এবার সুহৃদ সংঘের কালী পূজায় সোমনাথের মন্দির
1 min read
তপন চক্রবর্তী–উত্তর দিনাজপুর –কালিয়াগঞ্জ শহরের কালী
পুজার সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে।শুধু তাই নয় কালিয়াগঞ্জ শহরের কালি পূজা বলতে
সব কটি পূজাই রেল লাইনের দক্ষিণ এলাকায় বরাবর হয়ে আসছে।পাশাপাশি কয়েকটা কালীপূজার
মধ্যেই চলে প্রতিযোগিতা।যার মধ্যে সুহৃদ
সংঘ অন্যতম।জানা যায় সুহৃদ সংঘ এবার সাধারণ
ভক্তদের মন জয় করতে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের আদলে মন্দির নির্মাণের কাজে
হাত দিয়েছে।সোমনাথের মন্দির যে ভাবে তৈরী করেছে তাতে মনে হয় দীপাবলির রাতে হাজার
হাজার মানুষ এই মন্দির দেখে আকৃষ্ট হবে।জানা যায় সুহৃদ সংঘের কালি পূজা এবার ৬৮
বছরে পা দিচ্ছে।মন্দির নির্মাণে সুদূর
হুগলির গুপ্তি পাড়া থেকে দক্ষ কারিগরেরা এসেছেন তাদের নিপুণ হাতের সূক্ষ্ম কাজের
মাধ্যমে সুহৃদ সংঘের পূজাকে উত্তর দিনাজপুর জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ পূজা হিসাবে স্থান
করে দেবার জন্যে।তারা আন্তরিকতার সাথে চেষ্টা করে চলেছে।বড় মাপের মন্দির হবার
কারনে তাদের কালি পুজার প্যান্ডেলের কাজ দুর্গা পূজার আগেই কিছুটা এগিয়ে রাখা
হয়েছিল।আসলে ভালো জিনিস উপহার দিতে গেলে সময় ও অর্থ দুটোই প্রয়োজন হয়।
পুজার সুনাম দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে।শুধু তাই নয় কালিয়াগঞ্জ শহরের কালি পূজা বলতে
সব কটি পূজাই রেল লাইনের দক্ষিণ এলাকায় বরাবর হয়ে আসছে।পাশাপাশি কয়েকটা কালীপূজার
মধ্যেই চলে প্রতিযোগিতা।যার মধ্যে সুহৃদ
সংঘ অন্যতম।জানা যায় সুহৃদ সংঘ এবার সাধারণ
ভক্তদের মন জয় করতে গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের আদলে মন্দির নির্মাণের কাজে
হাত দিয়েছে।সোমনাথের মন্দির যে ভাবে তৈরী করেছে তাতে মনে হয় দীপাবলির রাতে হাজার
হাজার মানুষ এই মন্দির দেখে আকৃষ্ট হবে।জানা যায় সুহৃদ সংঘের কালি পূজা এবার ৬৮
বছরে পা দিচ্ছে।মন্দির নির্মাণে সুদূর
হুগলির গুপ্তি পাড়া থেকে দক্ষ কারিগরেরা এসেছেন তাদের নিপুণ হাতের সূক্ষ্ম কাজের
মাধ্যমে সুহৃদ সংঘের পূজাকে উত্তর দিনাজপুর জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ পূজা হিসাবে স্থান
করে দেবার জন্যে।তারা আন্তরিকতার সাথে চেষ্টা করে চলেছে।বড় মাপের মন্দির হবার
কারনে তাদের কালি পুজার প্যান্ডেলের কাজ দুর্গা পূজার আগেই কিছুটা এগিয়ে রাখা
হয়েছিল।আসলে ভালো জিনিস উপহার দিতে গেলে সময় ও অর্থ দুটোই প্রয়োজন হয়।
আমরা চাই
কালিয়াগঞ্জের মানুষ সত্যি সত্যি একটা ভালো
কিছু যেন দেখতে পায়।আমাদের কাছে কালিয়াগঞ্জের মানুষের অনেক প্রত্যাশা থাকে
তাই আমাদেরও অনেক দায়িত্ব থেকে যায়।সুহৃদ সংঘের পূজা কমিটির অন্যতম কর্নধার সুদীপ
ভট্টাচার্য্য বলেন তাদের পূজা কমিটি প্রতিবার কালিয়াগঞ্জের মানুষদের নতুনত্ব কিছু
দিয়ে থাকে।এবারেও তার কোন খামতি নেই।আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি একটি ভালো মন্দির
যাতে উপহার দিতে পারি।পুজার বাজেট সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন পূজায় মানুষের হৃদয় কতটা জয় জড়তে পারছি সেটা
আগে।
কালিয়াগঞ্জের মানুষ সত্যি সত্যি একটা ভালো
কিছু যেন দেখতে পায়।আমাদের কাছে কালিয়াগঞ্জের মানুষের অনেক প্রত্যাশা থাকে
তাই আমাদেরও অনেক দায়িত্ব থেকে যায়।সুহৃদ সংঘের পূজা কমিটির অন্যতম কর্নধার সুদীপ
ভট্টাচার্য্য বলেন তাদের পূজা কমিটি প্রতিবার কালিয়াগঞ্জের মানুষদের নতুনত্ব কিছু
দিয়ে থাকে।এবারেও তার কোন খামতি নেই।আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি একটি ভালো মন্দির
যাতে উপহার দিতে পারি।পুজার বাজেট সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন পূজায় মানুষের হৃদয় কতটা জয় জড়তে পারছি সেটা
আগে।
পূজায় পয়সা ছাড়া কিছু হয়না।তাই এটা বলতে পারি ভালো জিনিস উপহার দিতে গেলেতো
ভালো পয়সা লাগবে।মানুষ প্রতিবারই চাঁদা দেয় এবারেও দেবে ও দিচ্ছে।সুদীপ
ভট্টাচার্য্য বলেন সুহৃদ সংঘের প্রতিটি সদস্যদের আন্তরিক চেস্টার কারণেই প্রতিবার
তাদের কালি পূজা অত্যন্ত পরিছন্নভাবে হয়ে থাকে।পুলিশ প্রশাসন পুজার কদিন প্রচন্ড
সহযোগিতা করে থাকে বলেও সুদীপবাবু জানান।জানা যায় সুহৃদ সংঘের কালি পূজায় মায়ের
মূর্তি গড়ছে স্থানীয় মৃৎশিল্পী।থাকবে আলোক সজ্জায় নূতনত্ব।
ভালো পয়সা লাগবে।মানুষ প্রতিবারই চাঁদা দেয় এবারেও দেবে ও দিচ্ছে।সুদীপ
ভট্টাচার্য্য বলেন সুহৃদ সংঘের প্রতিটি সদস্যদের আন্তরিক চেস্টার কারণেই প্রতিবার
তাদের কালি পূজা অত্যন্ত পরিছন্নভাবে হয়ে থাকে।পুলিশ প্রশাসন পুজার কদিন প্রচন্ড
সহযোগিতা করে থাকে বলেও সুদীপবাবু জানান।জানা যায় সুহৃদ সংঘের কালি পূজায় মায়ের
মূর্তি গড়ছে স্থানীয় মৃৎশিল্পী।থাকবে আলোক সজ্জায় নূতনত্ব।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});