উত্তর দিনাজপুরে বনধ সফল দাবি সেলিম, মোহিত
1 min read
তন্ময় দাস,আনুয়ারুল হক,উত্তর দিনাজপুরঃ একদিকে পেট্রোল দাম বাজার ছুয়ে গিয়েছে তেমনি বেড়েছে রান্নার গ্যাস, তার ফল ভুগছে দেশের মানুষ।তাই বামদের ও কংগ্রেস বনধ এ উত্তর দিনাজপুর জেলায় অন্যান্য দিনের তুলনায় আজ সকাল থেকে প্রভাব পরেছে। উত্তর দিনাজপুর জেলার আজ সকাল থেকেই ভারি বৃষ্টির ও বন্ধের জেরে কার্যত শহরের দোকান পাট তেন খোলা ছিল না। রাজ্য সরকার মারিয়া বনধ ঠেকাত, জেলার গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলিতে মোতায়েন করা হয় পুলিশ ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রশাসনের নির্দেশে এই দিন উত্তরবঙ্গ পরিহন সংস্থা বাস চলাচল করলেও বেসরকারি বাস তেমন চোখে পরে নি। সাধারণ দিনের তুলনায়যাত্রীর সংখ্যা ছিলো হাতে গোনা । জেলার প্রতিটিব্লকে বনধ সমর্থনকারীদের রাস্তায় নামে তবে ধ্বস্তাধস্তি তেমন কোন ঘটনা ঘটেনি। রাজ্য সরকারি নির্দেশে স্কুল, কলেজ অফিস খোলা থাকলেও রাস্তায় সাধারণ অন্যান্য দিনের তুলনায় যানবাহনের অভাবে না জেহাল অফিস কর্মীদের থেকে শিক্ষকরা ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নাম জানাতে অনিচ্ছুক এর সরকারি ককর্মচারী জানান সকাল থেকে বৃষ্টি তার পরে বন্ধ,প্রাণের ঝুকি নিয়ে য়াচ্ছি কোথাও গোন্ডোগোলের হলে তার সামনে আমাদের পড়তে হয়, কিন্তু কি করব সরকারের আদেশ মানতে হচ্ছে। একরাশ বিরক্তি উগরে দিতে দেখা গেছে সরকারি সিদ্ধান্তের ওপরে। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার উত্তর দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়গুলিতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্পেশাল ভিজিটের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে নিজের পেশা বাঁচাতে নিজের চাকরি বাঁচাতে ঝুকি নিয়ে য়েতে হচ্ছ। রায়গঞ্জের সাংসদ মহঃ সেলিম জানান দেশের মোদীভাই আর রাজ্যের দিদিভাইয়ের এসব লোক দেখনো গেম সাধারণ মানুষ বুঝে গিয়েছে। দিদি এর ভাই আজকের বন্ধ সফল না হয় তার জন্য প্রতিটা স্কুলে নির্দেশিকা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। তৃণমূলের পক্ষ থেকে প্রচুর মানুষকে চাকরি চলে যাওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে, কিছু মানুষকে মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেওয়া হয়েছে। তবুও সরকারি রত্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে প্রতিটি জেলায় বনধ সমর্থনকারীদের মিছিল বেড়িয়েছে। আজকের বনধ প্রমাণ করছে মোদীভাই ও দিদিভাইয়ের জমানা শেষ হয়ে গিয়েছে বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্তএই দিন বলেন , য়েভাবে পেট্রোল,ডিজেলর দাম আকাশ ছুয়া সেই প্রতিবাদে জাতীয় কংগ্রেসের ডাকা ভারত বনধ সফল হয়েছে।রাজ্য সরকার পুলিশ দিয়ে এই বনধ রুখতে চেয়েছে পারে নি চেষ্টা করছে পারে নি। রাজ্য সরকার য়দি জিএসটিতে ছাড় দিয়ে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম কমাতেই পারতো কিন্তু সেপথে হাঁটেনি রাজ্য সরকার। ।সকাল থেকেই ইটাহার,কালিয়াগঞ্জ, ইসলামপুর, হেমতাবাদ,চাকুলিয়া,করনদিঘী,চোপড়া তে বনধ ছিল চোখে পড়ার মতো নিত্যদিনের মতো বাজার খোলা থাকলে তা অন্য দিনের তুলানায় আনেক কম রাস্তা ঘাটে তেমন বেসরকারি য়ান দেখা য়ায় নি অধিকাংশ দোকান বন্ধ ছিল
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});