কাগজের ব্যালটে ভোটের পক্ষে সওয়াল
1 min read
বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়ের সুরেই নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলির প্রচারের খরচ বেঁধে দেওয়ার পাশাপাশি ফের কাগজের ব্যালটে ভোটের পক্ষে সওয়াল করল ।
কালো টাকার প্রভাব কমাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভোট প্রচারের খরচ দিক সরকার, এমন দাবিও উঠল। সওয়াল
খাড়া
করা
হল,
ইভিএমে
কারচুপির। নির্বাচন কমিশনের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকেও দেখা গেল বিজেপি বিরোধী মহাজোটের ছবি! যদিও বৈঠকে নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের খরচ বেঁধে দেওয়ার বিষয়ে সহমতে পৌঁছনো গেল না। আপত্তি
তুলল
বিজেপি।
খাড়া
করা
হল,
ইভিএমে
কারচুপির। নির্বাচন কমিশনের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকেও দেখা গেল বিজেপি বিরোধী মহাজোটের ছবি! যদিও বৈঠকে নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের খরচ বেঁধে দেওয়ার বিষয়ে সহমতে পৌঁছনো গেল না। আপত্তি
তুলল
বিজেপি।
ভোটে ব্যালটের বদলে ইভিএম–ই আধুনিক উপায় বলে আগেই বলেছে কমিশন। সন্দেহ
দূর
করতে
লোকসভায়
ভিভিপ্যাট
(ভোটার
ভেরিফায়েড
পেপার
অডিট
ট্রেইল)
যুক্ত
ইভিএম
ব্যবহার
করা
হবে
বলেও
জানিয়ে
দেওয়া
হল। যেখানে ভোটাররা যাকে ভোট দিচ্ছেন, ঠিক তাঁর নামেই ভোট পড়ছে কি না, তা ইভিএমের পাশে মজুত মেশিনে সাত সেকেন্ড দেখতে পাওয়া যাবে। রাজনৈতিক
দলগুলির
সন্দেহ
দূর
করতে
আজ
বৈঠকে
ভিভিপ্যাটযুক্ত
ইভিএমও
রাখা
হয়েছিল। বিরোধীদের দাবি, ব্যালট ব্যবস্থা ফেরত আনা সম্ভব না হলে ভিভিপ্যাট স্লিপের অন্তত ৩০ শতাংশ গোনা হোক। নির্বাচন
কমিশন
ভোটে
যেকোনও
মূল্যে
কালো
টাকার
ব্যবহার
রুখতে
চায়। অর্থবলই অবাধ নির্বাচনের অন্তরায় বলেই কমিশনের মত। তাই
লোকসভা
বা
বিধানসভা
নির্বাচনে
প্রার্থীদের
খরচ
যেমন
বাঁধা
আছে,
একইভাবে
রাজনৈতিক
দলের
ক্ষেত্রেও
হোক। এবং তা মেটাক সরকার। এই
এজেন্ডা
সামনে
রেখেই
সর্বদলীয়
বৈঠক
ডেকেছিল
নির্বাচন
কমিশন। এছাড়া মহিলা সংরক্ষণ, ভোটার তালিকা তৈরি, নির্বাচনী প্রচারের সময় ঠিক করার মতো বিষয়ও ছিল। তবে
সবার
ওপরে
নির্বাচনী
খরচ
বেঁধে
দেওয়া
এবং
ইভিএম
নিয়েই
বৈঠকে
সময়
খরচ
হয়েছে
বেশি। কংগ্রেস, বিজেপি, তৃণমূলের মতো সাতটি জাতীয় দলের পাশাপাশি ৩৭টি রাজ্যস্তরের রাজনৈতিক দল ওই বৈঠকে অংশ নিয়েছিল। ভোটে
প্রার্থীদের
খরচ
বেঁধে
দেওয়ার
