নামেই স্টেট জেনারেল,রোগীদের চাপে চার চিকিৎসক হাসপাতাল ছেড়ে চলে যাবার জন্য প্রস্তুত
1 min read
তপন চক্রবর্তী—উত্তর দিনাজপুর হ্যা
বড় বিল্ডিং আছে,বড় বড়
করে গ্লোব সাইনবোর্ড ঝুলানো
আছে।কিনতু
যেটা থাকার কথা তার
অভাব হাসপাতালের জন্ম লগ্ন থেকেই।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতালের জন্য যে কয়েকজন
চিকিৎসক থাকার কথা সেই
আসল মানুষ গুলোই নেই।নজর
যেটা আছে তাহল নামকেওয়াস্তে
শুধু মেডিক্যাল কলেজ,সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের
বিশাল বিশাল ইমারত তৈরী
করার।
বড় বিল্ডিং আছে,বড় বড়
করে গ্লোব সাইনবোর্ড ঝুলানো
আছে।কিনতু
যেটা থাকার কথা তার
অভাব হাসপাতালের জন্ম লগ্ন থেকেই।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতালের জন্য যে কয়েকজন
চিকিৎসক থাকার কথা সেই
আসল মানুষ গুলোই নেই।নজর
যেটা আছে তাহল নামকেওয়াস্তে
শুধু মেডিক্যাল কলেজ,সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের
বিশাল বিশাল ইমারত তৈরী
করার।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
জানা
যায় স্বাস্থ্য দপ্তরের ২০০৯ সালের লিখিত নির্দেশ অনুযায়ী
কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে
যেখানে ২২জন চিকিৎসক থাকার
কথা সেখানে এই স্টেট
জেনারেল হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসক আছেন হাতেগোনা মাত্র
৭জন চিকিৎসক।হাসপাতালের
রোগীদের চাপে অতিষ্ট হয়ে
সম্প্রতি চার জন বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসক এই হাসপাতাল থেকে
অব্যাহতি চেয়ে হাসপাতালের সুপার
প্রকাশ রায়ের কাছে লিখিত
আবেদন করেছেন।
যায় স্বাস্থ্য দপ্তরের ২০০৯ সালের লিখিত নির্দেশ অনুযায়ী
কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে
যেখানে ২২জন চিকিৎসক থাকার
কথা সেখানে এই স্টেট
জেনারেল হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসক আছেন হাতেগোনা মাত্র
৭জন চিকিৎসক।হাসপাতালের
রোগীদের চাপে অতিষ্ট হয়ে
সম্প্রতি চার জন বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসক এই হাসপাতাল থেকে
অব্যাহতি চেয়ে হাসপাতালের সুপার
প্রকাশ রায়ের কাছে লিখিত
আবেদন করেছেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
যা
এক কথায় অভাবনীয় ঘটনা
বলা যায়।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়
বার বার করে হাসপাতালের
এই অবস্থার কথা জানালেও জেলা
অথবা রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর
কোন রকম ব্যবস্থা নেবার
জন্য তাদের দৃস্টি নেই।এই
অবস্থায় হাসপাতাল চালানো কারো পক্ষেই
সম্ভব নয় বলে জানান।এই
স্টেট জেনারেল হাসপাতালে যেখানে জেনারেল ফিজিসিয়ান
থাকার কথা ৮–৯জন।সেখানে
১জন জেনারেল ফিজিসিয়ান দিয়ে কাজ করতে
হচ্ছে।
এক কথায় অভাবনীয় ঘটনা
বলা যায়।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়
বার বার করে হাসপাতালের
এই অবস্থার কথা জানালেও জেলা
অথবা রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর
কোন রকম ব্যবস্থা নেবার
জন্য তাদের দৃস্টি নেই।এই
অবস্থায় হাসপাতাল চালানো কারো পক্ষেই
সম্ভব নয় বলে জানান।এই
স্টেট জেনারেল হাসপাতালে যেখানে জেনারেল ফিজিসিয়ান
থাকার কথা ৮–৯জন।সেখানে
১জন জেনারেল ফিজিসিয়ান দিয়ে কাজ করতে
হচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এটা
কি করে সম্ভব?যে
হাসপাতালে মাসে গড়ে ৩০০টি
করে ডেলিভারি কেস আসে,যেখানে
প্রতিদিন গড়ে ৫০০ আউটডোর
পেশেন্ট আসে সেখানে এই
পরিকাঠামো দিয়ে একটা হাসপাতালের
কাজ কিভাবে চলতে পারে?এই হাসপাতালে যে
দুইজন গাইনো,যে দুইজএনেস্থেসিয়ান
ও একজন শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎস
আছেন তাদের ইচ্ছার
