আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে রাস্তা বন্ধ করে ১৩নম্বর ওয়ার্ডে পাথর ফেলে রাখা হলেও পৌর প্রশাসকের কোন ভূমিকা নেই
1 min readআইনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে রাস্তা বন্ধ করে ১৩নম্বর ওয়ার্ডে পাথর ফেলে রাখা হলেও পৌর প্রশাসকের কোন ভূমিকা নেই
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,১৩জুলাই:কালিয়াগঞ্জ শহরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট বর্তমানে বাড়ীর মালিকদের গৃহ তৈরির সরঞ্জাম রাখার জায়গা অলিখিত ভাবে।করে রাখা হয়েছে।রাস্তার অনেকটা বন্ধ করে বাড়ি তৈরীর সরঞ্জাম রাখার ফলে মানুষ ও গাড়িঘোড়া যাতায়াতের অসুবিধা হলেও পৌর প্রশাসকরা দেখেও দেখেন না।তবে তারা কিন্তূ মুখে আইন আর আইনের কথা কপচালেও কাজের বেলায় লবঘন্টা।কালিয়াগঞ্জ শহরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর প্রসাশক আইনকে ভীষন ভাবে মেনে চললেও কাজের বেলায় আইনের দেখা নাই।তা না হলে পিওরলি টেম্পুরারি পৌর প্রসাশক তার বাড়ির সামনের রাস্তার মাঝে পাথর ফেলে রাখলেও যিনি কথায় কথায় আইনের দোহাই দেন তিনি কাজে কতটা আইনের সন্মান রাখেন তা নিয়েই সবার মুখে আলোচনার পাত্র হয়েছেন।
যদিওবা তার কানে এসব ছোট খাটো ব্যাপার সহজে ঢোকেনা।মানুষের যাতায়াতের অসুবিধার সাথে গাড়ি ঘোড়া যে রাস্তা দিয়ে যেতে পারেনা সে ব্যাপারে তিনি দেখেও দেখেন না কেন?হয়তো বুঝি এই মুহূর্তে তিনি কিছু বলবেন না। আসন্ন নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে বর্তমানে কিছুদিনের জন্য আইনকে বাড়ির ছাদের উপর রেখে না দিলেই নয়।কারন তিনি আইনের ব্যাপারে মুখে বললেও কার্যত তিনি নিজেই আইনকে তোয়াক্কা না
করে অনেক কাজ করে যান এবং অনেক কাজকে চোখ বুঝে সমর্থন করে যান।যার অনেক প্রমান প্রয়োজনে দেখিয়ে দেওয়া যাবে অতি সহজেই।কালিয়াগঞ্জ পৌর প্রশাষকের উচিৎ তার প্রসাশক মন্ডলীর একজন সদস্যের বাড়ির সামনের রাস্তা জুড়ে পাথর
ফেলে রাখলেও তার কোন প্ৰতবাদ নেই কেন একটু প্রশ্ন করুন।প্রসাশক মন্ডলী মানেই কি শুধু যাওয়া আসা? সাধারণ মানুষের দাবি অবিলম্বে বিকেলের মধ্যে রাস্তা থেকে পাথরের গিটটি না সরালে এলাকার মানুষজন তার ব্যবস্থ্যা নেবেন বলে জানান।