অষ্টধাতুর পূজো উপলক্ষে সেজে উঠেছে কালিয়াগঞ্জের মা বযরা কালি মন্দির ।
1 min read
শঙ্কর গুপ্তা ,কালিয়াগঞ্জ অষ্টধাতু মূর্তির
প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে নতুনসাজে সেজে উঠলো কালিয়াগঞ্জের বয়রা কালিমন্দির। ১৯৯৮
সালের ২৩শে চৈত্র বয়রা কালিমন্দিরে অষ্টধাতুর মূর্তি প্রতিষ্ঠা হয়। সেই সময় থেকেই
প্রতিবছর কালিপুজোর দিন ছাড়াও এই দিনটিতে বয়রা কালিমন্দিরে মহাপুজার আয়োজন করা হয়।
প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে নতুনসাজে সেজে উঠলো কালিয়াগঞ্জের বয়রা কালিমন্দির। ১৯৯৮
সালের ২৩শে চৈত্র বয়রা কালিমন্দিরে অষ্টধাতুর মূর্তি প্রতিষ্ঠা হয়। সেই সময় থেকেই
প্রতিবছর কালিপুজোর দিন ছাড়াও এই দিনটিতে বয়রা কালিমন্দিরে মহাপুজার আয়োজন করা হয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সোল, বোয়াল ,পুঠি সহ পাঁচ রকমের মাছ , পাঁচ রকমের ভাজা, মিষ্টান্ন ও বেশ কয়েকরকম
সবজি রান্না করে মায়ের মহাপ্রসাদের আয়োজন করা হয় । বয়রা কালিমাতার অষ্টধাতুর
মূর্তির প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শনিবার মানুষের ঢল নামে বয়রা কালীবাড়ি চত্তরে। জানা যায় কয়েকশো বছর আগে কালিয়াগঞ্জে শ্রীমতি নদীর তীরে বয়রা কালী
পূজো শুরু হয়েছিল ।কথিত আছে, কালী পূজোর রাতে মা বয়রা কালিয়াগঞ্জ শহর পরিক্রমায় বের হতেন। সেই সময়
মা বয়রা কালীর নূপুরের আওয়াজ অনেকেই নিজে কানে শুনেছেন। এই বয়রা কালী মন্দির ঘেঁষে
১৯২৮ সালে কালিয়াগঞ্জে রেল লাইন স্থাপিত হয়।
সবজি রান্না করে মায়ের মহাপ্রসাদের আয়োজন করা হয় । বয়রা কালিমাতার অষ্টধাতুর
মূর্তির প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শনিবার মানুষের ঢল নামে বয়রা কালীবাড়ি চত্তরে। জানা যায় কয়েকশো বছর আগে কালিয়াগঞ্জে শ্রীমতি নদীর তীরে বয়রা কালী
পূজো শুরু হয়েছিল ।কথিত আছে, কালী পূজোর রাতে মা বয়রা কালিয়াগঞ্জ শহর পরিক্রমায় বের হতেন। সেই সময়
মা বয়রা কালীর নূপুরের আওয়াজ অনেকেই নিজে কানে শুনেছেন। এই বয়রা কালী মন্দির ঘেঁষে
১৯২৮ সালে কালিয়াগঞ্জে রেল লাইন স্থাপিত হয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সেই রেল পথেই কালিয়াগঞ্জ হয়ে রায়গঞ্জ
এসেছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় বিপ্লবীরা
কালিয়াগঞ্জের মজলিশপুর এলাকায় মাঝে মধ্যেই আস্তানা গাড়তেন। ১৯৯৮ সালের ২৩ শে চৈত্র কালিয়াগঞ্জ বাসীর
চেষ্টায় ও আর্থিক সহায়তায় প্রায় ছয় লক্ষ টাকা ব্যায়ে মা বয়রার অষ্টধাতুর বিগ্রহ স্থাপন করা হয়।
কৃষ্ণনগরের শিল্পী মৃগাঙ্ক পাল এই অষ্টধাতুর বিগ্রহটি তৈরি করেছিলেন।মা
কালিমন্দিরের পূজারীরা জানান ভারতবর্ষ সহ বিদেশের বহু প্রান্ত থেকে ভক্তরা মা বয়রার পূজো দিতে
আসেন। মায়ের মন্দিরে বছরের প্রতিদিন নিয়ম করে নিষ্ঠা ও আচারের সঙ্গে পূজো করা হয়। প্রতিবছরে
ন্যায় এদিন মায়ের অষ্টধাতুর মূর্তির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে মা বয়রা কালীমাতার
মহাপুজার আয়োজন করা হয়েছে।
এসেছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় বিপ্লবীরা
কালিয়াগঞ্জের মজলিশপুর এলাকায় মাঝে মধ্যেই আস্তানা গাড়তেন। ১৯৯৮ সালের ২৩ শে চৈত্র কালিয়াগঞ্জ বাসীর
চেষ্টায় ও আর্থিক সহায়তায় প্রায় ছয় লক্ষ টাকা ব্যায়ে মা বয়রার অষ্টধাতুর বিগ্রহ স্থাপন করা হয়।
কৃষ্ণনগরের শিল্পী মৃগাঙ্ক পাল এই অষ্টধাতুর বিগ্রহটি তৈরি করেছিলেন।মা
কালিমন্দিরের পূজারীরা জানান ভারতবর্ষ সহ বিদেশের বহু প্রান্ত থেকে ভক্তরা মা বয়রার পূজো দিতে
আসেন। মায়ের মন্দিরে বছরের প্রতিদিন নিয়ম করে নিষ্ঠা ও আচারের সঙ্গে পূজো করা হয়। প্রতিবছরে
ন্যায় এদিন মায়ের অষ্টধাতুর মূর্তির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে মা বয়রা কালীমাতার
মহাপুজার আয়োজন করা হয়েছে।