বিরুদ্ধে জেনারেল
ফিজিসিয়ানের কাজ একরকম জোর
করেই করিয়ে নেওয়া হচ্ছে
যা তাদের কাজের মধ্যে
পড়েনা।হাসপাতাল
সূত্রে জানা যায় কালিয়াগঞ্জের
মত একটা গুরুত্বপূর্ন স্টেট
জেনারেল হাসপাতালে ই সি জি
হয়না,হয়না আই সি
টি সি।হাসপাতালে
একটি ব্লাড স্টোরেজ ইউনিট
থাকলেও তা বন্ধ হয়ে
আছে কর্মী ও একজন
মেডিক্যাল অফিসারের জন্য।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়
এই হাসপাতালের একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডা ভুপেস বর্মন
কে জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক
হটাৎ করেই কুনোর ব্লক
স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বদলি করার ফলে
আরো চরম অসুবিধা হয়ে
দাঁড়িয়েছে। ডা
বর্মনকে এই হাসপাতালে ফিরিয়ে
আনার ব্যবস্থা অবিলম্বে করা উচিৎ বলেই
কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালের
কর্মী থেকে অধিকাংশ চিকিৎসকেরা
মনে করেন।গর্ভবতী
মায়েদের সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে
তার মত একজন অভিজ্ঞ
চিকিৎসকের এই হাসপাতালে থাকা
এই এলাকার স্বার্থেই অত্যন্ত
জরুরী।
কি করে সম্ভব?যে
হাসপাতালে মাসে গড়ে ৩০০টি
করে ডেলিভারি কেস আসে,যেখানে
প্রতিদিন গড়ে ৫০০ আউটডোর
পেশেন্ট আসে সেখানে এই
পরিকাঠামো দিয়ে একটা হাসপাতালের
কাজ কিভাবে চলতে পারে?এই হাসপাতালে যে
দুইজন গাইনো,যে দুইজএনেস্থেসিয়ান
ও একজন শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎস
আছেন তাদের ইচ্ছার
বিরুদ্ধে জেনারেল
ফিজিসিয়ানের কাজ একরকম জোর
করেই করিয়ে নেওয়া হচ্ছে
যা তাদের কাজের মধ্যে
পড়েনা।হাসপাতাল
সূত্রে জানা যায় কালিয়াগঞ্জের
মত একটা গুরুত্বপূর্ন স্টেট
জেনারেল হাসপাতালে ই সি জি
হয়না,হয়না আই সি
টি সি।হাসপাতালে
একটি ব্লাড স্টোরেজ ইউনিট
থাকলেও তা বন্ধ হয়ে
আছে কর্মী ও একজন
মেডিক্যাল অফিসারের জন্য।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়
এই হাসপাতালের একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডা ভুপেস বর্মন
কে জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক
হটাৎ করেই কুনোর ব্লক
স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বদলি করার ফলে
আরো চরম অসুবিধা হয়ে
দাঁড়িয়েছে। ডা
বর্মনকে এই হাসপাতালে ফিরিয়ে
আনার ব্যবস্থা অবিলম্বে করা উচিৎ বলেই
কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালের
কর্মী থেকে অধিকাংশ চিকিৎসকেরা
মনে করেন।গর্ভবতী
মায়েদের সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে
তার মত একজন অভিজ্ঞ
চিকিৎসকের এই হাসপাতালে থাকা
এই এলাকার স্বার্থেই অত্যন্ত
জরুরী।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতালের জনৈক চিকিৎসক জানান এই হাসপাতালের
একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক
ডা ভুপেস চন্দ্ বর্মন কে জেলা
স্বাস্থ্য আধিকারিক হটাৎ করেই কুনোর
ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বদলি করার ফলে
আরো চরম অসুবিধা হয়ে
দাঁড়িয়েছে।তিনি
বলেন ডা বর্মনকে এই
হাসপাতালে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা
অবিলম্বে করা উচিৎ বলেই
তারা মনে করেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
হাসপাতালের এক চিকিৎসক বলেন
কালিয়াগঞ্জ রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান তথা পৌর সভার
চেয়ারম্যান কার্তিক পাল স্টেট জেনারেল
হাসপাতালের এই অচলাবস্থা কাটিয়ে
তুলবার জন্য বার বার
মিটিং করে জেলা ও
রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরকে চিকিৎসকের এই সমস্যা দূর
করবার জন্য চেষ্টা করলেও
এখন ও কোন সুফল
