রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল রোগ সংক্রমনের আঁতুড়ঘর।
1 min read
জয়ন্ত বোস, বর্তমানের কথা।চিকিৎসা পরিষেবায় যখন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী জেলায় জেলায় জেলা হাসপাতালের সাথে আরো উন্নত চিকিৎসা পরিষেবায় সুপার স্পেশালিটি কথাটি জুড়ে দিয়ে নতুন বিল্ডিং গড়ে সর্বসাধারণের জন্যে চিকিৎসা ব্যবস্থায় এক নজির গড়েছেন সেখানে রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিশেষ করে মহিলা মেডিসিন ওয়ার্ডে ( ৫ তলা বিল্ডিং ) -র বাথরুমের যা অবস্থা তা এককথায় এক নজিরবিহীন দৃশ্য।
সংক্রমনের আঁতুড়ঘর। জল ও সকলের প্রসাব জমে একাকার, ড্রেনেজ ব্যবস্থা থাকলেও সেই ড্রেনের মধ্য দিয়ে কখনোই কিছু নিষ্কাশন হয়ই না উল্টে সেই ড্রেনেজ থেকে সব কিছু বেরিয়ে এসে আরো জল ও প্রসাব জমে এক দুর্গন্ধযুক্ত পরিবেশ যেমন ওয়ার্ডের রুগী থেকে সকলের থাকার পরিবেশ কে নষ্ট করছে তেমনি এক ভয়ঙ্কর রোগ সংক্রমনের দৈনন্দিন ছোবলে চিকিৎসা পরিষেবায় নাজেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এহেন পরিস্থিতিতে কতৃপক্ষের কোনো হেলদোল নেই।এল এন্ড টির তত্ত্বাবধানে এই সকল বিষয় মেইনটেনেন্স এককথায় বলতে গেলে নির্মল বাংলায় এই নরক পরিবেশ সচক্ষে দেখলে আতকে উঠার বিষয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নির্মল বাংলায়, বিশ্ব বাংলায় চিকিৎসা পরিষেবা কেন্দ্রে (সরকারি) বিশেষ করে এই বিষয় সমুহের মেইনটেনেন্স এত শিথিল, এত অকেজো, এত অব্যবস্থাপনা যা রুগীদের সুস্থ করে তুলতে অপরিপন্থী। বিশেষ করে এই বিষয়ে জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক দপ্তরের নজরে আসা এবং যথাবিহিত ব্যাবস্থা গ্রহন করে এই রোগ সংক্রমনের আঁতুড়ঘর থেকে রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের রুগীদের বাঁচিয়ে তুলতে এগিয়ে আসা একান্ত জরুরি। তাতে করে যেমন রোগ সংক্রমনের দ্রুত অবসান হবে তেমনি বিশ্ব বাংলায় নির্মল বাংলার তকমা প্রস্ফুটিত হবে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});