মতো
এবার
রাজনৈতিক
দলগুলির
খরচেও
লাগাম
দিতে
চাইছে
কমিশন। বৈঠকে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে উপস্থিত সুব্রত বক্সি এবং কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচন কমিশনের সচিবকে লেখা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাঁচ পাতার একটি চিঠি পড়ে শোনান। ব্যালট
পেপারে
ভোটের
দাবি
রেখে
তাঁরা
বলেন,
নির্বাচনে
সার্বিক
খরচের
দায়িত্ব
নিক
সরকার। তাহলেই কালো টাকা বা অগুনতি অর্থের লেনদেন আটকানো যাবে। রাজনৈতিক
খরচও
বেঁধে
দেওয়ার
পক্ষেও
তাঁরা
সওয়াল
করেন।
দূর
করতে
লোকসভায়
ভিভিপ্যাট
(ভোটার
ভেরিফায়েড
পেপার
অডিট
ট্রেইল)
যুক্ত
ইভিএম
ব্যবহার
করা
হবে
বলেও
জানিয়ে
দেওয়া
হল। যেখানে ভোটাররা যাকে ভোট দিচ্ছেন, ঠিক তাঁর নামেই ভোট পড়ছে কি না, তা ইভিএমের পাশে মজুত মেশিনে সাত সেকেন্ড দেখতে পাওয়া যাবে। রাজনৈতিক
দলগুলির
সন্দেহ
দূর
করতে
আজ
বৈঠকে
ভিভিপ্যাটযুক্ত
ইভিএমও
রাখা
হয়েছিল। বিরোধীদের দাবি, ব্যালট ব্যবস্থা ফেরত আনা সম্ভব না হলে ভিভিপ্যাট স্লিপের অন্তত ৩০ শতাংশ গোনা হোক। নির্বাচন
কমিশন
ভোটে
যেকোনও
মূল্যে
কালো
টাকার
ব্যবহার
রুখতে
চায়। অর্থবলই অবাধ নির্বাচনের অন্তরায় বলেই কমিশনের মত। তাই
লোকসভা
বা
বিধানসভা
নির্বাচনে
প্রার্থীদের
খরচ
যেমন
বাঁধা
আছে,
একইভাবে
রাজনৈতিক
দলের
ক্ষেত্রেও
হোক। এবং তা মেটাক সরকার। এই
এজেন্ডা
সামনে
রেখেই
সর্বদলীয়
বৈঠক
ডেকেছিল
নির্বাচন
কমিশন। এছাড়া মহিলা সংরক্ষণ, ভোটার তালিকা তৈরি, নির্বাচনী প্রচারের সময় ঠিক করার মতো বিষয়ও ছিল। তবে
সবার
ওপরে
নির্বাচনী
খরচ
বেঁধে
দেওয়া
এবং
ইভিএম
নিয়েই
বৈঠকে
সময়
খরচ
হয়েছে
বেশি। কংগ্রেস, বিজেপি, তৃণমূলের মতো সাতটি জাতীয় দলের পাশাপাশি ৩৭টি রাজ্যস্তরের রাজনৈতিক দল ওই বৈঠকে অংশ নিয়েছিল। ভোটে
প্রার্থীদের
খরচ
বেঁধে
দেওয়ার
মতো
এবার
রাজনৈতিক
দলগুলির
খরচেও
লাগাম
দিতে
চাইছে
কমিশন। বৈঠকে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে উপস্থিত সুব্রত বক্সি এবং কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচন কমিশনের সচিবকে লেখা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাঁচ পাতার একটি চিঠি পড়ে শোনান। ব্যালট
পেপারে
ভোটের
দাবি
রেখে
তাঁরা
বলেন,
নির্বাচনে
সার্বিক
খরচের
দায়িত্ব
নিক
সরকার। তাহলেই কালো টাকা বা অগুনতি অর্থের লেনদেন আটকানো যাবে। রাজনৈতিক
খরচও
বেঁধে
দেওয়ার
পক্ষেও
তাঁরা
সওয়াল
করেন।