ান র্ঝাটা প্রস্তুতকারক তসিল কর্মকার বলেন বহু দিন ধরে তারা র্ঝাটা তৈরীর কাজ করে আসছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নারকেলের শলার র্ঝাটা তৈরী করেই তাদের
গ্রামের দরিদ্র মানুষদের জীবন জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে। গ্রামের বয়স্ক পুরুষ এবং
মহিলাদের সাথে এই গ্রামের পড়ুয়া মেয়েরাও পড়াশোনার সাথে সাথে সময় করে নারকেলের শলার
র্ঝাটা তৈরী করে থাকে। প্রত্যেকেই এই ঝাটা তৈরী করে ভালো পয়সার মুখ দেখতে
পাচ্ছে।আর এই ঝাটা কে কতটা উন্নত মানের করতে পারে তার উপরেই গ্রামের মেয়েদের বিয়ের
কথাবার্তা হয়ে থাকে।সাহেবঘাটার তৃনমূল কংগ্রেসের যুব নেতা রাজ মহম্মদ বলেন
সাহেঘাটার পলিহার গ্রামের
প্রতিটি মেয়েরাই স্বয়ম্ভর বলা যায়।তিনি বলেন গ্রামের মেয়েদের হাতের তৈরী র্ঝাটা আজ কালিয়াগঞ্জ ছাড়াও
উত্তর দিনাজপুর জেলার বাইরেও ব্যাপক হারে যাছে । যার জন্য আমরা গর্ববোধ করি, কিন্ত এই শিল্পকে বাচিয়ে
রাখতে গেলেও সরকারের উচিত এই ঝাটা
প্রস্তুতকারক শিল্পীদের ব্যাস্ক থেকে আর্থিক আর্থিক ঝণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা।কারন
নারকেলের শলা এই গ্রামের ঝাটা প্রস্তুত কারকদের বাইরে থেকে বেশি মূল্য দিয়ে কিনে
আনতে হয় প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হলেও অর্থের অভাবে প্রয়োজন অনুসারে ঝটা তৈরী করতে
পাচ্ছে না। গ্রামের স্কুল পড়ুয়া রচনা কর্মকার এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন রুটি রোজগারের
একমাত্র হাতিয়ার করে বাপ ঠাকুরদা করে আসছে তখন তারাই এই কাজ থেকে পিছিয়ে থাকবে
কেন।তাই বাপ ঠাকুরদার পেশাকে আমরাও বেছে নিয়ে সেই কাজ করে দুটো পয়সার মুখ দেখতে
পাচ্ছি।পলিহার গ্রামের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী শান্তনি কর্মকার বলেন যখন এ রাজ্যের ব্যাপক
বেকার সমস্যা চাকরি পাওয়া দুস্বধ্য ব্যাপার তখন আমরা গ্রামের মেয়ে এবং ছেলেরা এই
ঝাটা শিল্পের সাথে যুক্ত হয়ে র্ঝাটা শিল্পের সাথে যুক্ত হয়ে র্ঝাটা
তৈরী করছি তাহলে আমাদেরকে কেন এই শিল্পের জন্য ঝণ দেওয়া হবে না? এই
শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে আমরা যেরকম পরিশ্রম করছি সেই রকম সরকারকে এই শিল্পের জন্য
দৃষ্টি দেওয়া উচিত।পলিহার গ্রামের চরন কর্মকার বলেন এ রাজ্যের মা মাটি মানুষের
সরকারের মূখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় কুটির শিল্পের উন্নতির জন্য দৃষ্টি
দেওয়া উচিত। তাই আমদের দাবি উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের পলিহার
গ্রামের কয়েকশো ঝাটা শিল্পীদের এবং ঝাটা শিল্পের উন্নয়নের আর্থিক দিক দিয়ে সাহায্য
করা হোক । তবেই এই শিল্পের ব্যাপক উম্নয়ন ঘটবে বলে আশা করা যায়।মালগা গ্রাম
পঞ্চায়েত প্রধান আবু তাহের বলেন পলিহার গ্রামের ঝাটা শিল্পের উন্নয়নের জন্য তিনি
ইতিমধ্যেই উত্তর দিনাজপুর জেলা শাসকের কাছে দাবি জানিয়েছেন। উত্তর দিনাজপুর জেলা
শিল্পের উন্নয়নে তার দপ্তর কি করে এই শিল্পের উন্নয়ন করা যায় এবং
