January 11, 2025

ভোটের সময় বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট নেওয়া যদি যেতে পারে তাহলে বয়স্কদের জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা দেবার ব্যবস্থা হচ্ছেনা কেন অভিযোগ

1 min read

ভোটের সময় বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট নেওয়া যদি যেতে পারে তাহলে বয়স্কদের জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা দেবার ব্যবস্থা হচ্ছেনা কেন অভিযোগ

তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,২২মে:বিধান সভা নির্বাচনের সময় ভোট নেবার ক্ষেত্রে বয়স্ক ভোটারদের জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে যদি ভোট নেবার ব্যবস্থ্যা করা যেতে পারে তাহলে কোভিড টিকা দেবার ক্ষেত্রে বয়স্ক মানুষদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সরকার থেকে টিকা দেবার ব্যবস্থ্যা কেন করা হচ্ছেনা তা নিয়ে চলছে সরকারের ব্যাপক সমালোচনা। উত্তর দিনাজপুর জেলার সাথে কালিয়াগঞ্জ পৌর শহর এবং গ্রামেও চলছে কোভিড টিকা নেবার জন্য দৌড়ঝাঁপ।কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতাল এবং কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার আরবান প্রাইমারি হেলথ সেন্টারে চলছে টিকা করন কর্মসূচি।টাটফাটা রৌদ্রকে মাথায় নিয়ে ৬০-৮০বছরের বৃদ্ধবৃদ্ধাদের লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে কোভিড ভ্যাকসিন

নিতে হলেও রাজ্য সরকারের স্বাস্থ দপ্তর এবং কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার কোন রকম হেলদোল নেই।সাধারণ মানুষের প্রশ্ন ভোটের সময় নির্বাচন কমিশন যদি বয়স্কদের ভোট নেবার জন্য সরকারি কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট নেবার নির্দেশ দিতে পারে তাহলে রাজ্য সরকার কেন স্বাস্থ্য কর্মীদের বয়স্কদের টিকা দেবার জন্য যাবার নির্দেশ দিচ্ছে না?অনেককেই বলতে শোনা যাচ্ছে ভোটের সময় ভোট না নেবার ব্যবস্থ্যা করলে কি ভাবে সরকার গড়বে? সেখানে সরকারের প্রয়োজন অনেক বেশি ছিল।কিন্তূ এখনতো ভোট শেষ হয়ে গেছে

আমরা সরকার করার মত ভোটদিয়ে পাঁচ বছরের জন্য রাজনৈতিক নেতাদের চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছি।আমাদেরতো আর প্রয়োজন নেই।ভোট দেওয়া মাত্রই ভোটারের আর কোন দাম নেই এই সমস্ত রাজনৈতিক নেতা নেত্রীদের কাছে। আসলে বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক নেতাদের চক্ষু লজ্জা বলেও কিছু নেই।তারা প্রতিদিন দেখছে একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে কোভিড় টিকা নেবার জন্য কত কষ্ট করে করোনা আতঙ্কের মধ্যে রৌদ্রে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।তার পরেও আবার দাঁড়িয়ে থাকলেও টিকা যে পাবেই তারও কোন নিশ্চয়তা নেই।

এসব দেখেও কি এই সব তথাকথিত নেতাদের একটু সম্বিৎ হয়না?জেলার রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বরা জেলা শাসকের সাথে এই ব্যাপারটি নিয়ে একটু আলোচনা করে এই সুন্দর সিদ্ধান্তটি নিতে পারেন না?পারেন অবশ্যই পারেন।কিন্তূ তার আবার কিসের প্রয়োজন আছে? কথায় আছে কাজের সময় কাজী কাজ ফুরালেই পাজি।এই প্রবাদবাক্যকেতো কোন ভাবেই ভেঙে দেওয়া যাবেনা।তাই যেমন চলছে চলুক।কিছু দিনের মধ্যে ভোট বলে কিছু নেই।তাই ভোটারদের অনেক দেওয়া হয়েছে এখন আর ওসবের কোন দরকার আছে বলে মনে হয়না।আবার না হয় দেখা যাবে ২০২৪সালে ভোটের সময়,তাইনা?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *