পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করল ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান
1 min read
বদলা নিল ভারত পুলওয়ামা হামলার । পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করল ভারতীয় বায়ুসেনার বিমান। গতকাল
রাত
সাড়ে
৩টে
নাগাদ
নিয়ন্ত্রণ
রেখা
পেরিয়ে
১২টি
মিরাজ
হামলা
চালায়। পাক জঙ্গি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ১০০০ কেজি বোমাবর্ষণ করা হয় বলে সূত্রের খবর। জানা
গিয়েছে,
বালাকোট
সেক্টর
থেকে
পাক
অধিকৃত
কাশ্মীরে
ঢুকে
পড়ে
ভারতীয়
বায়ুসেনার
যুদ্ধবিমানগুলি। জয়েশ জঙ্গিঘাঁটি লক্ষ্য করে লেজার গাইডেড হামলা করা হয়। এর
ফলে
লক্ষ্যবস্তুতে
নিঁখুতভাবে
হামলা
চালানো
সম্ভব।
রাত
সাড়ে
৩টে
নাগাদ
নিয়ন্ত্রণ
রেখা
পেরিয়ে
১২টি
মিরাজ
হামলা
চালায়। পাক জঙ্গি ঘাঁটি লক্ষ্য করে ১০০০ কেজি বোমাবর্ষণ করা হয় বলে সূত্রের খবর। জানা
গিয়েছে,
বালাকোট
সেক্টর
থেকে
পাক
অধিকৃত
কাশ্মীরে
ঢুকে
পড়ে
ভারতীয়
বায়ুসেনার
যুদ্ধবিমানগুলি। জয়েশ জঙ্গিঘাঁটি লক্ষ্য করে লেজার গাইডেড হামলা করা হয়। এর
ফলে
লক্ষ্যবস্তুতে
নিঁখুতভাবে
হামলা
চালানো
সম্ভব।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শোনা যাচ্ছে হামলার জেরে পাকিস্তানের দুটি যুদ্ধবিমানও ধ্বংস করা হয়েছে। বায়ুসেনা
সূত্রে
খবর
বালাকোট,
চাকোতি
এবং
মুজফ্ফরাবাদে
জয়েশ
জঙ্গিদের
তিনটি
লঞ্চপ্যাড
গুঁড়িয়ে
দেওয়া
হয়েছে। ১২টি যুদ্ধবিমান এই অভিযানে অংশ নেয়। সীমান্ত
পেরিয়ে
৮০
কিমি
ভিতরে
ঢুকে
পাক
অধিকৃত
কাশ্মীরে
হামলা
চালানো
হয়। ধ্বংস করে দেওয়া হয় একাধিক জঙ্গি ঘাঁটি। ঘটনায়
প্রায়
২০০
জন
জঙ্গির
মৃত্যু
হয়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে। অতর্কিত এই সফল অভিযান চালিয়ে ১২টি যুদ্ধবিমানই ভারতের আদমপুর বায়ুসেনাঘাঁটিতে ফিরে আসে। শোনা
যাচ্ছে
হামলার
পরই
পাকিস্তানের
দিক
লক্ষ্য
করে
মিসাইল
প্রস্তুত
রেখেছে
ভারতীয়
সেনা। আম্বালা, পাঠানকোট, হালওয়ারা বিমানঘাঁটিতে মিরাজ ২০০০, মিগ ২৯ এবং সুখোই ৩০–কে তৈরি রাখা হয়েছে। এছাড়া
সমস্ত
বায়ুসেনাঘাঁটিকে মিসাইল প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বায়ুসেনা প্রধান। ঘটনার
পরই
উচ্চপর্যায়ের
বৈঠকে
বসেছেন
ভারতের
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদি। এদিনের ঘটনায় ভারতীয় বায়ুসেনাকে স্যালুট জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং শরদ পাওয়ার। ট্যুইট
করে
ভারতীয়
বায়ুসেনার
পাইলটদের
অভিনন্দন
জানিয়েছেন
রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ও। অন্যদিকে এই অভিযানের কথা কার্যত স্বীকার করেছেন পাকিস্তানের সেনার মেজর জেনারেল আসিফ গফুর। ট্যুইটে
তিনি
জানিয়েছেন,
পাকিস্তানের
আকাশে
ঢুকেছিল
ভারতীয়
যুদ্ধবিমান। ইতিমধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী। এদিনের
অভিযান
নিয়ে
ভারতীয়
প্রতিরক্ষা
মন্ত্রকের
পক্ষ
থেকে
এখনও
পর্যন্ত
কিছু
জানানো
হয়নি।
সূত্রে
খবর
বালাকোট,
চাকোতি
এবং
মুজফ্ফরাবাদে
জয়েশ
জঙ্গিদের
তিনটি
লঞ্চপ্যাড
গুঁড়িয়ে
দেওয়া
হয়েছে। ১২টি যুদ্ধবিমান এই অভিযানে অংশ নেয়। সীমান্ত
পেরিয়ে
৮০
কিমি
ভিতরে
ঢুকে
পাক
অধিকৃত
কাশ্মীরে
হামলা
চালানো
হয়। ধ্বংস করে দেওয়া হয় একাধিক জঙ্গি ঘাঁটি। ঘটনায়
প্রায়
২০০
জন
জঙ্গির
মৃত্যু
হয়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে। অতর্কিত এই সফল অভিযান চালিয়ে ১২টি যুদ্ধবিমানই ভারতের আদমপুর বায়ুসেনাঘাঁটিতে ফিরে আসে। শোনা
যাচ্ছে
হামলার
পরই
পাকিস্তানের
দিক
লক্ষ্য
করে
মিসাইল
প্রস্তুত
রেখেছে
ভারতীয়
সেনা। আম্বালা, পাঠানকোট, হালওয়ারা বিমানঘাঁটিতে মিরাজ ২০০০, মিগ ২৯ এবং সুখোই ৩০–কে তৈরি রাখা হয়েছে। এছাড়া
সমস্ত
বায়ুসেনাঘাঁটিকে মিসাইল প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বায়ুসেনা প্রধান। ঘটনার
পরই
উচ্চপর্যায়ের
বৈঠকে
বসেছেন
ভারতের
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদি। এদিনের ঘটনায় ভারতীয় বায়ুসেনাকে স্যালুট জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং শরদ পাওয়ার। ট্যুইট
করে
ভারতীয়
বায়ুসেনার
পাইলটদের
অভিনন্দন
জানিয়েছেন
রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ও। অন্যদিকে এই অভিযানের কথা কার্যত স্বীকার করেছেন পাকিস্তানের সেনার মেজর জেনারেল আসিফ গফুর। ট্যুইটে
তিনি
জানিয়েছেন,
পাকিস্তানের
আকাশে
ঢুকেছিল
ভারতীয়
যুদ্ধবিমান। ইতিমধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী। এদিনের
অভিযান
নিয়ে
ভারতীয়
প্রতিরক্ষা
মন্ত্রকের
পক্ষ
থেকে
এখনও
পর্যন্ত
কিছু
জানানো
হয়নি।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});