পর্দার আরালে থেকে হেমতাবাদে বিরোধীদের উৎখ্যাত করে এলাকার উন্নয়নের ডাক জেলা যুব তৃনমুলের সভাপতি গৌতম পালের
1 min read
তন্ময় চক্রবর্তী – উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ ব্লক বরাবর ই পিছিয়ে পড়া একটি ব্লকের মধ্যে অন্যতম। কিন্তু এবার পঞ্চায়েত নিবার্চনের পর হেমতাবাদ ব্লকের মানুষরারা আশায় বুক বেধে ছিলেন এবার তারা পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের তকমা ঘূচাবেণ সঠিক মানুষ কে এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব দিয়ে।তবেই হয়ত পড়া অঞ্চলের তকমা ঘূচবে ।
আর সেটাই হল পঞ্চায়েত নিবার্চন এর পর দেখা গেল হেমতাবাদ
ব্লকের সবত্র এখন ঘাষ ফুল ফুটে গেছে। আর এবারের পঞ্চায়েত নিবার্চনে
হেমতাবাদে ঘাষফুলের দাপটে বিরোধীদের শুন্য আসন পেয়েই সন্তুষ্টু হয়ে থাকতে হয়েছে। পঞ্চায়েত নিবার্চন ঘোষনার দিন থেকে হেমতাবাদ ছিল সবার নজরের কেন্দ্র বিন্দু।কারন একটাই। এখানে যেমন রয়েছে সিপি আইএম এর বিধায়ক তেমন ই গতবার পঞ্চায়েত নিবার্চন ছিল সবত্র সিপিআইএম কংগ্রেসের দাপট।তার উপরে এবারে ছিল বিজেপি ঘেরুয়া শিবিরের ঝর।
ব্লকের সবত্র এখন ঘাষ ফুল ফুটে গেছে। আর এবারের পঞ্চায়েত নিবার্চনে
হেমতাবাদে ঘাষফুলের দাপটে বিরোধীদের শুন্য আসন পেয়েই সন্তুষ্টু হয়ে থাকতে হয়েছে। পঞ্চায়েত নিবার্চন ঘোষনার দিন থেকে হেমতাবাদ ছিল সবার নজরের কেন্দ্র বিন্দু।কারন একটাই। এখানে যেমন রয়েছে সিপি আইএম এর বিধায়ক তেমন ই গতবার পঞ্চায়েত নিবার্চন ছিল সবত্র সিপিআইএম কংগ্রেসের দাপট।তার উপরে এবারে ছিল বিজেপি ঘেরুয়া শিবিরের ঝর।
আজ তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ী প্রার্থী দের নিয়ে সেই হেমতাবাদে বিশাল বিজয় মিছিল |
তবে সব কিছুকেই ছাপিয়ে গিয়েছিল জেলা তৃনমূলের যুব সভাপতি দাপুটে তৃনমূল কংগ্রেস নেতা গৌতম পালের
স্ত্রী পম্পা পাল
জেলা পরিষধের ১৬ নং আসনে দাড়ানোয়।তাই সর্বএ নজর ছিল সবার ই নজরকার।নির্বাচনের আগে যেমন দেখা যায়
বিরোধীরা আদা জল খেয়ে নেমে ছিল পম্পা পালের বিরুদ্ধে প্রচার করে মানুষের মনকে জয় করতে তেমন ই দেখা যায় দাপুটে নেতা গৌতম বাবু সহধর্মিনী পম্পা পালকে আগলে রেখে হেমতাবাদের মাটি তে ঘাষফুলের দাপট প্রতিষ্টিত করতে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প গুলিকে মানুষের দরবারে নিয়ে যেতে।পঞ্চায়েত নির্বাচন যতই এগিয়ে আসে এই কেন্দ্রে রাজনিতির উত্তাপ ততই বারতে থাকে।
নির্বাচনের আগে ও পরে হেমতাবাদের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে সাধারন মানুষের সাথে কথা বলে যেটা জানা গিয়েছিল মানুষ এবার হেমতাবাদের মাটি তে শাসক দল কে চেয়েছে।কারন একটাই বিগত দিনে তারা হেমতাবাদে উন্ময়নের তাগিদে সিপি আইএম এর
বিধায়ক কে জিতিয়ে এনেছিলেন।এছাড়া বিগত পঞ্চায়েত নিবার্চনের সময়
তারা সিপি আইএম ও কংগ্রেস কে বিপুল ভোটে জিতিয়ে তারা ক্ষমতায় এনেছিলেন কিন্তু যারা ক্ষমতায় ছিলেন তারা নিজের ছাড়া হেমতাবাদের উন্নয়নে কোন কাজ করে নি।তাই এখন ও হেমতাবাদ পিছিয়ে পড়া অঞ্চল বলে পরিচিত হয়ে আছে।তাই এবার এখানকার মানুষ ভোট বাক্সে তার জবাব দিয়েছে
