পাঁচ বছর ধরে প্রধানের কাছে আবেদন নিবেদন করেও জিতেন বর্মনের কপালে জুটলনা বার্ধক্য ভাতা-
1 min read
তপন চক্রবর্তী–উত্তর দিনাজপুর দয়া নয় একজন ভারতীয় নাগরিক হিসেবে বার্ধক্য ভাতা পাবার যোগ্য সেই ব্যক্তি যার বয়স ষাট বছর।কিন্তু এই রাজ্যের গ্রামে গঞ্জে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণেই এমন অনেক বৃদ্ধ বৃদ্ধারা আছে যারা বার্ধক্যে বারাণসীতে পৌছেও বার্ধক্য ভাতার ধারে কাছে যেতে পারেনা।
এমনি একজন ৬৭ বছরের হতদরিদ্র বৃদ্ধ জিতেন বর্মন যার বাড়ি কালিয়াগঞ্জের মুস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাসিডাঙ্গা গ্রামে।স্ত্রীর মুড়ির ব্যবসায়ের উপর খেয়ে না খেয়ে ভীষন কষ্টের মধ্য দিয়ে দিন গুজরান করে সংসার চালাতে হচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
জিতেন বর্মনের স্ত্রীস্বপ্না বর্মন জানান মুস্তাফানগর গ্রামপাঞ্চয়েতের প্রধান সহ এলাকার মেম্বারকে বিগত পাঁচটা বছর ধরে বলে বলে হয়রান হয়ে গেছি।কিন্তু কোন কাজ এরা করেনি।আবার কোন এক অজ্ঞাত কারণে অনেকের খুব তাড়াতাড়িও হয়ে যাচ্ছে। কাসিডাঙ্গার ৬৭বছরের বৃদ্ধা জিতেন বর্মন বলেন বাবু হামাদের পয়সা দিবার ক্ষমতাও নাই ওইলা হবারও নয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সরকার থেকে গরিব মানুষের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা দিলেও আমাদের জন্য ওসব নয়।গ্রামের মাতব্বরলা সব সুযোগ সুবিধাগুলো আগে ভাগেই দালাল ধরে নিয়ে নিচ্ছে।এই এলাকার তৃণমূলের নেতারা পয়সা ছাড়া কোন কাজ করে দেয়না।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আমাদের জন্য সরকার থেকে আসা সমস্ত সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে গ্রামের অবস্থা সম্পন্ন মানুষেরা।এ ব্যাপারে মুস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের সাথে যোগাযোগ করা হলেও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।শুধু মুস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষেত্রেই সমস্যা নয়।ধনকল গ্রাম পঞ্চায়েতের পূর্ব দুর্গাপুর গ্রামের ৯৬ বছরের বৃদ্ধা কাঞ্চ বলা কপালেও জোটেনি বৃদ্ধা ভাতা,আজও জোটেনি সরকারি আবাস,শৌচাগার।কি বিচিত্র এই রাজ্যের রাজ্য সরকার ও তার পঞ্চায়েতের কাজকর্ম।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});