বিজেপি’র জেলা সভাপতির দায়িত্ব পেয়ে সাংগঠনিক শক্তিবৃদ্ধির উপরেই জোরদিতে চাইছেন নির্মল দাম
1 min read
বিজেপি’র জেলা সভাপতির দায়িত্ব পেয়ে সাংগঠনিক শক্তিবৃদ্ধির উপরেই জোরদিতে চাইছেন নির্মল দাম উত্তর দিনাজপুরে নতুনভাবে । সম্প্রতি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে জেলা
সভাপতির
পদ
থেকে
শঙ্কর
চক্রবর্তীকে
।তাঁর জায়গায় দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি নির্মল দামকে ফের ওই পদে বসানো হয়েছে বিভিন্ন আইনি জটিলতার কারণে শঙ্করবাবু দীর্ঘ দিন ধরে প্রকাশ্যে আসতে পারছেন না দল
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
। এর ফলে জেলায় দলের সাংগঠনিক কাজ পরিচালনা করায় সমস্যা দেখা দিয়েছিল। তাই
এই
পরিবর্তন।
সভাপতির
পদ
থেকে
শঙ্কর
চক্রবর্তীকে
।তাঁর জায়গায় দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি নির্মল দামকে ফের ওই পদে বসানো হয়েছে বিভিন্ন আইনি জটিলতার কারণে শঙ্করবাবু দীর্ঘ দিন ধরে প্রকাশ্যে আসতে পারছেন না দল
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
। এর ফলে জেলায় দলের সাংগঠনিক কাজ পরিচালনা করায় সমস্যা দেখা দিয়েছিল। তাই
এই
পরিবর্তন।
এদিকে নির্মলবাবু নতুন করে জেলা সভাপতির দায়িত্বভার নিয়ে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিরই উপরে জোর দিতে চাইছেন। ইতিমধ্যেই
দলের
অন্দরে
সেই
কাজ
শুরুও
করা
হয়েছে। দীর্ঘদিন জেলায় দলের তেমন কোনও কর্মসূচি দেখা না গেলেও রবিবার জেলা কার্যালয়ের সামনে কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় নিহত শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে ধরনা অবস্থান করা হয়। নির্মলবাবু
বলেন,
বিভিন্ন
কারণে
দলের
জেলা
সভাপতি
প্রকাশ্যে
আসতে
না
পারার
কারণে
সংগঠনের
অনেক
কর্মসূচী
থমকে
ছিল। কিন্তু দলের অন্যান্য পদাধিকারীরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
দলের
অন্দরে
সেই
কাজ
শুরুও
করা
হয়েছে। দীর্ঘদিন জেলায় দলের তেমন কোনও কর্মসূচি দেখা না গেলেও রবিবার জেলা কার্যালয়ের সামনে কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় নিহত শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে ধরনা অবস্থান করা হয়। নির্মলবাবু
বলেন,
বিভিন্ন
কারণে
দলের
জেলা
সভাপতি
প্রকাশ্যে
আসতে
না
পারার
কারণে
সংগঠনের
অনেক
কর্মসূচী
থমকে
ছিল। কিন্তু দলের অন্যান্য পদাধিকারীরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
এই
পরিস্থিতিতে
দল
আমাকে
ফের
জেলা
সভাপতির
দায়িত্ব
দিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে বুথ স্তর থেকে সংগঠনকে সাজিয়ে তোলাই আমার প্রধান লক্ষ্য। এরজন্য
নানা
কর্মসূচি
আমরা
গ্রহণ
করছি। ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে নির্মলবাবু বিজেপি জেলা সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছিলেন। ২০১৮
সালের
জুলাই
মাস
পর্যন্ত
তিনি
সেই
পদে
ছিলেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলায় আগের তুলনায় বিজেপির ফল অপেক্ষাকৃত ভালো হওয়ার পিছনে নির্মলবাবুর অবদান যথেষ্ট রয়েছে বলে দলের একাংশে আলোচনা রয়েছে। কিন্তু
তারপরেও
দল
নির্মলবাবুর
জায়গায়
শঙ্করবাবুকে
দলের
জেলা
সভাপতির
দায়িত্ব
দেয়। নির্মলবাবুকে দলের মালদহ জেলা পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এদিকে, ইসলামপুরের
দাড়িভিট
কাণ্ডের
