January 11, 2025

কালিয়াগঞ্জে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাগিয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায় শহরের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে,রাস্তাঘাট সুনসান,ভ্যাকসিন পেতে বিশাল লাইন,

1 min read

কালিয়াগঞ্জে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাগিয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায় শহরের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে,রাস্তাঘাট সুনসান,ভ্যাকসিন পেতে বিশাল লাইন

তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,২১মে:উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরের ১৭টি ওয়ার্ডে যে ভাবে প্রতিদিন করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে তাতে শহরের মানুষের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্কের ছায়া,করোনার ভ্যাকসিন নিতে মানুষকে খেতে হছে হিমশিম। শুক্রবার সরকারি সূত্রে জানা যায় কালিয়াগঞ্জ ব্লকে মোট ২৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে যার মধ্যে কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরেই শহরে ১৭জন এবং গ্রামের ৮ টি অঞ্চলে।,৬জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে।কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরের ১৭টি ওয়ার্ডে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো-২৯৬ জন।

যার মধ্যে ৪জনের মৃত্যু ঘটেছে।শুক্রবার কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরে মোট ১৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়।যার মধ্যে ৩নম্বর ওয়ার্ডে-১জন,৪ নম্বর ওয়ার্ডে-২জন,১নম্বর ওয়ার্ডে-৪জন, ৫নম্বর ওয়ার্ডে-১জন,৬নম্বর ওয়ার্ডে-১জন,১৪নম্বর ওয়ার্ডে-১জন,৯নম্বর ওয়ার্ডে-১জন,১১নম্বর ওয়ার্ডে-১জন,১২নম্বর ওয়ার্ডে ২জন,১৪নম্বর ওয়ার্ডে-১ জন এবং ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ জনের আক্রান্তের খবর পাওয়া যায়।

কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরের মানুষ এতটাই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে বেলা ১০টার পর কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরে যেন শ্মশানের নীরবতার ছবি সর্বত্র বিরাজ করছে।এ ব্যাপারে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর সুরজিৎ কৈরী এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন পৌর সভার পক্ষথেকে প্রতিদিন শহরের রাস্তাঘাট,বাজারঘাট,বিভিন্ন দোকান সর্বত্রই স্যানেটা ইজের কাজ চালানো হচ্ছে।

এছাড়াও মাস্ক পড়া বর্তমানে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।মাস্ক ছাড়া কোন ব্যক্তিকে পুলিশ দেখতে পেলেই তার বিরুদ্ধে কেস স্টার্ট করে দেওয়া হচ্ছে বলে কালিয়াগঞ্জ থানার আই সি দীপাঞ্জন দাস জানান।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার প্রসাশক মন্ডলীর প্রসাশক শচীন সিংহ রায় এক সাক্ষাৎকারে বলেন তারাপৌর সভার পক্ষ থেকে সতর্ক দৃষ্টি রেখেছেন এবং শহরের মানুষকে সব সময়ের জন্য বাড়ির বাইরে অযথা ঘোড়া ঘুড়ি না করার পরামর্শ মাইকিং এর মাধ্যমে সচেতন করে দেওয়া হচ্ছে বলে জানান।

যার ফল স্বরূপ সকাল দশটার পর থেকে দিনে ও রাত্রিতে রাস্তার সর্বত্রই সুনসান কালিয়াগঞ্জ শহর।খুব জরুরি কাজ না থাকলে গৃহবন্দি হয়েই বাড়ির ভেতরে অবসর যাপন করে কাটিয়ে দিচ্ছে আট থেকে আশি বয়সী সবাই।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *