সহকারি শিক্ষকের হয়ে বেনজির ভাবে হাজিরার খাতায় প্রক্সি দিয়ে ফেঁসে গেলেন প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তী
1 min read
তন্ময় চক্রবর্তী:– প্রধান শিক্ষকের নজিরবিহীন কান্ডে লাটে স্কুল।স্কুল আছে
ছাত্র ছাত্রী আছে অথচ পড়াশুনা হয় না।আর যেটা হয় সেটা শুনলে আপনারা অবাক হয়ে
যাবেন।স্কুলে শিক্ষক ই আসেন না অথচ গত দুই মাস ধরে স্কুলে
অটোমেটিক ভাবে হাজিরার খাতায় সেই শিক্ষকের হাজিরা হয়ে যাচ্ছে সবার অলক্ষ্যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক এর মদতে।অথচ কালিয়াগঞ্জের
২নং সার্কেল এর এস আই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আজ অবধি কোন ব্যাবস্থা নিতে পারেন নি।কালিয়াগঞ্জের বিডিও মহম্মদ জাকারিয়াকে এ ব্যাপারে জানানো হলে
তিনি বলেন অবিলল্মে এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেওয়া হবে প্রধান
শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
ছাত্র ছাত্রী আছে অথচ পড়াশুনা হয় না।আর যেটা হয় সেটা শুনলে আপনারা অবাক হয়ে
যাবেন।স্কুলে শিক্ষক ই আসেন না অথচ গত দুই মাস ধরে স্কুলে
অটোমেটিক ভাবে হাজিরার খাতায় সেই শিক্ষকের হাজিরা হয়ে যাচ্ছে সবার অলক্ষ্যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক এর মদতে।অথচ কালিয়াগঞ্জের
২নং সার্কেল এর এস আই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আজ অবধি কোন ব্যাবস্থা নিতে পারেন নি।কালিয়াগঞ্জের বিডিও মহম্মদ জাকারিয়াকে এ ব্যাপারে জানানো হলে
তিনি বলেন অবিলল্মে এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেওয়া হবে প্রধান
শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এই সেই শিক্ষক রাসু পোদ্দার যার হয়ে হাজিরার খাতায় প্রক্সি দিনেল প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তী |
হ্যা উত্তর দিনাজপুর জেলার এমন একটি আজব স্কুলের দেখা মিলল
কালিয়াগঞ্জের ৭নং ভাণ্ডার গ্রামপঞ্চায়েতের পশ্চিম রামপুর অবৈতনিক প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে গিয়ে।যেখানে গিয়ে দেখা গেল শিক্ষার ব্যাবস্থার করুন এক কাহিনী সঙ্গে
রয়েছে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তীর দুর্নিতি। এলাকার
শিক্ষাব্যাবস্থার উন্নয়নে রাজ্য সরকার যবে
থেকে এখানে এই স্কুল চালু করেছে তবে থেকে এলাকার
মানুষেরা অনন্দের সাথে তাদের ঘরের
ছেলেমেদের এই স্কুলে পাঠায়।প্রথম অবস্থায় স্কুলের পঠন পাঠন সুনামের সাথে দির্ঘদিন
চলার পর যবে থেকে স্কুলের দায়িত্ব
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তীর হাতে চলে যায় তবে থেকে স্কুলের
পড়াশুনার মান আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে।
কালিয়াগঞ্জের ৭নং ভাণ্ডার গ্রামপঞ্চায়েতের পশ্চিম রামপুর অবৈতনিক প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে গিয়ে।যেখানে গিয়ে দেখা গেল শিক্ষার ব্যাবস্থার করুন এক কাহিনী সঙ্গে
রয়েছে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তীর দুর্নিতি। এলাকার
শিক্ষাব্যাবস্থার উন্নয়নে রাজ্য সরকার যবে
থেকে এখানে এই স্কুল চালু করেছে তবে থেকে এলাকার
মানুষেরা অনন্দের সাথে তাদের ঘরের
ছেলেমেদের এই স্কুলে পাঠায়।প্রথম অবস্থায় স্কুলের পঠন পাঠন সুনামের সাথে দির্ঘদিন
চলার পর যবে থেকে স্কুলের দায়িত্ব
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তীর হাতে চলে যায় তবে থেকে স্কুলের
