আদিবাসী মহিলার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার।
1 min read
বর্তমানের কথা হরিরামপুর থানার মেহেন্দিপাড়া মিশন মোড়ে আদিবাসী মহিলার বাড়ি থেকে রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার কে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য এলাকায়। মৃত বৃদ্ধার নাম চম্পা হেমরম বয়স আনুমানিক ৬০ বছর স্বামী পাগলা টুডু মৃত। চম্পা হেমরমের তিন ছেলে এক মেয়ে , মৃত চম্পা হেমরম ছোট ছেলে নির্মল টুডুর সাথে থাকে। এই দিকে নির্মল কর্মসংস্থানের তাগিদে ভিন জেলায় লেবারের কাজ করে। গ্রামে বাকি দুই ছেলে থাকে তারা কেও বৃদ্ধা মাকে দেখভাল করেন না। মেয়ে মাইনে টুডু বৈবাহিক সূত্রে বাইরে থাকে।আজ সকালে মৃত চম্পা হেমরমের দেওরের ছেলে সুবোধ হেমরম মৃত চম্পা হেমরমের ছোট ছেলে নির্মল টুডুকে ফোন করে জানায় তার মা মৃত অবস্থায় বারান্দায় পরে আছে। নির্মল বাড়িতে এসে দেখে তার মা মৃত মাথায় আঘাত রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তারপর খবর দেওয়া হয় হরিরামপুর থানায়।
এই দিকে এলাকাসূত্রের খবর মৃত বৃদ্ধার ২৪ বিঘা জমি রয়েছে আশঙ্কা সম্পত্তি গত কারণে বৃদ্ধা খুন বলে অনুমান। এইদিকে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে হরিরামপুর থানায় নিয়ে আসে। এস ডি পি ও বিপুল ব্যানার্জী আদিবাসী বৃদ্ধা মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারের লোকের সাথে কথা বলেন ও তার সৎ ছেলে জোহান টুডুর সাথে কথা বলে অসঙ্গতি পাওয়া যায়। এছাড়া মৃত বৃদ্ধার পরিবারের লোক জোহান টুডুর নামে অভিযোগ দায়ের করে হরিরামপুর থানায়। অভিযোগের ভিত্তিতে জোহানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে কি কারণে বৃদ্ধার মৃত্যু হলো তদন্তে হরিরামপুর থানার পুলিশ।