তার প্রমাণ মিলল ফলাফলে ।এবারের হেমতাবাদে শাসক দলের ভালো ফলাফলের পিছনে যিনি পর্দার আড়ালে থেকে সব সময় কাজ করে গেছেন তিনি সেই গৌতম পাল।
বিধায়ক কে জিতিয়ে এনেছিলেন।এছাড়া বিগত পঞ্চায়েত নিবার্চনের সময়
তারা সিপি আইএম ও কংগ্রেস কে বিপুল ভোটে জিতিয়ে তারা ক্ষমতায় এনেছিলেন কিন্তু যারা ক্ষমতায় ছিলেন তারা নিজের ছাড়া হেমতাবাদের উন্নয়নে কোন কাজ করে নি।তাই এখন ও হেমতাবাদ পিছিয়ে পড়া অঞ্চল বলে পরিচিত হয়ে আছে।তাই এবার এখানকার মানুষ ভোট বাক্সে তার জবাব দিয়েছে
তার প্রমাণ মিলল ফলাফলে ।এবারের হেমতাবাদে শাসক দলের ভালো ফলাফলের পিছনে যিনি পর্দার আড়ালে থেকে সব সময় কাজ করে গেছেন তিনি সেই গৌতম পাল।
হেমতাবাদে বিরোধীদের উত্খাত করে বিপুল জয়ের কারিগর জেলা তৃনমূলের যুব সভাপতি গৌতম পাল |
যার রাজনৈতিক কৌশলে আজ হেমতাবাদে বিরোধীরা ছন্নছাড়া হয়ে গিয়েছে।জয়ী হয়েছেন তার স্ত্রী
পম্পা পাল ও। ফলাফল ঘোষণার
পর হেমতাবাদের বিভিন্ন এলাকার মানুষের দাবী তৃণমূলের পৌর খাওয়া
রাজনীতিবিদ গৌতম পালের উপর তাদের আস্থা রয়েছে তাই এবার গৌতম বাবুর উচিত
হেমতাবাদের বিভিন্ন অঞ্চলে অঞ্চলে সার্বিক উন্নয়ন করুক তার রাজনীতির বিচক্ষণতার
মাধ্যমে ।তা হলেই আগামীতে হেমতাবাদের পিছিয়ে পড়া তকমা ঘুচিয়ে উন্নয়নের তকমায়
শিলমোহর পরবে।যে হেমতাবাদের গত বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআইএমের দেবেন্দ্রনাথ
রায় ১৩ হাজার ১৩৬ ভোটে জয়ী হয়ে জেলায় সিপিএমের সম্মান ধরে
রেখেছিল ।আজ সেই বিধানসভাতেই ঘাস ফুল শিবিরের হানায় সিপিআইএম সহ বিরোধীদের দর্পচূন্য হলো।এবারে হেমতাবাদের
ফলাফল বিশ্লষণ করলে দেখা যায় জেলা পরিষদের দুটি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস দুটি
আসনেই জয়ী হয।পঞ্চায়েত সমিতির ১৫ টি আসনের
মধ্যে ১৪ টি আসন পায় তৃণমূল কংগ্রেস ১ টি পায বিজেপি। অর্থাত্ এখানেও
বিরোধীরা শূন্য কলসী নিয়ে বাড়ি ফিরে ।অপরদিকে
গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯২ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল
কংগ্রেস ৪৮ টি আসন পায় ,বিজেপি
পায় ২৭ টি আসন।সিপিআই এম
পায় ৮ টি আসন ,কংগ্রেস ৪ টি,আর এস পি ৩ টি আসন এবং নির্দল পায় ১ টি আসন।অর্থাৎ গ্রাম পঞ্চায়েতে কিছুটা বিজেপি শাসক দলের সঙ্গে লড়াই
করলেও সিপিআইএম ও কংগ্রেস কিন্তু এখানে কোন প্রভাবই বিস্তার করতে পারেনি।তাই
হেমতাবাদে কাস্তের মাটিতে ঘাসফুল
ফোটায বর্তমানে যথেষ্ট স্বস্তিতে এলাকার সাধারণ মানুষ।আজ তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ী
প্রার্থী দের নিয়ে সেই হেমতাবাদে বিশাল বিজয়
মিছিল বের হয় ।সমগ্র হেমতাবাদ শহর পরিক্রমা
করে । সেই মিছিলে পর্দা কে পিছে যেই
মানুষটি হেমতাবাদের বিরোধীদের উত্খাত করলেন সেই গৌতম পাল সামনের সারিতে মিছিলের
নেতৃত্ব ও দিলেন আজ।এদিন
মিছিলের অন্যান্য দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের জয়ী প্রার্থী পম্পা পাল ও