পড়াশুনার মান আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে।
এই সেই হাজিরার খাতা যেখানে সেই শিকক না স্কুলে এসেও প্রতিদিন খাতায় হাজির |
বর্তমান এমন একটা পর্যায়ে স্কুলের মান চলে গিয়েছে যেখানে বাধ্য হয়ে গ্রামবাসীদের এই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে রুখে
দাড়াতে হচ্ছে ।গ্রামবাসীদের অভিযোগ,স্কুলের বিল্ডিং
আছে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা আছে তিনজন ,স্কুলে মিড় ডে মিলের ব্যাবস্থাও আছে আথচ
সব কিছু থেকেও আজ এই স্কুলের মান একবারে তলানীতে গিয়ে ঠেকে গিছে প্রধান শিক্ষক
বিকাশ চক্রবর্তীর মদতে। জানা যায় স্কুলে ৬০ জন ছাত্র ছাত্রীদের জন্য ৩ জন এই
স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা দেয় জেলার অবর বিদ্যালয় প্রাথমিক পর্যদ।
দাড়াতে হচ্ছে ।গ্রামবাসীদের অভিযোগ,স্কুলের বিল্ডিং
আছে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা আছে তিনজন ,স্কুলে মিড় ডে মিলের ব্যাবস্থাও আছে আথচ
সব কিছু থেকেও আজ এই স্কুলের মান একবারে তলানীতে গিয়ে ঠেকে গিছে প্রধান শিক্ষক
বিকাশ চক্রবর্তীর মদতে। জানা যায় স্কুলে ৬০ জন ছাত্র ছাত্রীদের জন্য ৩ জন এই
স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা দেয় জেলার অবর বিদ্যালয় প্রাথমিক পর্যদ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
পশ্চিম রামপুর অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় |
কিন্তু দেখা যায়
তিন জন শিক্ষক শিক্ষিকা থাকলেও রাসু পোদ্দার নামে একজন শিক্ষক দির্ঘদিন ধরে
শারীরিক অসুস্থতার জন্য স্কুলে অনুপস্থিত হলেও আশ্চর্য্য জনক ভাবে দেখা যায় দিব্যি
গত দুই মাস ধরে তার স্কুলের হাজিরার খাতার সই রয়েছে।এই ব্যাপারে স্কুলের প্রধান
শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তী কে প্রশ্ন করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বিকার করে নিয়ে বলেন
এটা মানবিকতার খাতিরে তিনি তার হয়ে সই করেছেন
হাজিরার খাতায় ।তিনি বলেন গত দুইমাস ধরে ই শিক্ষক আসেন না স্কুলে তবুও হাজিরার
খাতায় তাকে হাজিরা করে দেওয়া হয়েছে।যা
বিকাশবাবু শিক্ষক সমাজকে কুলসিত করেছে ভেঙ্গেছেন সরকারি আইন ।
তিন জন শিক্ষক শিক্ষিকা থাকলেও রাসু পোদ্দার নামে একজন শিক্ষক দির্ঘদিন ধরে
শারীরিক অসুস্থতার জন্য স্কুলে অনুপস্থিত হলেও আশ্চর্য্য জনক ভাবে দেখা যায় দিব্যি
গত দুই মাস ধরে তার স্কুলের হাজিরার খাতার সই রয়েছে।এই ব্যাপারে স্কুলের প্রধান
শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তী কে প্রশ্ন করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বিকার করে নিয়ে বলেন
এটা মানবিকতার খাতিরে তিনি তার হয়ে সই করেছেন
হাজিরার খাতায় ।তিনি বলেন গত দুইমাস ধরে ই শিক্ষক আসেন না স্কুলে তবুও হাজিরার
খাতায় তাকে হাজিরা করে দেওয়া হয়েছে।যা
বিকাশবাবু শিক্ষক সমাজকে কুলসিত করেছে ভেঙ্গেছেন সরকারি আইন ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এই সেই প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তী যিনি সেই শিক্ষক রাসু পোদ্দার যার হয়ে হাজিরার খাতায় প্রক্সি দিয়ে গেছেন |
গ্রাম
বাসীদের অভিযোগ প্রধান শিক্ষক যখন যা
খুশী তাই করে যাচ্ছেন দিনের পর দিন অথচ প্রশাসনিক কর্তাদের এই ব্যাপারে কোন নজর
নেই।শুধু তাই নয় এই স্কুলে মিড ডে মিলেও পোকা ধরা চালের রান্না হয় প্রতিদিন আর তা
