স্বামী-স্ত্রীর যুগলবন্দীতে চলছে কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতি।
1 min readস্বামী-স্ত্রীর যুগলবন্দীতে চলছে কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতি।
তন্ময় চক্রবর্তীএকেই বলে যোগ্য স্বামী তাই না? । যে স্বামী সব সময় বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করে স্ত্রীকে আগলে রাখে তাকেই প্রকৃত স্বামী বলে। হ্যাঁ এমনই দেখা যাচ্ছে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীপা সরকারের সুযোগ্য স্বামী বাপ্পা সরকারকে। যিনি নিজের জীবনকে বিপন্ন করে সব সময় স্ত্রীর পাশে থেকে সাধারন মানুষকে পরিষেবা দিয়ে চলছেন প্রতিনিয়ত। সব সময় আগলে রাখছেন তার স্ত্রী কে যাতে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি থাকাকালীন কোন বিপদে-আপদে না পড়েন কোন কাজের ক্ষেত্রে তাই দেখভাল করছেন প্রতিনিয়ত তিনি। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য ৬৪ টি প্রকল্প ঘোষণা করেছেন।
আর এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে বহু গ্রামের মানুষকে প্রতিনিয়ত পঞ্চায়েত সমিতিতে আসতে হয় বিভিন্ন কাজে। একার পক্ষে সবকিছু দেখভাল করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীপা সরকারের। তাই স্ত্রী না বললেও স্ত্রীর পাশে থেকে পঞ্চায়েত সমিতির সমস্ত কাজ ই দেখভাল করছেন বাপ্পা সরকার। বাপ্পা বাবুর দাবি, তিনি সব সময় চান তার স্ত্রী যাতে কোন কাজে বিপদে না পড়েন তাই সব সময় তিনি তার স্ত্রীকে সহযোগিতা করছেন। এদিকে গ্রামের মানুষরাও খুশি বাপ্পা বাবুর ভূমিকায়
।তারা বলেন অনেক সময় সংসারিক কাজে সভাপতি ব্যাস্ত থাকলে সেই কাজ বাপ্পা বাবুই তাদের উদ্ধার করে দেন।তাই তার কাজের আমরা ভীষন প্রশংসা করছি।অন্যদিকে দীপা সরকার বলেন তিনি সভাপতি রয়েছেন ঠিক কিন্তু সব কাজেই তার স্বামীর পরামর্শ নিয়ে চলেন ।তাকে যোগ্য সহযোগিতা করেন ।ফলে তার কাজ করতে কোন অসুবিধা হয় না ।তাই দেখা যায় বাপ্পা বাবুকে অনেক সময় কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা স্ত্রী দীপা সরকারের চেয়ারের পাশে বসে তার কাজকর্মগুলো দেখভাল করতে ।