আর্থিক দিক দিয়ে ঝাটা প্রস্তুত কারক শিল্পীরা সুযোগ পেতে পারে তার জন্য চেষ্টা
চলছে।
গ্রামের দরিদ্র মানুষদের জীবন জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে। গ্রামের বয়স্ক পুরুষ এবং
মহিলাদের সাথে এই গ্রামের পড়ুয়া মেয়েরাও পড়াশোনার সাথে সাথে সময় করে নারকেলের শলার
র্ঝাটা তৈরী করে থাকে। প্রত্যেকেই এই ঝাটা তৈরী করে ভালো পয়সার মুখ দেখতে
পাচ্ছে।আর এই ঝাটা কে কতটা উন্নত মানের করতে পারে তার উপরেই গ্রামের মেয়েদের বিয়ের
কথাবার্তা হয়ে থাকে।সাহেবঘাটার তৃনমূল কংগ্রেসের যুব নেতা রাজ মহম্মদ বলেন
সাহেঘাটার পলিহার গ্রামের
প্রতিটি মেয়েরাই স্বয়ম্ভর বলা যায়।তিনি বলেন গ্রামের মেয়েদের হাতের তৈরী র্ঝাটা আজ কালিয়াগঞ্জ ছাড়াও
উত্তর দিনাজপুর জেলার বাইরেও ব্যাপক হারে যাছে । যার জন্য আমরা গর্ববোধ করি, কিন্ত এই শিল্পকে বাচিয়ে
রাখতে গেলেও সরকারের উচিত এই ঝাটা
প্রস্তুতকারক শিল্পীদের ব্যাস্ক থেকে আর্থিক আর্থিক ঝণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা।কারন
নারকেলের শলা এই গ্রামের ঝাটা প্রস্তুত কারকদের বাইরে থেকে বেশি মূল্য দিয়ে কিনে
আনতে হয় প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হলেও অর্থের অভাবে প্রয়োজন অনুসারে ঝটা তৈরী করতে
পাচ্ছে না। গ্রামের স্কুল পড়ুয়া রচনা কর্মকার এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন রুটি রোজগারের
একমাত্র হাতিয়ার করে বাপ ঠাকুরদা করে আসছে তখন তারাই এই কাজ থেকে পিছিয়ে থাকবে
কেন।তাই বাপ ঠাকুরদার পেশাকে আমরাও বেছে নিয়ে সেই কাজ করে দুটো পয়সার মুখ দেখতে
পাচ্ছি।পলিহার গ্রামের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী শান্তনি কর্মকার বলেন যখন এ রাজ্যের ব্যাপক
বেকার সমস্যা চাকরি পাওয়া দুস্বধ্য ব্যাপার তখন আমরা গ্রামের মেয়ে এবং ছেলেরা এই
ঝাটা শিল্পের সাথে যুক্ত হয়ে র্ঝাটা শিল্পের সাথে যুক্ত হয়ে র্ঝাটা
তৈরী করছি তাহলে আমাদেরকে কেন এই শিল্পের জন্য ঝণ দেওয়া হবে না? এই
শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে আমরা যেরকম পরিশ্রম করছি সেই রকম সরকারকে এই শিল্পের জন্য
দৃষ্টি দেওয়া উচিত।পলিহার গ্রামের চরন কর্মকার বলেন এ রাজ্যের মা মাটি মানুষের
সরকারের মূখ্যমন্ত্রী রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় কুটির শিল্পের উন্নতির জন্য দৃষ্টি
দেওয়া উচিত। তাই আমদের দাবি উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের পলিহার
গ্রামের কয়েকশো ঝাটা শিল্পীদের এবং ঝাটা শিল্পের উন্নয়নের আর্থিক দিক দিয়ে সাহায্য
করা হোক । তবেই এই শিল্পের ব্যাপক উম্নয়ন ঘটবে বলে আশা করা যায়।মালগা গ্রাম
পঞ্চায়েত প্রধান আবু তাহের বলেন পলিহার গ্রামের ঝাটা শিল্পের উন্নয়নের জন্য তিনি
ইতিমধ্যেই উত্তর দিনাজপুর জেলা শাসকের কাছে দাবি জানিয়েছেন। উত্তর দিনাজপুর জেলা
শিল্পের উন্নয়নে তার দপ্তর কি করে এই শিল্পের উন্নয়ন করা যায় এবং
আর্থিক দিক দিয়ে ঝাটা প্রস্তুত কারক শিল্পীরা সুযোগ পেতে পারে তার জন্য চেষ্টা
চলছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});