খাওয়ানো হয় স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের।মাছ মাংস তো দূরের কথা মাসে একদিন ও খাওয়ানো
হয় না ডিম ও।
বাসীদের অভিযোগ প্রধান শিক্ষক যখন যা
খুশী তাই করে যাচ্ছেন দিনের পর দিন অথচ প্রশাসনিক কর্তাদের এই ব্যাপারে কোন নজর
নেই।শুধু তাই নয় এই স্কুলে মিড ডে মিলেও পোকা ধরা চালের রান্না হয় প্রতিদিন আর তা
খাওয়ানো হয় স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের।মাছ মাংস তো দূরের কথা মাসে একদিন ও খাওয়ানো
হয় না ডিম ও।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
গ্রামবাসী দের বিক্ষোভ এর মুখে প্রধান শিক্ষক বিকাশ চক্রবর্তী |
ফলে ছাত্র ছাত্রীরাও ভীষন ক্ষুদ্ধ স্কুল কতৃপক্ষের উপর। গ্রামবাসীদের
অভিযোগ স্কুলে সব সময় লেগেই থাকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের মধ্যে ঝগরা ফলে পড়াশুনার সময়
কোথায়। গ্রাম বাসীদের আরো অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের ব্যবহার ও মুখের ভাষা নাকি এতটাই খারাপ যে স্কুলে ছাত্র ছাত্রী থেকে স্কুলের শিক্ষিকাও
স্কুলে আস্তে ভয় পায়।ফলে স্কুলে দিনের পর
দিন কমে যাচ্ছে ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যা। স্কুল ছুট হছে গ্রামের বাচ্চারা। গ্রামবাসীরা এব্যাপারে
স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বদলী চেয়ে একটি গনসাক্ষর করে এস আই এর কাছেও জমা দেন
বুধবার। এস আই এর বক্তব্য এব্যপারে তিনি উদ্ধতন কতৃপক্ষের কাছে জানিয়েছেন বিষয়টা।
সাধারন মানুষ দের এখন একটাই প্রশ্ন মানুষ
গরার কারিগরেরা যদি অমানুষী হয় তাহলে স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা মানুষ হবে কি করে।তাই
গ্রামবাসীদের বক্তব্য অবিলল্বে যদি উদ্ধতন কতৃপক্ষ্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
এব্যাপারে কোন পদক্ষেপ না নেয় তাহলে
আগামীদিনে স্কুলের পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবীতে গ্রামবাসীরা সকলে মিলে স্কুলে
তালাও মেরে দিবেন বলে হুমকি দেন এদিন ।
অভিযোগ স্কুলে সব সময় লেগেই থাকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের মধ্যে ঝগরা ফলে পড়াশুনার সময়
কোথায়। গ্রাম বাসীদের আরো অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের ব্যবহার ও মুখের ভাষা নাকি এতটাই খারাপ যে স্কুলে ছাত্র ছাত্রী থেকে স্কুলের শিক্ষিকাও
স্কুলে আস্তে ভয় পায়।ফলে স্কুলে দিনের পর
দিন কমে যাচ্ছে ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যা। স্কুল ছুট হছে গ্রামের বাচ্চারা। গ্রামবাসীরা এব্যাপারে
স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বদলী চেয়ে একটি গনসাক্ষর করে এস আই এর কাছেও জমা দেন
বুধবার। এস আই এর বক্তব্য এব্যপারে তিনি উদ্ধতন কতৃপক্ষের কাছে জানিয়েছেন বিষয়টা।
সাধারন মানুষ দের এখন একটাই প্রশ্ন মানুষ
গরার কারিগরেরা যদি অমানুষী হয় তাহলে স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা মানুষ হবে কি করে।তাই
গ্রামবাসীদের বক্তব্য অবিলল্বে যদি উদ্ধতন কতৃপক্ষ্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
এব্যাপারে কোন পদক্ষেপ না নেয় তাহলে
আগামীদিনে স্কুলের পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবীতে গ্রামবাসীরা সকলে মিলে স্কুলে
তালাও মেরে দিবেন বলে হুমকি দেন এদিন ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});