সময়ে
বিভিন্ন
ঘটনাকে
কেন্দ্র
করে
শঙ্করবাবুর
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
দায়ের
হয়। তিনি গ্রেপ্তার হন। পরে
মুক্তি
পান। এরপর নানা আইনি জটিলতায় বেশ কয়েক মাস ধরেই তিনি প্রকাশ্যে আসতে পারছেন না। জেলা
সভাপতি
থাকালীন
শঙ্করবাবুর
এই
দীর্ঘ
অনুপস্থিতি
নিয়ে
দলে
চর্চা
শুরু
হয়। দল নানা সাংগঠনিক ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে শুরু করে। শঙ্করবাবুর
অনুপস্থিতিতে
দলীয়
কর্মসূচি
গ্রহণ,
সেগুলি
বাস্তবায়িত
করা,
সামনে
থেকে
নেতৃত্ব
দেওয়া,
জেলার
সংগঠনের
বিস্তার
ঘটানো,
বুথ
স্তরে
সংগঠন
মজবুত
করা
এসব
কাজই
ব্যাহত
হতে
থাকে। দলের জেলা পর্যবেক্ষকরাও বিষয়টি অনুধাবন করেন।পরিস্থিতি সামাল দিতে কিছুদিন আগে দলের জেলা নেতৃত্ব নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে দলের অন্য এক জেলা নেতার মাধ্যমে সাময়িক ভাবে দল পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এছাড়াও
একজনকে
লোকসভা
সংযোজকের
দায়িত্ব
দিয়ে
সাময়িকভাবে
দলের
সাংগঠনিক
কাজ
পরিচালনার
চেষ্টা
করা
হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দল নির্মলবাবুকে ফের দলের জেলার দায়িত্ব তুলে দিয়েছে।
পরিস্থিতিতে
দল
আমাকে
ফের
জেলা
সভাপতির
দায়িত্ব
দিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে বুথ স্তর থেকে সংগঠনকে সাজিয়ে তোলাই আমার প্রধান লক্ষ্য। এরজন্য
নানা
কর্মসূচি
আমরা
গ্রহণ
করছি। ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে নির্মলবাবু বিজেপি জেলা সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছিলেন। ২০১৮
সালের
জুলাই
মাস
পর্যন্ত
তিনি
সেই
পদে
ছিলেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলায় আগের তুলনায় বিজেপির ফল অপেক্ষাকৃত ভালো হওয়ার পিছনে নির্মলবাবুর অবদান যথেষ্ট রয়েছে বলে দলের একাংশে আলোচনা রয়েছে। কিন্তু
তারপরেও
দল
নির্মলবাবুর
জায়গায়
শঙ্করবাবুকে
দলের
জেলা
সভাপতির
দায়িত্ব
দেয়। নির্মলবাবুকে দলের মালদহ জেলা পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এদিকে, ইসলামপুরের
দাড়িভিট
কাণ্ডের
সময়ে
বিভিন্ন
ঘটনাকে
কেন্দ্র
করে
শঙ্করবাবুর
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
দায়ের
হয়। তিনি গ্রেপ্তার হন। পরে
মুক্তি
পান। এরপর নানা আইনি জটিলতায় বেশ কয়েক মাস ধরেই তিনি প্রকাশ্যে আসতে পারছেন না। জেলা
সভাপতি
থাকালীন
শঙ্করবাবুর
এই
দীর্ঘ
অনুপস্থিতি
নিয়ে
দলে
চর্চা
শুরু
হয়। দল নানা সাংগঠনিক ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে শুরু করে। শঙ্করবাবুর
অনুপস্থিতিতে
দলীয়
কর্মসূচি
গ্রহণ,
সেগুলি
বাস্তবায়িত
করা,
সামনে
থেকে
নেতৃত্ব
দেওয়া,
জেলার
সংগঠনের
বিস্তার
ঘটানো,
বুথ
স্তরে
সংগঠন
মজবুত
করা
এসব
কাজই
ব্যাহত
হতে
থাকে। দলের জেলা পর্যবেক্ষকরাও বিষয়টি অনুধাবন করেন।পরিস্থিতি সামাল দিতে কিছুদিন আগে দলের জেলা নেতৃত্ব নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে দলের অন্য এক জেলা নেতার মাধ্যমে সাময়িক ভাবে দল পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এছাড়াও
একজনকে
লোকসভা
সংযোজকের
দায়িত্ব
দিয়ে
সাময়িকভাবে
দলের
সাংগঠনিক
কাজ
পরিচালনার
চেষ্টা
করা
হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দল নির্মলবাবুকে ফের দলের জেলার দায়িত্ব তুলে দিয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});