ফতেপুরের হত দরিদ্র মালতি ও ভান্ডারুর মাথা গোঁজার দায়িত্ব নিযে দাঁড়িয়ে থেকে ঘর বানিয়ে দিল কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক-,
1 min readফতেপুরের হত দরিদ্র মালতি ও ভান্ডারুর মাথা গোঁজার দায়িত্ব নিযে দাঁড়িয়ে থেকে ঘর বানিয়ে দিল কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,১জুন: সরকারি ভাতা বন্ধ,কচুশাক ঢেকিশাক বিক্রি করে যাও কালিয়াগঞ্জের ফতেপুরের মালতী বর্মন চলছিল কোন রকমে কিন্তু কোভিড বিধিনিষদের ফলে কালিয়াগঞ্জের মহেন্দ্রগঞ্জ বাজারে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পাড়ায় মালতি দেবীর চরম সমস্যার মধ্যে দিয়ে কাটছিল।কিন্তু মালতী দেবীর কাছে যেন কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক সৌমেন রায় আলাদিনের প্রদীপ হয়ে দেখা দিল।ভান্ডারু বর্মন ও মালতী বর্মন কালিযাগঞ্জের বিধায়ক সৌমেন রায়কে তাদের অসহায় অবস্থার কথা বলা মাত্র সরকারি অর্থে নয়
নিজের মানবিকতার তাগিদে মালতী বর্মন ও ভান্ডারু বর্মন কে বলে আমি আছি তোমাদের পাশে।কালকেই তোমাদের টিনের চালা দেওয়া ঘর তৈরি করবার সমস্ত জিনিষ পত্র চলে আসবে।ঠিক যা কথা সেইমত কাজ । কালিয়াগঞ্জের বিজেপি বিধায়ক ফতেপুরের মানুষদের কাছেই নয় কালিয়াগঞ্জে মানুষদের কাছে প্ৰকৃত বিধায়কের স্বীকৃতি আদায় করে নিতে পেরেছে।বিধায়ক সৌমেন রায় বলেন তিনি যখন এত মানুষের ভোটে বিধায়ক হয়েছেন তার কাছে তো মানুষ সমস্যা নিয়ে আসবেই।আমি বিধায়ক হয়েছি ঠিকই কিন্তু সরকারি অর্থ কিছুই পাইনি।
তাই আমি নিজের অর্থেই এই গৃহহীন দুস্থ্য মালতী বর্মন ও ভান্ডারু বর্মনের একটা ঘর বানিয়ে দিতে পেরে আমি চরম তৃপ্তি পেলাম।এদিকে মালতী বর্মন এবং ভান্ডারু বর্মন এক সাক্ষাৎকারে বলে হামার বিধায়ক বাবুটা হামার কাছে ভগবান ছে।
বিধায়ক সৌমেন বাবু এসব ছাড়াও গ্রামে গঞ্জে নিয়মিত ভাবে কোভিড আক্রান্তদের পাশে গিয়ে ত্রাণ সামগ্রী নিয়মিত পৌঁছে দিয়ে যাচ্ছে বলে জানা যায়।কালিয়াগঞ্জের মানুষ তথা তৃণমূল কংগ্রেস ভেবেই নিয়েছিল ফালাকাটা একজন বহিরাগত প্রার্থী কালিয়াগঞ্জে
এসে কোন ভাবেই সাধারণ মানুষের আশীর্বাদ পেতে পারেনা।কিন্তূ সৌমেন রায় কালিয়াগঞ্জের তৃণমূল নেতাদের দেখিয়ে দিতে পেরেছে বহিরাগত প্রার্থীও দেখিয়ে দেবে স্থানীয় নেতাদের চেয়েও অনেক ভালো কাজ করতে পারে।