দক্ষিন দিনাজপুরের প্রাচীন ও বৃহত্তম।মহিপাল দীঘিকে আকর্ষনীয় দ্রষ্ট্রব্য স্থান হিসেবে তুলে ধরতে ঝাপাল কুশুমন্ডি পঞ্চায়েত সমিতি
1 min read
শুধু পর্যটনের মরশুম নয় সারা বছর ধরে পর্যটকদের কাছে দক্ষিন দিনাজপুরের প্রাচীন ও বৃহত্তম।মহিপাল দীঘিকে আকর্ষনীয় দ্রষ্ট্রব্য স্থান হিসেবে তুলে ধরতে ঝাপাল কুশুমন্ডি পঞ্চায়েত সমিতি। উত্তরবঙ্গের অনান্য জেলার পাশাপাশি এই জেলাতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে নানান পুরাকীর্তি তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য কুশুমন্ডির এই মহিপাল দীঘি।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সে দিকে লক্ষ রেখেই গত ২০১৬-১৭ আর্থিক বছরে রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী র অনুপ্রেরনায় ও পয‘টন দপ্তরের আর্থিক সহয়তা প্রদানের মধ্যমে এই মহিপাল দীঘিকে রাজ্যের পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় করে তুলতে হাত লাগায় কুশুমন্ডি পঞ্চায়েত সমিতি।কুশুমন্ডি শহর থেকে মাত্র দশ কিমি দুরত্বে ইতিহাস বিজড়িত পাল রাজা মহিপালের রাজত্বের স্মৃতী বিজড়িত মহিপাল দীঘিকে সংষ্কারের পাশাপাশি টুরিষ্ট স্পটকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় করে তুলতে পাচটি কটেজ গড়ে তোলা হয়।যেখানে পর্যটকরা রাত্রি যাপনের পাশাপাশি পর্যটনের বিশ্রামের জন্য যা যা সুবিধে থাকা প্রয়োজন তারও সুব্যবস্থ্যা রাখা হয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এমনকি নজর দেওয়া হয়েছে পর্যটকরা যাতে অনায়াসে তাদের রুচি মত খাওয়ার ওর্ডার দিলেই তাদের ঘরে যাতে সময় মত পৌছে দেওয়া যায় সেদিকেও।এছাড়াও পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য বিশেষ করে নজর দেওয়া হয়েছে দীঘির জলে বোটিং এর ব্যবস্থ্যার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি নির্মিয়মান মাছ ধরার জায়গা। যা পর্যটকদের কাছে একটা অন্যমাত্রা এনে দেবে বলেই যাদের উপর কুশুমন্ডি পঞ্চায়েত দপ্তর এই টুরিস্ট স্পট দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়েছে সেই কুশুমন্ডি মার্কেটিং সোসাইটি লিমিটেডের কর্তারা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});