নদী ভাঙ্গনের কাজ না শুরু হওয়ার কারনে মহানন্দা নদীর ধারে থাকা শতাধিক বাড়ি নদীর গভে’ চলে যেতে বসেছে ইটাহার থানার মারনাই অঞ্চলে
1 min readনদী ভাঙ্গনের কাজ না শুরু হওয়ার কারনে মহানন্দা নদীর ধারে থাকা শতাধিক বাড়ি নদীর গভে’ চলে যেতে বসেছে ইটাহার থানার মারনাই অঞ্চলে
১৫ই জুলাই শশাঙ্ক সরকার ইটাহার: বষা’ এলেও এখনো নদী ভাঙ্গনের কাজ না শুরু হওয়ার কারনে মহানন্দা নদীর ধারে থাকা শতাধিক বাড়ি নদীর গভে’ চলে যেতে বসেছে এই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন ইটাহার থানার মারনাই অঞ্চলের দক্ষিণ বিষ্টু পুর গ্রামের সাধারণ মানুষ, এমনি ছবি লক্ষ করা যাচ্ছে দক্ষিণ বিষ্টুপুর গ্রামে মহানন্দা নদীর ধারে কোথাও ডিল ছোড়া দুরত্বে আবারো কোথাও মহানন্দা নদী ঘেঁষা বাড়ি, এমনকি এলাকার শাসক দলের পঞ্চায়েত লক্ষি রবিদাস দাসের মাটির কুড়ে ঘরের বাড়িটিও দাঁড়িয়ে রয়েছে মহানন্দা নদীর গ্রাসে এমনকি এলাকার ডালাই রাস্তার একাংশ ইতিমধ্যে নদী গর্ভে চলে
যাওয়ার কারনে বত’মানে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন মহানন্দা নদীর এক পান্তের পাড়ের শতাধিক দিন মজুরের সাধারণ মানুষ। এলাকার সাধারণ মানুষের অভিযোগ দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে মহানন্দা নদীর ভাঙনে অনেক বাড়ি নদীর গভে’চলে গেছে কিছু বাড়ি রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে বসবাস করলেও নদী ভাঙ্গন যে অবস্থায় বত’মানে আছে এবারে বণ্যা বা নদীর জল বারতে থাকায় নদীর পারে দুই শতাধিক ভুমি হিন পড়িবার মহানন্দা নদীর গ্রাসে চলে যেতে বসেছে
এমনকি এলাকার একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষি রবি দাসের বাড়িটিও নদীর দুই হাত দুরে দাড়িয়ে আছে এমন অবস্থায় আমরা চিনত্তিত কিছু দিন আগে এক বৃদ্ধা নদীর ধারে বেড়াতে গিয়ে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় তবুও নদী ভাঙ্গনের কাজ শুরু করা হয়নি’ প্রশাসনের তরফে।, বিধায়ক মোশারফ হোসেন নদী ভাঙ্গন এসে দেখে গেলেও আশ্বাস দিয়েছে তাই বিধায়ক মোশারফ হোসেন ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাছে অনুরোধ
আমরা ভোট আসলে তৃনমূল কেই ভোট দেই এবারো বিধায়ক মোশারফ হোসেন কে এই সংসদ থেকে বারোশো বেশি ভোট লিট দেওয়া হয়েছে, তাই বিধায়ক সহ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেন আমাদের নদী ভাঙ্গনের কাজ দ্রুত যেন করে। যদিও নদী ভাঙ্গনে যেতে বসা তথা পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষি রবিদাস বলেন আমি তো পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে নদী ভাঙ্গনের কাজ করতে পারি না, এমনকি আমার বাড়ি নদী ভাঙ্গনে যেতে বসেছে, বিধায়ক মোশারফ হোসেন কে জানানো হয়েছে।
ইটাহারের বিধায়ক মোশারফ হোসেন বলেন ইটাহারে এই ধরনের সমস্যা রয়েছে পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে দুটি নদী প্রভাবিত হয়েছে মহানন্দা ও সুই আমি জেলা পরিষদের কম’ধক্য থাকার সময় কিছু এলাকায় নদী ভাঙ্গনের কাজ করেছি, তবে বিষ্টুপুর গ্রামে নদী ভাঙ্গনের জন্য প্লান তৈরী করে করে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দেওয়া হয়েছে,আরো বেশ কিছু এলাকায় জয়হাট থেকে সুরুন নদী ভাঙ্গন ভয়ঙ্কর হয়ে আছে
ইতিমধ্যে বিধান সভায় গিয়ে দপ্তরের মন্ত্রীর কাছে ইটাহারের নদী ভাঙ্গনের কথা জানানো হয়েছে, তাছাড়া কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকার নদী ভাঙ্গনের ফান্ট রাজ্য কে দিচ্ছে না, রাজনৈতিক ভাবে তৃনমূল কংগ্রেসের সঙ্গে না পারায় এখন পেটে ভাত মারতে চাইছে। তাই ইটাহারের নদী ভাঙ্গনের কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করবো যাতে দ্রুত ইটাহারে বিভিন্ন নদী ভাঙ্গনের কাজ শুরু করা যায়।