করোনার দ্বিতীয় দফায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা কুমারগঞ্জে মৃত-৩,সংক্রামিত-৪৬ –
1 min readকরোনার দ্বিতীয় দফায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা কুমারগঞ্জে মৃত-৩,সংক্রামিত-৪৬ –
তপন চক্রবর্তী, বালুরঘাট,দক্ষিণ দিনাজপুর-২৮,এপ্রিল:সারা রাজ্যের সাথে তাল মিলিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত করোনার বলি তিনজন।সমজিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ৩৭বছরের এক প্রাথমিক শিক্ষকের মৃত্তুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।সাপ্তাহিক আগে আরো দুজনের মৃত্যুর মত ঘটনা ঘটেছে যাদের দুজনের বয়স ৪০শের আশেপাশে। জানা জসি কুমারগঞ্জ গ্রামীন হাসপাতাল ক্যাম্পাসে এবং গ্রামে গ্রামে
শিবির করে করোনা টেস্টের কাজ চলছে।প্রতিদিনের লালা পরীক্ষার ফলে বাড়ছে করোনা পসিটিভের সংখ্যা।বর্তমান মুহূর্তে কুমারগঞ্জে এক্টিভ কেসের সংখ্যা ৪৬টি।মানুষ এই ঘটনায় প্রচন্ড উদ্বিগ্নকে সাথে নিয়ে কুমারগঞ্জের মানুষ প্রচন্ড অসহায়।কুমারগঞ্জের মানুষদের অভিযোগ করোনা বৃদ্ধির মূল হোতা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব।কুমারগঞ্জের মানুষ দাবি তুলেছেন করোনার প্রথম দফার মত সেফ হোম ও কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্র চালু করা হোক।কুমারগঞ্জের ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌমিত্র সাহা বলেন।করোনার দ্বিতীয় দফায় কুমারগঞ্জে
মোট তিন জনের মৃত্যু হয়েছে।একটিভ কেস বুধবার পর্যন্ত ৪৬জন।পজিটিভ রোগীদের আমরা বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দিচ্ছি।কুমারগঞ্জে একদিকে যেমন সংক্রামিতের সংখ্যা বাড়ছে তেমনি বাড়ছে মৃত্যু।অথচ সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো সচেতনতা নেই।অধিকাংশ মানুষ আজও মুখে মাস্ক পড়ছেন না ।সামাজিক দূরত্বের নেইনক বালাই।কুমারগঞ্জ ব্লকের মাধ্যমে প্রতিদিন মাইক দিয়ে প্রচার করা হলেও কোন লাভ হচ্ছেনা।কুমারগঞ্জ থানার আই সি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ প্রতিরোধ করতে আমরা প্রতিদিন মানুষদের সচেতন।করছি কিন্তূ মানুষ নিজের ভালো মন্দ কিছুই বোঝেনা।কুমারগঞ্জের বিডিও ছেওয়াঙ তামাং বলেন করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন বিভাগের সাথে আমরা বৈঠক করছি কিভাবে এই পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।