পাওয়া যায়নি।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান তথা পৌরপতি কার্তিক
পাল এক প্রশ্নের উত্তরে
বলেন কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালের চিকিৎসক সমস্যা সম্পর্কে স্বাস্থ্য
প্ৰতি মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে সমস্তকিছু অবহিত করা হয়েছে।তাছাড়া
সামনের সপ্তাহে কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালের সমস্যা নিয়ে দেখা
করে সমস্যা সমাধানের একটা
ব্যবস্থা হচ্ছেই তিনি জোর
দিয়ে বলেন।রোগী
কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান কার্তিক
পাল আশ্বাস দিলেও কালিয়াগঞ্জ
শহর ও গ্রামের মানুসদের
বক্তব্য থেকে জানা যায়
অনেক দিন ধরেই এই
গল্প শুনে আসছি আসলে
ব্রাহ্মণের বাড়িতে নিমন্ত্রণ না
আচানো পযর্ন্ত বিশ্বাস করা যায়না।কালিয়াগঞ্জ শহরের মানুষের বক্তব্য
কুনরের ব্লক স্বাস্থা কেন্দ্রে
যেখানে ৬জন চিকিৎসক থাকতে
পারে সেখানে কালিয়াগঞ্জ স্টেট
জেনারেল হাসপাতালের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ
হাসপাতালে ৭জন চিকিৎসক কিভাবে
থাকতে পারে?জেলার মুখ্য
স্বাস্থ্য আধিকারিক কি এইভাবেই দায়িত্বহীনের
মত কাজ
করে দিনগত পাঁপক্ষয় করে
যাচ্ছেন?তিনি কি সত্যিই
কোন খোঁজ খবর রাখেন
না কি উনাকে যা
খুশি তাই করবার দায়িত্ব
দিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর?
স্টেট জেনারেল হাসপাতালের জনৈক চিকিৎসক জানান এই হাসপাতালের
একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক
ডা ভুপেস চন্দ্ বর্মন কে জেলা
স্বাস্থ্য আধিকারিক হটাৎ করেই কুনোর
ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বদলি করার ফলে
আরো চরম অসুবিধা হয়ে
দাঁড়িয়েছে।তিনি
বলেন ডা বর্মনকে এই
হাসপাতালে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা
অবিলম্বে করা উচিৎ বলেই
তারা মনে করেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
হাসপাতালের এক চিকিৎসক বলেন
কালিয়াগঞ্জ রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান তথা পৌর সভার
চেয়ারম্যান কার্তিক পাল স্টেট জেনারেল
হাসপাতালের এই অচলাবস্থা কাটিয়ে
তুলবার জন্য বার বার
মিটিং করে জেলা ও
রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরকে চিকিৎসকের এই সমস্যা দূর
করবার জন্য চেষ্টা করলেও
এখন ও কোন সুফল
পাওয়া যায়নি।কালিয়াগঞ্জ
স্টেট জেনারেল হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান তথা পৌরপতি কার্তিক
পাল এক প্রশ্নের উত্তরে
বলেন কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালের চিকিৎসক সমস্যা সম্পর্কে স্বাস্থ্য
প্ৰতি মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে সমস্তকিছু অবহিত করা হয়েছে।তাছাড়া
সামনের সপ্তাহে কালিয়াগঞ্জ হাসপাতালের সমস্যা নিয়ে দেখা
করে সমস্যা সমাধানের একটা
ব্যবস্থা হচ্ছেই তিনি জোর
দিয়ে বলেন।রোগী
কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান কার্তিক
পাল আশ্বাস দিলেও কালিয়াগঞ্জ
শহর ও গ্রামের মানুসদের
বক্তব্য থেকে জানা যায়
অনেক দিন ধরেই এই
গল্প শুনে আসছি আসলে
ব্রাহ্মণের বাড়িতে নিমন্ত্রণ না
আচানো পযর্ন্ত বিশ্বাস করা যায়না।কালিয়াগঞ্জ শহরের মানুষের বক্তব্য
কুনরের ব্লক স্বাস্থা কেন্দ্রে
যেখানে ৬জন চিকিৎসক থাকতে
পারে সেখানে কালিয়াগঞ্জ স্টেট
জেনারেল হাসপাতালের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ
হাসপাতালে ৭জন চিকিৎসক কিভাবে
থাকতে পারে?জেলার মুখ্য
স্বাস্থ্য আধিকারিক কি এইভাবেই দায়িত্বহীনের
মত কাজ
করে দিনগত পাঁপক্ষয় করে
যাচ্ছেন?তিনি কি সত্যিই
কোন খোঁজ খবর রাখেন
না কি উনাকে যা
খুশি তাই করবার দায়িত্ব
দিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});