প্রফুল্ল বর্মন আর তেমনি পঞ্চায়েত সমিতির বিজয়ী শাহনাওয়াজ আলি ও তৃণমূলের হেমতাবাদের দুই কার্যকরী সভাপতি
নারায়ণ দাস ও মজিবুর রেহমান।এদিন মিছিল শেষ হওয়ার পর জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেস সভাপতি
গৌতম পাল বলেন হেমতাবাদের সার্বিক উন্নয়নই এখন তার একমাত্র লক্ষ ।এই কাজে
সকল কে নিয়ে এলাকার উন্নয়নে তাকে সফল
হতেই হবে।এদিন জয়ী প্রার্থী দের সাথে সাধারণ মানুষকেও গৌতম বাবু অভিনন্দন জানান।
পম্পা পাল ও। ফলাফল ঘোষণার
পর হেমতাবাদের বিভিন্ন এলাকার মানুষের দাবী তৃণমূলের পৌর খাওয়া
রাজনীতিবিদ গৌতম পালের উপর তাদের আস্থা রয়েছে তাই এবার গৌতম বাবুর উচিত
হেমতাবাদের বিভিন্ন অঞ্চলে অঞ্চলে সার্বিক উন্নয়ন করুক তার রাজনীতির বিচক্ষণতার
মাধ্যমে ।তা হলেই আগামীতে হেমতাবাদের পিছিয়ে পড়া তকমা ঘুচিয়ে উন্নয়নের তকমায়
শিলমোহর পরবে।যে হেমতাবাদের গত বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআইএমের দেবেন্দ্রনাথ
রায় ১৩ হাজার ১৩৬ ভোটে জয়ী হয়ে জেলায় সিপিএমের সম্মান ধরে
রেখেছিল ।আজ সেই বিধানসভাতেই ঘাস ফুল শিবিরের হানায় সিপিআইএম সহ বিরোধীদের দর্পচূন্য হলো।এবারে হেমতাবাদের
ফলাফল বিশ্লষণ করলে দেখা যায় জেলা পরিষদের দুটি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস দুটি
আসনেই জয়ী হয।পঞ্চায়েত সমিতির ১৫ টি আসনের
মধ্যে ১৪ টি আসন পায় তৃণমূল কংগ্রেস ১ টি পায বিজেপি। অর্থাত্ এখানেও
বিরোধীরা শূন্য কলসী নিয়ে বাড়ি ফিরে ।অপরদিকে
গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯২ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল
কংগ্রেস ৪৮ টি আসন পায় ,বিজেপি
পায় ২৭ টি আসন।সিপিআই এম
পায় ৮ টি আসন ,কংগ্রেস ৪ টি,আর এস পি ৩ টি আসন এবং নির্দল পায় ১ টি আসন।অর্থাৎ গ্রাম পঞ্চায়েতে কিছুটা বিজেপি শাসক দলের সঙ্গে লড়াই
করলেও সিপিআইএম ও কংগ্রেস কিন্তু এখানে কোন প্রভাবই বিস্তার করতে পারেনি।তাই
হেমতাবাদে কাস্তের মাটিতে ঘাসফুল
ফোটায বর্তমানে যথেষ্ট স্বস্তিতে এলাকার সাধারণ মানুষ।আজ তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ী
প্রার্থী দের নিয়ে সেই হেমতাবাদে বিশাল বিজয়
মিছিল বের হয় ।সমগ্র হেমতাবাদ শহর পরিক্রমা
করে । সেই মিছিলে পর্দা কে পিছে যেই
মানুষটি হেমতাবাদের বিরোধীদের উত্খাত করলেন সেই গৌতম পাল সামনের সারিতে মিছিলের
নেতৃত্ব ও দিলেন আজ।এদিন
মিছিলের অন্যান্য দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের জয়ী প্রার্থী পম্পা পাল ও
প্রফুল্ল বর্মন আর তেমনি পঞ্চায়েত সমিতির বিজয়ী শাহনাওয়াজ আলি ও তৃণমূলের হেমতাবাদের দুই কার্যকরী সভাপতি
নারায়ণ দাস ও মজিবুর রেহমান।এদিন মিছিল শেষ হওয়ার পর জেলা তৃণমূল যুব কংগ্রেস সভাপতি
গৌতম পাল বলেন হেমতাবাদের সার্বিক উন্নয়নই এখন তার একমাত্র লক্ষ ।এই কাজে
সকল কে নিয়ে এলাকার উন্নয়নে তাকে সফল
হতেই হবে।এদিন জয়ী প্রার্থী দের সাথে সাধারণ মানুষকেও গৌতম বাবু অভিনন্দন জানান।